The owner of this site is Dost Mohammad (Moni) of Boxnagar, Sarulia, Demra, Dhaka-1211 IT PRODUCT PRODUCT REVIEW সর্বশেষ প্রযুক্তির কিবোর্ড, মাউস থেকে শুরু করে হার্ডড্রাইভ, র্যাম, প্রসেসর,প্রিন্টার, সুইচ রাউটার মোডেম, স্ক্যানার মাদারবোর্ড, ওয়েবক্যাম, পেনড্র্রাইভ, আইপি ক্যামেরা সহ কম্পিউটারের ও অন্যান্য যাবতীয় হার্ডওয়্যার ও এক্সেসরিজের জন্য ভিজিট করুন প্রোডাক্ট পেজ: ১.দুই বছরের ওয়ারেন্টি সহ বিশ্ববিখ্যাত ব্রাণ্ডেড ওয়েবক্যাম মাত্র ১৭০০/= ২.দুই বছরের ওয়ারেন্টি সহ ব্রাণ্ডেড ইউপিএস মাত্র ৩২০০/= ৩.লাইফ ওয়ারেন্টি সহ র্যাম মাত্র ১৪০০/= ৪.বাসা বা অফিসের ফ্যাক্টরির যে কোন স্পর্ষকাতর স্থানের নিরাপত্তা বিধানের জন্য পৃথিবীর যে কোন স্থান থেকে সার্বক্ষনিক নজরদারির জন্য আইপি ক্যামেরা মাত্র ১০,০০০। ৫. পকেট ওয়াই-ফাই রাউটার যা দিয়ে ৫০ গজ দূরত্বের মধ্যে খোলা মাঠে ময়দানে বা কোন চত্তরে কমপক্ষে ৫ জন বা ততোধিক ব্যাক্তি তারহীন ইন্টারনেট ব্যাবহারের অবিশ্বাস্য সূলভ মুল্যের ওয়াই-ফাই ডিভাইস। এ ধরনের আরও অনেক চমকপ্রদ কম্পিউটার,নেটওয়ার্কিং ও আনুসাঙ্গিক অত্যাধুনিক প্রযুক্তি সম্বলিত খ্যাতনামা ব্রান্ডেড কোম্পানীর যাবতীয় ডিভাইসের জন্য ভিজিট করুন :প্রোডাক্ট পেজ। PRODUCT PAGE রেসিপি কলাম ALL EXCLUSIVE RECIPE পাঁচফোড়নে সবজি ভুনা: আস্ত ফুলকপির রোস্ট কড়াই সবজি কাশ্মীরি ফুলকপির দম সবজি টিক্কি সুইট এন্ড সাওয়ার ভেজিটেবল লাউ এর সিলকা ভর্তা এগ ভেজিটেবল ফ্রুট স্যালাদ মচমচে ফুলকপি পাঁচমিশালি তরকারি বুটের ডাল দিয়ে আনারস-দই সালাদ ঝাল-মিষ্টি ফলের সালাদ মালাই মটরশুঁটির শিক কাবাব কাঁঠালের বিচির কাটলেট সবজির মুঠি কাবাব রেশমি আলু ইলিশ কাবাব মাছের কাটলেট ওভেন ফ্রাইড ফিস গ্রীল ফিশ ফিংগার ফিশ মাছের দোপেঁয়াজা রসুন পুদিনা দিয়ে তেলাপিয়া ভাজা মাছ টোম্যাটোর ক্রোকে চিকেন ক্রাম স্টেক : মোরগ মোসাল্লাম মুরগির অমলেট রোল মজাদার আইটেম কড়াই মুরগি নওয়াবি চিকেন টিক্কা বোখারান মোরগ মোগলাই কড়াই মুরগি নারকেল দিয়ে মুরগি মুসাল্লাম মাংসের আরবি পোলাও দই মাংস কিমা কাঠি কাবাব কাশ্মীরি কোরমা পাঁঠার কিমা কাবাব মিট লোফ পাঁঠার সিনা ভাজা চিলি বিফ গ্রিলড বিফ বারগার স্টেক হ্যামবারগার স্টেক হাঁড়িয়া কাবাব গাজরের পুডিং ফ্রেঞ্চ ষ্টিক ফ্রুট কাস্টার্ড আমের হালুয়া সুজির ঝুরি নিমকি সিলেটি নুনগড়া আচার বেগুন বার্গার বার্গার ষ্টেক ফ্রেঞ্চ ষ্টিক তালের গোলাপ পিঠা তালের বড়া তালের কাপ পুডিং আদা লেবুর শরবত রসকড়া লুচি রেশমি সেমাই ডিমের বড়া চিঁড়ার মোয়া দই ফল সুজির সন্দেশ দই ডিপ চিকেন বড়ি কাবাব (ঈদ উল ফিতর) রেশমি কাবাব (ঈদ উল ফিতর) গোটা হাঁসের রোস্ট (ঈদ উল ফিতর) ক্ষীর সেমাই ( ঈদ উল ফিতর) ছানার জর্দা (ঈদ উল আযহা) হীরা কাবাব (ঈদ উল আযহা) মগজের কাবাব (ঈদ উল আযহা) ছানার জর্দা (ঈদ উল আযহা)zz আপনার যে রেসিপিটি পছন্দ তাতে মাউস নিয়ে কিক করলেই তা ওপেন হবে কয়েকটি অসাধারণ Android Software (Download Link সহ)PDF কে Doc File এবং Doc কে PDF File এ রূপান্তর করুন সহজেই Total Video Converterবাঘা বাঘা কিছু Recovery Software Pack এর Portable Version সাথে কিছু Tips and Complete Solution. Windows XP চালান Voice Command এর মাধ্যমেপিসি থেকে কন্ট্রোল করুন আপনার Android কোন রকম ক্যাবল ছাড়াই !!!Java Mobile এর জন্য কিছু প্রয়োজনিয় Software Free তে Downloadকরে নিন । আপনি কি মশার যন্ত্রনায় অস্থির? জেনে নিন মুক্তির উপায়PHP/MYSQL knowledge ছাড়াই web based database / software তৈরি করুন। নেটওয়ার্ক এর সকল PC কে একটা PC তে বসে কন্ট্রোল করুনফ্রিতে নিয়ে নিন Email Hunting সফটওয়ারproshow producer.$249 মূল্যের সফটওয়্যারটি ডাউনলোড করে রাখুন কাজে লাগুক বা না লাগুক।একদিন কাজে লাগবেই।সিরিয়াল কী’ সহ নক আউট ashampoo free/ডাউনলোড করুন ashampoo burning 2009 ফুল ভার্সন সিরিয়াল কী’ সহ(সাথে আছে foxit pdf reader/pdf creator সিরিয়াল কী’ সহ NO চিন্তা DO ফুর্তি……..এবার Convert করুন যে কোনো file without Softwareডাউনলোড করে নিন Top 15 TV Software For PC Of 2013 ৩৫ ডলার মূল্যের টেক্সট এডিটর কিন্তু ওয়েব ডিজাইনার এবং ডেভেলপারদের জন্য এটা আলাদিনের প্রদীপ ।একবার ব্যবহার করলেই, প্রেমে পড়ে যাবেন । ওয়ার্ল্ডের ১০টি পপুলার সফটওয়্যারের লিস্ট সরাসরি ডাউনলোড লিংক ডাউনলোড করুন IP HIDE করার লেটেস্ট সব Software. [ একের ভিতর সব * ফুল ভার্সন সহ* ] Mediafire link ফ্রিতে ডাউনলোড করে নিন ৬ টি মাউস ও কীবোর্ড টুলস। কাজের জিনিস!! প্রয়োজনীয় সকল Software এর Latest Virsion Downlaod করার দারুন একটা সাইট…প্রেমে পড়ে যেতে পারেন কিন্তু। ভিডিও তে লেখার এবং ভিডিও কনভার্ট করার দারুন এক Software !!A awesome Software for Web designer to know any color code by color picker নতুন ধরনের রেডিও (Software defined radio )পার্ট -১ জনপ্রিয় ১৮টি কনভার্টার ডাউনলোড করুন ইন্টারনেটের মাধ্যমে অন্য কম্পিউটার নিয়ন্ত্রণ মজা করুন Fake Voice Changer Software দিয়ে এবার Folder lock করুন আরও সহজে…..ছবিকে কার্টুনের মত করুন খুব সহজেই ১ জিবি ভিডিও ফাইলকে ১০০ মেগাবাইটে রুপান্তরিত করুন এবার মোবাইল থেকে কন্ট্রোল করুন আপনার কম্পিউটার- Team Viewer ফর এন্ড্রয়েড!!! Download করে নিন গরম গরম কিছু দরকারি Software ইউটিউব থেকে ভিডিও ডাউনলোড করুন এক ক্লিকেই ইউটিউব থেকে ভিডিও ডাউনলোড করুন এক ক্লিকেই কি ভাবে অফলাইনেও ভিডিও দেখবেন ইউটিউবে ফ্রি নেট তৈরী করার কিছু Software ও tools পর্ব-১ বিনামূল্যে একসাথে ২০ টি অডিও ভিডিও টুলস TO GET ALL THOSE SOFTWARE PLS VISIT SOFTWARE ZONE
IT PRODUCT PRODUCT REVIEW সর্বশেষ প্রযুক্তির কিবোর্ড, মাউস থেকে শুরু করে হার্ডড্রাইভ, র্যাম, প্রসেসর,প্রিন্টার, সুইচ রাউটার মোডেম, স্ক্যানার মাদারবোর্ড, ওয়েবক্যাম, পেনড্র্রাইভ, আইপি ক্যামেরা সহ কম্পিউটারের ও অন্যান্য যাবতীয় হার্ডওয়্যার ও এক্সেসরিজের জন্য ভিজিট করুন প্রোডাক্ট পেজ: ১.দুই বছরের ওয়ারেন্টি সহ বিশ্ববিখ্যাত ব্রাণ্ডেড ওয়েবক্যাম মাত্র ১৭০০/= ২.দুই বছরের ওয়ারেন্টি সহ ব্রাণ্ডেড ইউপিএস মাত্র ৩২০০/= ৩.লাইফ ওয়ারেন্টি সহ র্যাম মাত্র ১৪০০/= ৪.বাসা বা অফিসের ফ্যাক্টরির যে কোন স্পর্ষকাতর স্থানের নিরাপত্তা বিধানের জন্য পৃথিবীর যে কোন স্থান থেকে সার্বক্ষনিক নজরদারির জন্য আইপি ক্যামেরা মাত্র ১০,০০০। ৫. পকেট ওয়াই-ফাই রাউটার যা দিয়ে ৫০ গজ দূরত্বের মধ্যে খোলা মাঠে ময়দানে বা কোন চত্তরে কমপক্ষে ৫ জন বা ততোধিক ব্যাক্তি তারহীন ইন্টারনেট ব্যাবহারের অবিশ্বাস্য সূলভ মুল্যের ওয়াই-ফাই ডিভাইস। এ ধরনের আরও অনেক চমকপ্রদ কম্পিউটার,নেটওয়ার্কিং ও আনুসাঙ্গিক অত্যাধুনিক প্রযুক্তি সম্বলিত খ্যাতনামা ব্রান্ডেড কোম্পানীর যাবতীয় ডিভাইসের জন্য ভিজিট করুন :প্রোডাক্ট পেজ। PRODUCT PAGE
PRODUCT REVIEW সর্বশেষ প্রযুক্তির কিবোর্ড, মাউস থেকে শুরু করে হার্ডড্রাইভ, র্যাম, প্রসেসর,প্রিন্টার, সুইচ রাউটার মোডেম, স্ক্যানার মাদারবোর্ড, ওয়েবক্যাম, পেনড্র্রাইভ, আইপি ক্যামেরা সহ কম্পিউটারের ও অন্যান্য যাবতীয় হার্ডওয়্যার ও এক্সেসরিজের জন্য ভিজিট করুন প্রোডাক্ট পেজ: ১.দুই বছরের ওয়ারেন্টি সহ বিশ্ববিখ্যাত ব্রাণ্ডেড ওয়েবক্যাম মাত্র ১৭০০/= ২.দুই বছরের ওয়ারেন্টি সহ ব্রাণ্ডেড ইউপিএস মাত্র ৩২০০/= ৩.লাইফ ওয়ারেন্টি সহ র্যাম মাত্র ১৪০০/= ৪.বাসা বা অফিসের ফ্যাক্টরির যে কোন স্পর্ষকাতর স্থানের নিরাপত্তা বিধানের জন্য পৃথিবীর যে কোন স্থান থেকে সার্বক্ষনিক নজরদারির জন্য আইপি ক্যামেরা মাত্র ১০,০০০। ৫. পকেট ওয়াই-ফাই রাউটার যা দিয়ে ৫০ গজ দূরত্বের মধ্যে খোলা মাঠে ময়দানে বা কোন চত্তরে কমপক্ষে ৫ জন বা ততোধিক ব্যাক্তি তারহীন ইন্টারনেট ব্যাবহারের অবিশ্বাস্য সূলভ মুল্যের ওয়াই-ফাই ডিভাইস। এ ধরনের আরও অনেক চমকপ্রদ কম্পিউটার,নেটওয়ার্কিং ও আনুসাঙ্গিক অত্যাধুনিক প্রযুক্তি সম্বলিত খ্যাতনামা ব্রান্ডেড কোম্পানীর যাবতীয় ডিভাইসের জন্য ভিজিট করুন :প্রোডাক্ট পেজ। PRODUCT PAGE
সর্বশেষ প্রযুক্তির কিবোর্ড, মাউস থেকে শুরু করে হার্ডড্রাইভ, র্যাম, প্রসেসর,প্রিন্টার, সুইচ রাউটার মোডেম, স্ক্যানার মাদারবোর্ড, ওয়েবক্যাম, পেনড্র্রাইভ, আইপি ক্যামেরা সহ কম্পিউটারের ও অন্যান্য যাবতীয় হার্ডওয়্যার ও এক্সেসরিজের জন্য ভিজিট করুন প্রোডাক্ট পেজ: ১.দুই বছরের ওয়ারেন্টি সহ বিশ্ববিখ্যাত ব্রাণ্ডেড ওয়েবক্যাম মাত্র ১৭০০/= ২.দুই বছরের ওয়ারেন্টি সহ ব্রাণ্ডেড ইউপিএস মাত্র ৩২০০/= ৩.লাইফ ওয়ারেন্টি সহ র্যাম মাত্র ১৪০০/= ৪.বাসা বা অফিসের ফ্যাক্টরির যে কোন স্পর্ষকাতর স্থানের নিরাপত্তা বিধানের জন্য পৃথিবীর যে কোন স্থান থেকে সার্বক্ষনিক নজরদারির জন্য আইপি ক্যামেরা মাত্র ১০,০০০। ৫. পকেট ওয়াই-ফাই রাউটার যা দিয়ে ৫০ গজ দূরত্বের মধ্যে খোলা মাঠে ময়দানে বা কোন চত্তরে কমপক্ষে ৫ জন বা ততোধিক ব্যাক্তি তারহীন ইন্টারনেট ব্যাবহারের অবিশ্বাস্য সূলভ মুল্যের ওয়াই-ফাই ডিভাইস। এ ধরনের আরও অনেক চমকপ্রদ কম্পিউটার,নেটওয়ার্কিং ও আনুসাঙ্গিক অত্যাধুনিক প্রযুক্তি সম্বলিত খ্যাতনামা ব্রান্ডেড কোম্পানীর যাবতীয় ডিভাইসের জন্য ভিজিট করুন :প্রোডাক্ট পেজ। PRODUCT PAGE
রেসিপি কলাম ALL EXCLUSIVE RECIPE পাঁচফোড়নে সবজি ভুনা: আস্ত ফুলকপির রোস্ট কড়াই সবজি কাশ্মীরি ফুলকপির দম সবজি টিক্কি সুইট এন্ড সাওয়ার ভেজিটেবল লাউ এর সিলকা ভর্তা এগ ভেজিটেবল ফ্রুট স্যালাদ মচমচে ফুলকপি পাঁচমিশালি তরকারি বুটের ডাল দিয়ে আনারস-দই সালাদ ঝাল-মিষ্টি ফলের সালাদ মালাই মটরশুঁটির শিক কাবাব কাঁঠালের বিচির কাটলেট সবজির মুঠি কাবাব রেশমি আলু ইলিশ কাবাব মাছের কাটলেট ওভেন ফ্রাইড ফিস গ্রীল ফিশ ফিংগার ফিশ মাছের দোপেঁয়াজা রসুন পুদিনা দিয়ে তেলাপিয়া ভাজা মাছ টোম্যাটোর ক্রোকে চিকেন ক্রাম স্টেক : মোরগ মোসাল্লাম মুরগির অমলেট রোল মজাদার আইটেম কড়াই মুরগি নওয়াবি চিকেন টিক্কা বোখারান মোরগ মোগলাই কড়াই মুরগি নারকেল দিয়ে মুরগি মুসাল্লাম মাংসের আরবি পোলাও দই মাংস কিমা কাঠি কাবাব কাশ্মীরি কোরমা পাঁঠার কিমা কাবাব মিট লোফ পাঁঠার সিনা ভাজা চিলি বিফ গ্রিলড বিফ বারগার স্টেক হ্যামবারগার স্টেক হাঁড়িয়া কাবাব গাজরের পুডিং ফ্রেঞ্চ ষ্টিক ফ্রুট কাস্টার্ড আমের হালুয়া সুজির ঝুরি নিমকি সিলেটি নুনগড়া আচার বেগুন বার্গার বার্গার ষ্টেক ফ্রেঞ্চ ষ্টিক তালের গোলাপ পিঠা তালের বড়া তালের কাপ পুডিং আদা লেবুর শরবত রসকড়া লুচি রেশমি সেমাই ডিমের বড়া চিঁড়ার মোয়া দই ফল সুজির সন্দেশ দই ডিপ চিকেন বড়ি কাবাব (ঈদ উল ফিতর) রেশমি কাবাব (ঈদ উল ফিতর) গোটা হাঁসের রোস্ট (ঈদ উল ফিতর) ক্ষীর সেমাই ( ঈদ উল ফিতর) ছানার জর্দা (ঈদ উল আযহা) হীরা কাবাব (ঈদ উল আযহা) মগজের কাবাব (ঈদ উল আযহা) ছানার জর্দা (ঈদ উল আযহা)zz আপনার যে রেসিপিটি পছন্দ তাতে মাউস নিয়ে কিক করলেই তা ওপেন হবে কয়েকটি অসাধারণ Android Software (Download Link সহ)PDF কে Doc File এবং Doc কে PDF File এ রূপান্তর করুন সহজেই Total Video Converterবাঘা বাঘা কিছু Recovery Software Pack এর Portable Version সাথে কিছু Tips and Complete Solution. Windows XP চালান Voice Command এর মাধ্যমেপিসি থেকে কন্ট্রোল করুন আপনার Android কোন রকম ক্যাবল ছাড়াই !!!Java Mobile এর জন্য কিছু প্রয়োজনিয় Software Free তে Downloadকরে নিন । আপনি কি মশার যন্ত্রনায় অস্থির? জেনে নিন মুক্তির উপায়PHP/MYSQL knowledge ছাড়াই web based database / software তৈরি করুন। নেটওয়ার্ক এর সকল PC কে একটা PC তে বসে কন্ট্রোল করুনফ্রিতে নিয়ে নিন Email Hunting সফটওয়ারproshow producer.$249 মূল্যের সফটওয়্যারটি ডাউনলোড করে রাখুন কাজে লাগুক বা না লাগুক।একদিন কাজে লাগবেই।সিরিয়াল কী’ সহ নক আউট ashampoo free/ডাউনলোড করুন ashampoo burning 2009 ফুল ভার্সন সিরিয়াল কী’ সহ(সাথে আছে foxit pdf reader/pdf creator সিরিয়াল কী’ সহ NO চিন্তা DO ফুর্তি……..এবার Convert করুন যে কোনো file without Softwareডাউনলোড করে নিন Top 15 TV Software For PC Of 2013 ৩৫ ডলার মূল্যের টেক্সট এডিটর কিন্তু ওয়েব ডিজাইনার এবং ডেভেলপারদের জন্য এটা আলাদিনের প্রদীপ ।একবার ব্যবহার করলেই, প্রেমে পড়ে যাবেন । ওয়ার্ল্ডের ১০টি পপুলার সফটওয়্যারের লিস্ট সরাসরি ডাউনলোড লিংক ডাউনলোড করুন IP HIDE করার লেটেস্ট সব Software. [ একের ভিতর সব * ফুল ভার্সন সহ* ] Mediafire link ফ্রিতে ডাউনলোড করে নিন ৬ টি মাউস ও কীবোর্ড টুলস। কাজের জিনিস!! প্রয়োজনীয় সকল Software এর Latest Virsion Downlaod করার দারুন একটা সাইট…প্রেমে পড়ে যেতে পারেন কিন্তু। ভিডিও তে লেখার এবং ভিডিও কনভার্ট করার দারুন এক Software !!A awesome Software for Web designer to know any color code by color picker নতুন ধরনের রেডিও (Software defined radio )পার্ট -১ জনপ্রিয় ১৮টি কনভার্টার ডাউনলোড করুন ইন্টারনেটের মাধ্যমে অন্য কম্পিউটার নিয়ন্ত্রণ মজা করুন Fake Voice Changer Software দিয়ে এবার Folder lock করুন আরও সহজে…..ছবিকে কার্টুনের মত করুন খুব সহজেই ১ জিবি ভিডিও ফাইলকে ১০০ মেগাবাইটে রুপান্তরিত করুন এবার মোবাইল থেকে কন্ট্রোল করুন আপনার কম্পিউটার- Team Viewer ফর এন্ড্রয়েড!!! Download করে নিন গরম গরম কিছু দরকারি Software ইউটিউব থেকে ভিডিও ডাউনলোড করুন এক ক্লিকেই ইউটিউব থেকে ভিডিও ডাউনলোড করুন এক ক্লিকেই কি ভাবে অফলাইনেও ভিডিও দেখবেন ইউটিউবে ফ্রি নেট তৈরী করার কিছু Software ও tools পর্ব-১ বিনামূল্যে একসাথে ২০ টি অডিও ভিডিও টুলস TO GET ALL THOSE SOFTWARE PLS VISIT SOFTWARE ZONE
রেসিপি কলাম
ALL EXCLUSIVE RECIPE পাঁচফোড়নে সবজি ভুনা: আস্ত ফুলকপির রোস্ট কড়াই সবজি কাশ্মীরি ফুলকপির দম সবজি টিক্কি সুইট এন্ড সাওয়ার ভেজিটেবল লাউ এর সিলকা ভর্তা এগ ভেজিটেবল ফ্রুট স্যালাদ মচমচে ফুলকপি পাঁচমিশালি তরকারি বুটের ডাল দিয়ে আনারস-দই সালাদ ঝাল-মিষ্টি ফলের সালাদ মালাই মটরশুঁটির শিক কাবাব কাঁঠালের বিচির কাটলেট সবজির মুঠি কাবাব রেশমি আলু ইলিশ কাবাব মাছের কাটলেট ওভেন ফ্রাইড ফিস গ্রীল ফিশ ফিংগার ফিশ মাছের দোপেঁয়াজা রসুন পুদিনা দিয়ে তেলাপিয়া ভাজা মাছ টোম্যাটোর ক্রোকে চিকেন ক্রাম স্টেক : মোরগ মোসাল্লাম মুরগির অমলেট রোল মজাদার আইটেম কড়াই মুরগি নওয়াবি চিকেন টিক্কা বোখারান মোরগ মোগলাই কড়াই মুরগি নারকেল দিয়ে মুরগি মুসাল্লাম মাংসের আরবি পোলাও দই মাংস কিমা কাঠি কাবাব কাশ্মীরি কোরমা পাঁঠার কিমা কাবাব মিট লোফ পাঁঠার সিনা ভাজা চিলি বিফ গ্রিলড বিফ বারগার স্টেক হ্যামবারগার স্টেক হাঁড়িয়া কাবাব গাজরের পুডিং ফ্রেঞ্চ ষ্টিক ফ্রুট কাস্টার্ড আমের হালুয়া সুজির ঝুরি নিমকি সিলেটি নুনগড়া আচার বেগুন বার্গার বার্গার ষ্টেক ফ্রেঞ্চ ষ্টিক তালের গোলাপ পিঠা তালের বড়া তালের কাপ পুডিং আদা লেবুর শরবত রসকড়া লুচি রেশমি সেমাই ডিমের বড়া চিঁড়ার মোয়া দই ফল সুজির সন্দেশ দই ডিপ চিকেন বড়ি কাবাব (ঈদ উল ফিতর) রেশমি কাবাব (ঈদ উল ফিতর) গোটা হাঁসের রোস্ট (ঈদ উল ফিতর) ক্ষীর সেমাই ( ঈদ উল ফিতর) ছানার জর্দা (ঈদ উল আযহা) হীরা কাবাব (ঈদ উল আযহা) মগজের কাবাব (ঈদ উল আযহা) ছানার জর্দা (ঈদ উল আযহা)zz আপনার যে রেসিপিটি পছন্দ তাতে মাউস নিয়ে কিক করলেই তা ওপেন হবে
পাঁচফোড়নে সবজি ভুনা: আস্ত ফুলকপির রোস্ট কড়াই সবজি কাশ্মীরি ফুলকপির দম সবজি টিক্কি সুইট এন্ড সাওয়ার ভেজিটেবল লাউ এর সিলকা ভর্তা এগ ভেজিটেবল ফ্রুট স্যালাদ মচমচে ফুলকপি পাঁচমিশালি তরকারি বুটের ডাল দিয়ে আনারস-দই সালাদ ঝাল-মিষ্টি ফলের সালাদ মালাই মটরশুঁটির শিক কাবাব কাঁঠালের বিচির কাটলেট সবজির মুঠি কাবাব রেশমি আলু ইলিশ কাবাব মাছের কাটলেট ওভেন ফ্রাইড ফিস গ্রীল ফিশ ফিংগার ফিশ মাছের দোপেঁয়াজা রসুন পুদিনা দিয়ে তেলাপিয়া ভাজা মাছ টোম্যাটোর ক্রোকে চিকেন ক্রাম স্টেক : মোরগ মোসাল্লাম মুরগির অমলেট রোল মজাদার আইটেম কড়াই মুরগি নওয়াবি চিকেন টিক্কা বোখারান মোরগ মোগলাই কড়াই মুরগি নারকেল দিয়ে মুরগি মুসাল্লাম মাংসের আরবি পোলাও দই মাংস কিমা কাঠি কাবাব কাশ্মীরি কোরমা পাঁঠার কিমা কাবাব মিট লোফ পাঁঠার সিনা ভাজা চিলি বিফ গ্রিলড বিফ বারগার স্টেক হ্যামবারগার স্টেক হাঁড়িয়া কাবাব গাজরের পুডিং ফ্রেঞ্চ ষ্টিক ফ্রুট কাস্টার্ড আমের হালুয়া সুজির ঝুরি নিমকি সিলেটি নুনগড়া আচার বেগুন বার্গার বার্গার ষ্টেক ফ্রেঞ্চ ষ্টিক তালের গোলাপ পিঠা তালের বড়া তালের কাপ পুডিং আদা লেবুর শরবত রসকড়া লুচি রেশমি সেমাই ডিমের বড়া চিঁড়ার মোয়া দই ফল সুজির সন্দেশ দই ডিপ চিকেন বড়ি কাবাব (ঈদ উল ফিতর) রেশমি কাবাব (ঈদ উল ফিতর) গোটা হাঁসের রোস্ট (ঈদ উল ফিতর) ক্ষীর সেমাই ( ঈদ উল ফিতর) ছানার জর্দা (ঈদ উল আযহা) হীরা কাবাব (ঈদ উল আযহা) মগজের কাবাব (ঈদ উল আযহা) ছানার জর্দা (ঈদ উল আযহা)zz আপনার যে রেসিপিটি পছন্দ তাতে মাউস নিয়ে কিক করলেই তা ওপেন হবে
কয়েকটি অসাধারণ Android Software (Download Link সহ)PDF কে Doc File এবং Doc কে PDF File এ রূপান্তর করুন সহজেই Total Video Converterবাঘা বাঘা কিছু Recovery Software Pack এর Portable Version সাথে কিছু Tips and Complete Solution. Windows XP চালান Voice Command এর মাধ্যমেপিসি থেকে কন্ট্রোল করুন আপনার Android কোন রকম ক্যাবল ছাড়াই !!!Java Mobile এর জন্য কিছু প্রয়োজনিয় Software Free তে Downloadকরে নিন । আপনি কি মশার যন্ত্রনায় অস্থির? জেনে নিন মুক্তির উপায়PHP/MYSQL knowledge ছাড়াই web based database / software তৈরি করুন। নেটওয়ার্ক এর সকল PC কে একটা PC তে বসে কন্ট্রোল করুনফ্রিতে নিয়ে নিন Email Hunting সফটওয়ারproshow producer.$249 মূল্যের সফটওয়্যারটি ডাউনলোড করে রাখুন কাজে লাগুক বা না লাগুক।একদিন কাজে লাগবেই।সিরিয়াল কী’ সহ নক আউট ashampoo free/ডাউনলোড করুন ashampoo burning 2009 ফুল ভার্সন সিরিয়াল কী’ সহ(সাথে আছে foxit pdf reader/pdf creator সিরিয়াল কী’ সহ NO চিন্তা DO ফুর্তি……..এবার Convert করুন যে কোনো file without Softwareডাউনলোড করে নিন Top 15 TV Software For PC Of 2013 ৩৫ ডলার মূল্যের টেক্সট এডিটর কিন্তু ওয়েব ডিজাইনার এবং ডেভেলপারদের জন্য এটা আলাদিনের প্রদীপ ।একবার ব্যবহার করলেই, প্রেমে পড়ে যাবেন । ওয়ার্ল্ডের ১০টি পপুলার সফটওয়্যারের লিস্ট সরাসরি ডাউনলোড লিংক ডাউনলোড করুন IP HIDE করার লেটেস্ট সব Software. [ একের ভিতর সব * ফুল ভার্সন সহ* ] Mediafire link ফ্রিতে ডাউনলোড করে নিন ৬ টি মাউস ও কীবোর্ড টুলস। কাজের জিনিস!! প্রয়োজনীয় সকল Software এর Latest Virsion Downlaod করার দারুন একটা সাইট…প্রেমে পড়ে যেতে পারেন কিন্তু। ভিডিও তে লেখার এবং ভিডিও কনভার্ট করার দারুন এক Software !!A awesome Software for Web designer to know any color code by color picker নতুন ধরনের রেডিও (Software defined radio )পার্ট -১ জনপ্রিয় ১৮টি কনভার্টার ডাউনলোড করুন ইন্টারনেটের মাধ্যমে অন্য কম্পিউটার নিয়ন্ত্রণ মজা করুন Fake Voice Changer Software দিয়ে এবার Folder lock করুন আরও সহজে…..ছবিকে কার্টুনের মত করুন খুব সহজেই ১ জিবি ভিডিও ফাইলকে ১০০ মেগাবাইটে রুপান্তরিত করুন এবার মোবাইল থেকে কন্ট্রোল করুন আপনার কম্পিউটার- Team Viewer ফর এন্ড্রয়েড!!! Download করে নিন গরম গরম কিছু দরকারি Software ইউটিউব থেকে ভিডিও ডাউনলোড করুন এক ক্লিকেই ইউটিউব থেকে ভিডিও ডাউনলোড করুন এক ক্লিকেই কি ভাবে অফলাইনেও ভিডিও দেখবেন ইউটিউবে ফ্রি নেট তৈরী করার কিছু Software ও tools পর্ব-১ বিনামূল্যে একসাথে ২০ টি অডিও ভিডিও টুলস TO GET ALL THOSE SOFTWARE PLS VISIT SOFTWARE ZONE
৫২ কোটি বছর আগের দানবের জীবাশ্ম ৫২ কোটি বছর আগের সাগরের দানবরূপী প্রাণীর একটি ফসিল বা জীবাশ্ম খুঁজে পাওয়া গেলো চীনে। এটি ক্যামব্রিয়ান যুগে সাগরের জলোচ্ছ্বাসে ভেসে এসে মাটিতে গঁেথে যায়। তবে এখনো অত্যন্ত দর্শনীয়ভাবে জীবশ্মটি টিকে রয়েছে পৃথিবীতে। ৫২ কোটি বছর আগের দানবরূপী অন্যতম সেই শিকারি প্রাণীটির চোখ ও আশপাশের প্রত্যঙ্গ, বুকের পাঁজর, ধারালো বড় নখর চিহ্নিত করা গেছে। অমানবিক প্রাচীন প্রথা সম্প্রতি লৌহযুগের কিছু মানুষের হাড় খুজে পাওয়া গেছে। ডেনমার্কের জলাভূমি অঞ্চল পূর্ব জাটল্যান্ডে যা আলকেন এঞ্জ নামে পরিচিত, সেখানে পাওয়া গেছে হাড়গুলো। ধারণা করা হচ্ছে বর্তমান সময় থেকে দুই হাজার বছর আগে ওই এলাকাটি সাধারণ মানুষের কবরস্থান হিসেবে ব্যবহার করা হত। সে সময় ওই স্থানটি রোমান সম্রাজ্য থেকে ৩০০ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত ছিল। ধারণা করা হচ্ছে, জার্মান ভাষাভাষী উপজাতির বাস ছিল সেখানে। ওই হাড়গুলো পরীক্ষা নিরীক্ষা করে প্রত্নতাত্ত্বিকরা জানাচ্ছেন, ওই সময় যুদ্ধক্ষেত্রে বেশ কিছু অমানবিক অদ্ভূত আচার অনুষ্ঠান পালন করা হত। যুদ্ধের পর মৃত সেনাদের দেহের অঙ্গগুলোকে আলাদা আলাদা টুকরোতে বিভক্ত করা হত। এর প্রমাণ হিসেবে তারা বলছেন, চার জন মানুষের কোমরের হাড়কে একটি লাঠিতে ঝুলানো অবস্থায় পেয়েছেন। তাদের ধারণা নিজেদের রীতির অংশ হিসেবেই তারা এ কাজটি করত। গবেষকদের অনুমান সেনাদের মৃত্যুর ছয় মাস পর তাদের হাড়, মাংস ও অন্যান্য অঙ্গগুলো একত্র করে লেকের জলে বিসর্জন দেয়া হত। এ সম্পর্কে ডেনমার্কের মোয়েসগ্রাদ যাদুঘরের প্রত্নতত্ত্ব বিভাগের পরিচালক ম্যাডস খালের হোস্ট বলেন, আমাদের ধারণা এ রীতিটা ওই গোষ্ঠীটির যুদ্ধ সংক্রান্ত রীতিরই অংশ। হোস্ট জানান, 'প্রাপ্ত হাড়গুলোর ওপর গবেষণা করে মনে হচ্ছে ওই মানুষগুলো যুদ্ধে পরাজিত হয়ে মৃত্যু বরণ করেছিল। তবে উদ্ধারকৃত দেহাবশেষগুলোর মধ্যে বিভিন্ন আঘাতের চিহ্নও রয়েছে যেগুলো মৃত্যুর পর পড়েছে। কুকুর, ব্যাজার ও নেকড়ের মত প্রাণীর কামড়ের অসংখ্য দাগ পাওয়া গেছে হাড়গুলোতে। তার মতে, মৃতুদেহগুলো ছয় মাস থেকে এক বছরের মত উন্মুক্ত স্থানে ফেলে রাখা হয়েছিল। এছাড়াও হাড়গুলোকে যেভাবে আলাদা করা হয়েছে তাতে বোঝা যায় ইচ্ছাকৃতভাবেই এগুলোকে পৃথক করা হয়েছে। এভাবে লম্বা সময় উন্মুক্ত পড়ে থাকার পর কেউ হাড়গুলো সংগ্রহ করে লেকের পানিতে সমাধিস্থ করার ব্যবস্থা করে।' হোস্ট বলেন, 'হয়তো সেই যুদ্ধটি অনেক লম্বা সময় ধরে চলেছিল। যুদ্ধে জয়ের আগে বিজয়ীরা পরাজিত সেনাদের লাশ ফেরত দেয়নি। সে সময়েই ওই সেনাদের অঙ্গগুলোতে ওই দাগগুলো পড়ে থাকতে পারে।' জন্মদিনে স্বর্ণের জামা গায়ে দিলেন নেতা! নিজের ৪৫তম জন্মদিন উপলক্ষে নিজেকেই চার কেজি ওজনের সোনার জামা উপহার দিয়েছেন ভারতের ন্যাশনাল কংগ্রেস পার্টির সদস্য পঙ্কজ পারেখ। শার্টটির দাম প্রায় দেড় কোটি রুপি। প্রায় দুই মাস ধরে শার্টটি বানানো হয়। এটি সেলাই করতে ৩২০০ ঘণ্টা সময় ব্যয় হয়েছে। সোনার জামা গায়ে দেওয়ার পর রাষ্ট্রের কর বিভাগ যাতে চক্ষুচড়ক না হয় সে জন্য আগেভাগেই তিনি আয়করও পরিশোধ করেছেন। এ সংক্রান্ত সব প্রমাণাদি প্রস্তুত রেখেছেন। সোনার শার্ট প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘পাঁচ বছর বয়স থেকে তিনি সোনার বড় ভক্ত। তাই নিজের জন্মদিনে নিজেকে এ উপহার দিয়েছেন। তিনি আরও জানান, ২৩ বছর আগে বিয়ের পিঁড়িতে যখন তিনি বসেন, তার হবু স্ত্রীর শরীরে এর থেকে বেশি গহনা ছিল। টাকার অভাবে নিজের পড়ালেখা চালিয়ে যেতে পারেননি পঙ্কজ পারেখ। অষ্টম শ্রেনিতেই তার পড়ালেখার ইতি ঘটে। বর্তমানে শুধু এনসিপি পার্টির সদস্য নন, তিনি ইলোয়া পুরসভার সদস্যও। শুক্রবার ছিল এ নেতার জন্মদিন। এ উপলক্ষে তিনি তার সোনার শার্টটি পরেন। তবে প্রহরায় ছিল বেশ কয়েকজন দেহরক্ষী জন্মদিনের অনুষ্ঠানে নিমন্ত্রিতের তালিকায় ছিলেন মহারাষ্ট্রের বেশ কয়েকজন মন্ত্রী ও সংসদ সদস্য। খুঁজে পাওয়া গেলো ভ্যাম্পায়ারের কবর! সম্প্রতি পোল্যান্ডের উত্তর-পশ্চিমের অখ্যাত এক অঞ্চলে ভ্যাম্পায়ারের সমাধি খুঁজে পাওয়া গেছে বলে মনে করা হচ্ছে। একে ঘিরে ঘনিভূত হচ্ছে মানুষের কেৌতূহল। কামিয়েন পোমোরস্কি নামের এক ছোট্ট শহরে অস্বাভাবিক একটি সমাধি পাওয়া গেছে। এতে সমসধিস্থ মানুষটির মাঝে পাওয়া যায় অদ্ভুত কিছু বৈশষ্ট্যি। প্রথমত, তার মুখের ভেতরে ঢোকানো ছিলো একটি পাথর। আর তার একটি পা ছিলো কাঠের খুঁটি দিয়ে বদ্ধি করা (সম্ভবত শরীরটি যাতে সমাধি থেকে উঠে আসতে না পারে তার জন্য)। এসব দেখে মনে করা হচ্ছে এখানে একটি ভ্যাম্পায়ারের সমাধি দেবার প্রচষ্টো করা হয়েছিলো। পোল্যান্ডে ভ্যাম্পায়ারের সমাধি পাওয়ার ঘটনা এই প্রথম নয়। গত জুলাইতে গবেষকেরা আবিষ্কার করেন চারটি মস্তকবিহীন কঙ্কাল। এদের খুলি স্থাপন করা ছিলো এদের পায়ের মাঝে। এমন বর্ণনা শুনলে গা শিউরে ওঠে বটে। কিন্তু প্রাচীন পোলিশ ভ্যাম্পায়ারের লোককথার সাথে তা মিলে যায়। মোটামুটি ১৬ শতাব্দীর দিকে এসব সমাধি দেওয়া হয়েছিলো বলে ধারণা করা হচ্ছে। পোলিশ লোককথা থেকে জানা যায়, ভ্যাম্পায়াররা নিজেদের শরীরের মাংস এবং কাফনের কাপড় খেয়ে ফেলতো সমাধি থেকে ওঠার সময়ে। এ কারণেই তারা যাতে কামড়াতে না পারে তাই তাদের মুখের ভেতরে পাথর চেপে দেওয়া হয়। মধ্যযুগে পূর্ব ইউরোপে ভ্যাম্পায়ারের প্রতি ভীতি ছিলো বেশ চরম। এই লোককথা পোল্যান্ড, সার্বিয়া থেকে দূরে দূরে ছড়িয়ে পড়ে। এক সময়ে অস্ট্রিয়ার মিলিটারির কানেও তা পোঁছায়। একটি রিপোর্টে বলে হয়, এক ভাড়াটে সৈনিক ভ্যাম্পায়ারে রূপান্তরিত হয়ে গেছে এবং অন্য মানুষকেও আক্রান্ত করছে। এসব মানুষকে সমাধি থেকে তুলে দেখা যায় তাদের মুখের ভেতরে তাজা রক্ত লেগে আছে। পোলিশদের মনে ভ্যাম্পায়ার সম্পর্কিত ভয় থাকার কারণ রয়েছে। তাদের বিশ্বাস অনুযায়ী, ভ্যাম্পায়ার Íতৈরি" হয় না, তাদের Íজন্ম" হয়। তারা কাউন্ট ড্রাকুলার মতো প্রাসাদে বসবাসকারী অভিজাত মানুষ নয়, বরং অন্যান্যদের সাথে বসবাসকারী সাধারন মানুষ। কিন্তু মৃত্যুর পরেই শুরু হয় সমস্যা। তারা ফিরে আসে নিজেদের পরিবারের সাথে বসবাস করার জন্য। এসব কারণে তাদেরকে সমাধিস্থ করার সময়ে এমন অদ্ভুত সব কাজ করা হতো। অবশ্য এমন অদ্ভুত সমাধি দেখেই একে ভ্যাম্পায়ারের সাথে সম্পর্কিত বলে ধরে নেওয়া ভুল হবে বলে মনে করছেন অনেকে। অপরাধীদের শাসি্ত দেবার জন্যেও এমনভাবে সমাধিস্থ করা হয়ে থাকতে পারে। তবে মুখের ভেতরে পাথর গুঁজে দেওয়ার ব্যাপারটা নিঃসন্দেহেই জীবিত এবং মৃত মানুষের মাঝে একটা সীমা টেনে দেওয়ার সাথে সম্পর্কিত। মরুভূমির মধ্যে রহস্যজনক 'অভিশপ্ত' হ্রদ সম্প্রতি টিউনিসিয়ার মরুভূমিতে একটি রহস্যজনক হ্রদের আবির্ভাব ঘটেছে। আবিষ্কৃত এই হ্রদকে 'গাসফা বিচ' নাম দিয়েছেন স্থানীয় বাসিন্দারা। কিভাবে খাঁ খাঁ মরুভূমির মাঝে এই হ্রদ তৈরি হল তা নিয়ে কোনও ব্যাখ্যা দেয়নি প্রশাসন। এক দল মেষপালক মরুভূমি পেরোনোর সময় এই রহস্যজনক হ্রদ আবিষ্কার করেন। মরুভূমির মাঝে হ্রদের জন্মকে কেউ বলছেন মিরাক্যাল, কেউ আবার বলছেন অভিশাপ। ভূতত্ববিদদের মতে, ভূগর্ভের নিচে কোনও প্লেট সরে যাওয়ার ফলেই মাটির নিচের পানি সম্ভবত উপরে উঠে এসেছে। প্রশাসন সূত্রে বাসিন্দাদের সতর্ক করা হয়েছে, হ্রদের পানির উৎপত্তি না জেনেই সেই পানিতে নামা বিপজ্জনক হতে পারে। এমনকী হতে পারে ক্যান্সারও। কিন্তু ৪০ ডিগ্রি গরমের দেশে সে কথা শুনতে নারাজ উৎসাহীরা। প্রতিদিন ছয়'শোরও বেশি উৎসাহী পর্যটক এই হ্রদে নেমে পড়ছেন গোসল করতে। প্রশাসনের তরফে এখনও গোসলে বা হ্রদের পানিতে নামায় কোনও নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়নি। টিউনিশিয়ার দৈনিক সংবাদপত্রের সাংবাদিক সৈয়দের বক্তব্য, 'পানির উপাদান যেহেতু অজানা, তাই ওই পানিতে নামলে ক্যান্সারের আশংকাও উড়িয়ে দেওয়া যাচ্ছে না।' পৃথিবীর আয়ু ফুরিয়ে আসছে! পৃথিবীর শেষ কী এগিয়ে আসছে? কারণ আরো একটি নতুন রহস্যজনক গর্তের দেখা মিলেছে পূর্ব ইমলের টেমায়ারে। গর্তটি প্রায় ৪ মিটার চওড়া এবং ১০০ মিটার গভীর। স্থানীয় বাসিন্দাদের দাবি, গর্তের মুখ থেকে ধোঁয়া ও আগুনের ঝলকানি বের হচ্ছিল। তাদের ধারণা, গর্তটি আকাশ থেকে কিছু একটা পড়ে তৈরি হয়েছে। নয়া গর্তটিকে কেন্দ্র করে উন্মাদনা তৈরি হয়েছে স্থানীয় বাসিন্দাদের মধ্যে। সাইবেরিয়ায় একের পর এক রহস্যজনক গহ্বরের রহস্য ভেদ করতে মাথার চুল ছিঁড়ছেন বৈজ্ঞানিকরা। প্রাকৃতিক কারণেই বিশাল গর্তের সৃষ্টি তা মেনে নিয়েও রাতের ঘুম হারাম হয়েছে বিজ্ঞানীদের। দু’সপ্তাহ আগেই আকাশ পথে সাইবেরিয়ার বরফে ঢাকা উপত্যকায় ২৬২ ফুট চওড়া গহ্বরের ছবি তুলে ইন্টারনেটে ছড়িয়ে দেন এক উৎসাহী। ভিডিও ফুটেজটি দেখার পর থেকেই পৃথিবী শেষ হয়ে যাওয়ার গুজব ছড়িয়ে পড়ে। তারপর ইমল উপদ্বীপের প্রথম গর্তের একশো কিলোমিটার দূরে ১৫ মিটার চওড়া আরো একটি গহ্বর গুজবে ঘি ঢালে। তবে বিজ্ঞানীদের ধারণা, এলাকাটি প্রাকৃতিক গ্যাসে সমৃদ্ধ। গ্যাসের খনি থেকে বিস্ফোরণ হতে পারে। কিন্তু গুজব বাতাসের চেয়েও দ্রুতগতিতে ছড়াচ্ছে। বাসিন্দারা মনে করছেন, পৃথিবীর আয়ু ফুরিয়ে আসছে। একের পর এক দানবাকৃতির গহ্বর আবিস্কারে সংশয় বাড়ছে বাসিন্দাদের মনে। সভ্যতার প্রথম ছোঁয়ায় ব্রাজিলের আদিমরা ব্রাজিলে সন্ধান মিলল অ্যামাজন নদীর তীরের গভীর জঙ্গলে বসবাসকারী বিরল উপজাতির। সভ্য জগতের কাছে এতদিন অপরিচিত ছিলো ওরা। বাকি পৃথিবীর ওদের সমাজের সঙ্গে এযাবত কোনও রকম সংযোগ ঘটেনি। পেরুর গহীন অরণ্য থেকে উত্তর ব্রাজিলের একার রাজ্যের এনভিরা নদীর তীরে উপজাতীয় এলাকায় গত জুন মাসে এসে পৌঁছেছে এক আদিম উপজাতি। কাঠ ও বন্যপ্রাণের লোভে সভ্যদের নির্বিচারে জঙ্গল সাফাইয়ের ফল ভুগতে হয়েছে ওদেরও। প্রাণ হাতে করে সীমান্ত পেরিয়ে তাই ওঁরা এসে পৌঁছেছে পড়শি ব্রাজিলের উত্তর প্রান্তে বসবাসকারী অরণ্য উপজাতি আশানিন্কা ইন্ডিয়ানদের ডেরায়। লক্ষ্য, খাদ্য, বন্ধুত্ব ও অস্ত্র সংগ্রহ। আশানিন্কা ইন্ডিয়ানদের সঙ্গে ওই আদিবাসীদের মেলামেশার ভিডিও ক্লিপিংস সম্প্রতি প্রকাশ করেছে ব্রাজিল সরকার। জানা গেছে, অবৈধ কাঠ পাচারের পাশাপাশি পেরুর অরণ্যপথে ব্যাপক মাদক চোরাচালানের জেরেই সাকিন বদলাতে বাধ্য হয়েছেন তারা। আশানিন্কাদের সঙ্গে ধীরে ধীরে ওঁদের বন্ধুত্ব গড়ে উঠেছে বলে জানা গেছে। ব্রাজিলের 'ন্যাশনাল ইন্ডিয়ান ফাউন্ডেশন'-এর পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, 'প্যানো' গোত্রের কোনও অজানা ভাষায় ভাব বিনিময় করেন তাঁরা। শরীর ঢাকতে এঁরা পোশাকের ব্যবহার শেখেননি। স্ত্রী-পুরুষ সকলেই সম্পূর্ণ নগ্ন অবস্থায় ঘোরাফেরা করেন। অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করেন তির-ধনুক। পেরু থেকে পালিয়ে আসার পথে এঁদের অনেকেই ডিপথেরিয়া ও ফ্লু-তে আক্রান্ত হয়ে মারা যান বলে জানিয়েছেন। জানা গেছে, আদিবাসীদের অসুখ সারাতে ইতিমধ্যে ব্রাজিলের ওই প্রত্যন্ত অঞ্চলে পৌঁছে গিয়েছে সরকারি চিকিৎসক দল। বিষয়টি নিয়ে তীব্র উদ্বেগ প্রকাশ করেছে আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থা 'সার্ভাইভাল ইন্টারন্যাশনাল'। অতীতে ইনফ্লুয়েঞ্জার দাপটে বেশ কিছু আদিবাসী সম্প্রদায় সম্পূর্ণ নিশ্চিহ্ন হয়ে গিয়েছে বলে সংস্থার তরফ থেকে আশঙ্কা প্রকাশ করা হয়েছে। অপর পৃষ্ঠায় দেখুন
৫২ কোটি বছর আগের সাগরের দানবরূপী প্রাণীর একটি ফসিল বা জীবাশ্ম খুঁজে পাওয়া গেলো চীনে। এটি ক্যামব্রিয়ান যুগে সাগরের জলোচ্ছ্বাসে ভেসে এসে মাটিতে গঁেথে যায়। তবে এখনো অত্যন্ত দর্শনীয়ভাবে জীবশ্মটি টিকে রয়েছে পৃথিবীতে। ৫২ কোটি বছর আগের দানবরূপী অন্যতম সেই শিকারি প্রাণীটির চোখ ও আশপাশের প্রত্যঙ্গ, বুকের পাঁজর, ধারালো বড় নখর চিহ্নিত করা গেছে। অমানবিক প্রাচীন প্রথা সম্প্রতি লৌহযুগের কিছু মানুষের হাড় খুজে পাওয়া গেছে। ডেনমার্কের জলাভূমি অঞ্চল পূর্ব জাটল্যান্ডে যা আলকেন এঞ্জ নামে পরিচিত, সেখানে পাওয়া গেছে হাড়গুলো। ধারণা করা হচ্ছে বর্তমান সময় থেকে দুই হাজার বছর আগে ওই এলাকাটি সাধারণ মানুষের কবরস্থান হিসেবে ব্যবহার করা হত। সে সময় ওই স্থানটি রোমান সম্রাজ্য থেকে ৩০০ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত ছিল। ধারণা করা হচ্ছে, জার্মান ভাষাভাষী উপজাতির বাস ছিল সেখানে। ওই হাড়গুলো পরীক্ষা নিরীক্ষা করে প্রত্নতাত্ত্বিকরা জানাচ্ছেন, ওই সময় যুদ্ধক্ষেত্রে বেশ কিছু অমানবিক অদ্ভূত আচার অনুষ্ঠান পালন করা হত। যুদ্ধের পর মৃত সেনাদের দেহের অঙ্গগুলোকে আলাদা আলাদা টুকরোতে বিভক্ত করা হত। এর প্রমাণ হিসেবে তারা বলছেন, চার জন মানুষের কোমরের হাড়কে একটি লাঠিতে ঝুলানো অবস্থায় পেয়েছেন। তাদের ধারণা নিজেদের রীতির অংশ হিসেবেই তারা এ কাজটি করত। গবেষকদের অনুমান সেনাদের মৃত্যুর ছয় মাস পর তাদের হাড়, মাংস ও অন্যান্য অঙ্গগুলো একত্র করে লেকের জলে বিসর্জন দেয়া হত। এ সম্পর্কে ডেনমার্কের মোয়েসগ্রাদ যাদুঘরের প্রত্নতত্ত্ব বিভাগের পরিচালক ম্যাডস খালের হোস্ট বলেন, আমাদের ধারণা এ রীতিটা ওই গোষ্ঠীটির যুদ্ধ সংক্রান্ত রীতিরই অংশ। হোস্ট জানান, 'প্রাপ্ত হাড়গুলোর ওপর গবেষণা করে মনে হচ্ছে ওই মানুষগুলো যুদ্ধে পরাজিত হয়ে মৃত্যু বরণ করেছিল। তবে উদ্ধারকৃত দেহাবশেষগুলোর মধ্যে বিভিন্ন আঘাতের চিহ্নও রয়েছে যেগুলো মৃত্যুর পর পড়েছে। কুকুর, ব্যাজার ও নেকড়ের মত প্রাণীর কামড়ের অসংখ্য দাগ পাওয়া গেছে হাড়গুলোতে। তার মতে, মৃতুদেহগুলো ছয় মাস থেকে এক বছরের মত উন্মুক্ত স্থানে ফেলে রাখা হয়েছিল। এছাড়াও হাড়গুলোকে যেভাবে আলাদা করা হয়েছে তাতে বোঝা যায় ইচ্ছাকৃতভাবেই এগুলোকে পৃথক করা হয়েছে। এভাবে লম্বা সময় উন্মুক্ত পড়ে থাকার পর কেউ হাড়গুলো সংগ্রহ করে লেকের পানিতে সমাধিস্থ করার ব্যবস্থা করে।' হোস্ট বলেন, 'হয়তো সেই যুদ্ধটি অনেক লম্বা সময় ধরে চলেছিল। যুদ্ধে জয়ের আগে বিজয়ীরা পরাজিত সেনাদের লাশ ফেরত দেয়নি। সে সময়েই ওই সেনাদের অঙ্গগুলোতে ওই দাগগুলো পড়ে থাকতে পারে।' জন্মদিনে স্বর্ণের জামা গায়ে দিলেন নেতা! নিজের ৪৫তম জন্মদিন উপলক্ষে নিজেকেই চার কেজি ওজনের সোনার জামা উপহার দিয়েছেন ভারতের ন্যাশনাল কংগ্রেস পার্টির সদস্য পঙ্কজ পারেখ। শার্টটির দাম প্রায় দেড় কোটি রুপি। প্রায় দুই মাস ধরে শার্টটি বানানো হয়। এটি সেলাই করতে ৩২০০ ঘণ্টা সময় ব্যয় হয়েছে। সোনার জামা গায়ে দেওয়ার পর রাষ্ট্রের কর বিভাগ যাতে চক্ষুচড়ক না হয় সে জন্য আগেভাগেই তিনি আয়করও পরিশোধ করেছেন। এ সংক্রান্ত সব প্রমাণাদি প্রস্তুত রেখেছেন। সোনার শার্ট প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘পাঁচ বছর বয়স থেকে তিনি সোনার বড় ভক্ত। তাই নিজের জন্মদিনে নিজেকে এ উপহার দিয়েছেন। তিনি আরও জানান, ২৩ বছর আগে বিয়ের পিঁড়িতে যখন তিনি বসেন, তার হবু স্ত্রীর শরীরে এর থেকে বেশি গহনা ছিল। টাকার অভাবে নিজের পড়ালেখা চালিয়ে যেতে পারেননি পঙ্কজ পারেখ। অষ্টম শ্রেনিতেই তার পড়ালেখার ইতি ঘটে। বর্তমানে শুধু এনসিপি পার্টির সদস্য নন, তিনি ইলোয়া পুরসভার সদস্যও। শুক্রবার ছিল এ নেতার জন্মদিন। এ উপলক্ষে তিনি তার সোনার শার্টটি পরেন। তবে প্রহরায় ছিল বেশ কয়েকজন দেহরক্ষী জন্মদিনের অনুষ্ঠানে নিমন্ত্রিতের তালিকায় ছিলেন মহারাষ্ট্রের বেশ কয়েকজন মন্ত্রী ও সংসদ সদস্য। খুঁজে পাওয়া গেলো ভ্যাম্পায়ারের কবর! সম্প্রতি পোল্যান্ডের উত্তর-পশ্চিমের অখ্যাত এক অঞ্চলে ভ্যাম্পায়ারের সমাধি খুঁজে পাওয়া গেছে বলে মনে করা হচ্ছে। একে ঘিরে ঘনিভূত হচ্ছে মানুষের কেৌতূহল। কামিয়েন পোমোরস্কি নামের এক ছোট্ট শহরে অস্বাভাবিক একটি সমাধি পাওয়া গেছে। এতে সমসধিস্থ মানুষটির মাঝে পাওয়া যায় অদ্ভুত কিছু বৈশষ্ট্যি। প্রথমত, তার মুখের ভেতরে ঢোকানো ছিলো একটি পাথর। আর তার একটি পা ছিলো কাঠের খুঁটি দিয়ে বদ্ধি করা (সম্ভবত শরীরটি যাতে সমাধি থেকে উঠে আসতে না পারে তার জন্য)। এসব দেখে মনে করা হচ্ছে এখানে একটি ভ্যাম্পায়ারের সমাধি দেবার প্রচষ্টো করা হয়েছিলো। পোল্যান্ডে ভ্যাম্পায়ারের সমাধি পাওয়ার ঘটনা এই প্রথম নয়। গত জুলাইতে গবেষকেরা আবিষ্কার করেন চারটি মস্তকবিহীন কঙ্কাল। এদের খুলি স্থাপন করা ছিলো এদের পায়ের মাঝে। এমন বর্ণনা শুনলে গা শিউরে ওঠে বটে। কিন্তু প্রাচীন পোলিশ ভ্যাম্পায়ারের লোককথার সাথে তা মিলে যায়। মোটামুটি ১৬ শতাব্দীর দিকে এসব সমাধি দেওয়া হয়েছিলো বলে ধারণা করা হচ্ছে। পোলিশ লোককথা থেকে জানা যায়, ভ্যাম্পায়াররা নিজেদের শরীরের মাংস এবং কাফনের কাপড় খেয়ে ফেলতো সমাধি থেকে ওঠার সময়ে। এ কারণেই তারা যাতে কামড়াতে না পারে তাই তাদের মুখের ভেতরে পাথর চেপে দেওয়া হয়। মধ্যযুগে পূর্ব ইউরোপে ভ্যাম্পায়ারের প্রতি ভীতি ছিলো বেশ চরম। এই লোককথা পোল্যান্ড, সার্বিয়া থেকে দূরে দূরে ছড়িয়ে পড়ে। এক সময়ে অস্ট্রিয়ার মিলিটারির কানেও তা পোঁছায়। একটি রিপোর্টে বলে হয়, এক ভাড়াটে সৈনিক ভ্যাম্পায়ারে রূপান্তরিত হয়ে গেছে এবং অন্য মানুষকেও আক্রান্ত করছে। এসব মানুষকে সমাধি থেকে তুলে দেখা যায় তাদের মুখের ভেতরে তাজা রক্ত লেগে আছে। পোলিশদের মনে ভ্যাম্পায়ার সম্পর্কিত ভয় থাকার কারণ রয়েছে। তাদের বিশ্বাস অনুযায়ী, ভ্যাম্পায়ার Íতৈরি" হয় না, তাদের Íজন্ম" হয়। তারা কাউন্ট ড্রাকুলার মতো প্রাসাদে বসবাসকারী অভিজাত মানুষ নয়, বরং অন্যান্যদের সাথে বসবাসকারী সাধারন মানুষ। কিন্তু মৃত্যুর পরেই শুরু হয় সমস্যা। তারা ফিরে আসে নিজেদের পরিবারের সাথে বসবাস করার জন্য। এসব কারণে তাদেরকে সমাধিস্থ করার সময়ে এমন অদ্ভুত সব কাজ করা হতো। অবশ্য এমন অদ্ভুত সমাধি দেখেই একে ভ্যাম্পায়ারের সাথে সম্পর্কিত বলে ধরে নেওয়া ভুল হবে বলে মনে করছেন অনেকে। অপরাধীদের শাসি্ত দেবার জন্যেও এমনভাবে সমাধিস্থ করা হয়ে থাকতে পারে। তবে মুখের ভেতরে পাথর গুঁজে দেওয়ার ব্যাপারটা নিঃসন্দেহেই জীবিত এবং মৃত মানুষের মাঝে একটা সীমা টেনে দেওয়ার সাথে সম্পর্কিত। মরুভূমির মধ্যে রহস্যজনক 'অভিশপ্ত' হ্রদ সম্প্রতি টিউনিসিয়ার মরুভূমিতে একটি রহস্যজনক হ্রদের আবির্ভাব ঘটেছে। আবিষ্কৃত এই হ্রদকে 'গাসফা বিচ' নাম দিয়েছেন স্থানীয় বাসিন্দারা। কিভাবে খাঁ খাঁ মরুভূমির মাঝে এই হ্রদ তৈরি হল তা নিয়ে কোনও ব্যাখ্যা দেয়নি প্রশাসন। এক দল মেষপালক মরুভূমি পেরোনোর সময় এই রহস্যজনক হ্রদ আবিষ্কার করেন। মরুভূমির মাঝে হ্রদের জন্মকে কেউ বলছেন মিরাক্যাল, কেউ আবার বলছেন অভিশাপ। ভূতত্ববিদদের মতে, ভূগর্ভের নিচে কোনও প্লেট সরে যাওয়ার ফলেই মাটির নিচের পানি সম্ভবত উপরে উঠে এসেছে। প্রশাসন সূত্রে বাসিন্দাদের সতর্ক করা হয়েছে, হ্রদের পানির উৎপত্তি না জেনেই সেই পানিতে নামা বিপজ্জনক হতে পারে। এমনকী হতে পারে ক্যান্সারও। কিন্তু ৪০ ডিগ্রি গরমের দেশে সে কথা শুনতে নারাজ উৎসাহীরা। প্রতিদিন ছয়'শোরও বেশি উৎসাহী পর্যটক এই হ্রদে নেমে পড়ছেন গোসল করতে। প্রশাসনের তরফে এখনও গোসলে বা হ্রদের পানিতে নামায় কোনও নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়নি। টিউনিশিয়ার দৈনিক সংবাদপত্রের সাংবাদিক সৈয়দের বক্তব্য, 'পানির উপাদান যেহেতু অজানা, তাই ওই পানিতে নামলে ক্যান্সারের আশংকাও উড়িয়ে দেওয়া যাচ্ছে না।' পৃথিবীর আয়ু ফুরিয়ে আসছে! পৃথিবীর শেষ কী এগিয়ে আসছে? কারণ আরো একটি নতুন রহস্যজনক গর্তের দেখা মিলেছে পূর্ব ইমলের টেমায়ারে। গর্তটি প্রায় ৪ মিটার চওড়া এবং ১০০ মিটার গভীর। স্থানীয় বাসিন্দাদের দাবি, গর্তের মুখ থেকে ধোঁয়া ও আগুনের ঝলকানি বের হচ্ছিল। তাদের ধারণা, গর্তটি আকাশ থেকে কিছু একটা পড়ে তৈরি হয়েছে। নয়া গর্তটিকে কেন্দ্র করে উন্মাদনা তৈরি হয়েছে স্থানীয় বাসিন্দাদের মধ্যে। সাইবেরিয়ায় একের পর এক রহস্যজনক গহ্বরের রহস্য ভেদ করতে মাথার চুল ছিঁড়ছেন বৈজ্ঞানিকরা। প্রাকৃতিক কারণেই বিশাল গর্তের সৃষ্টি তা মেনে নিয়েও রাতের ঘুম হারাম হয়েছে বিজ্ঞানীদের। দু’সপ্তাহ আগেই আকাশ পথে সাইবেরিয়ার বরফে ঢাকা উপত্যকায় ২৬২ ফুট চওড়া গহ্বরের ছবি তুলে ইন্টারনেটে ছড়িয়ে দেন এক উৎসাহী। ভিডিও ফুটেজটি দেখার পর থেকেই পৃথিবী শেষ হয়ে যাওয়ার গুজব ছড়িয়ে পড়ে। তারপর ইমল উপদ্বীপের প্রথম গর্তের একশো কিলোমিটার দূরে ১৫ মিটার চওড়া আরো একটি গহ্বর গুজবে ঘি ঢালে। তবে বিজ্ঞানীদের ধারণা, এলাকাটি প্রাকৃতিক গ্যাসে সমৃদ্ধ। গ্যাসের খনি থেকে বিস্ফোরণ হতে পারে। কিন্তু গুজব বাতাসের চেয়েও দ্রুতগতিতে ছড়াচ্ছে। বাসিন্দারা মনে করছেন, পৃথিবীর আয়ু ফুরিয়ে আসছে। একের পর এক দানবাকৃতির গহ্বর আবিস্কারে সংশয় বাড়ছে বাসিন্দাদের মনে। সভ্যতার প্রথম ছোঁয়ায় ব্রাজিলের আদিমরা ব্রাজিলে সন্ধান মিলল অ্যামাজন নদীর তীরের গভীর জঙ্গলে বসবাসকারী বিরল উপজাতির। সভ্য জগতের কাছে এতদিন অপরিচিত ছিলো ওরা। বাকি পৃথিবীর ওদের সমাজের সঙ্গে এযাবত কোনও রকম সংযোগ ঘটেনি। পেরুর গহীন অরণ্য থেকে উত্তর ব্রাজিলের একার রাজ্যের এনভিরা নদীর তীরে উপজাতীয় এলাকায় গত জুন মাসে এসে পৌঁছেছে এক আদিম উপজাতি। কাঠ ও বন্যপ্রাণের লোভে সভ্যদের নির্বিচারে জঙ্গল সাফাইয়ের ফল ভুগতে হয়েছে ওদেরও। প্রাণ হাতে করে সীমান্ত পেরিয়ে তাই ওঁরা এসে পৌঁছেছে পড়শি ব্রাজিলের উত্তর প্রান্তে বসবাসকারী অরণ্য উপজাতি আশানিন্কা ইন্ডিয়ানদের ডেরায়। লক্ষ্য, খাদ্য, বন্ধুত্ব ও অস্ত্র সংগ্রহ। আশানিন্কা ইন্ডিয়ানদের সঙ্গে ওই আদিবাসীদের মেলামেশার ভিডিও ক্লিপিংস সম্প্রতি প্রকাশ করেছে ব্রাজিল সরকার। জানা গেছে, অবৈধ কাঠ পাচারের পাশাপাশি পেরুর অরণ্যপথে ব্যাপক মাদক চোরাচালানের জেরেই সাকিন বদলাতে বাধ্য হয়েছেন তারা। আশানিন্কাদের সঙ্গে ধীরে ধীরে ওঁদের বন্ধুত্ব গড়ে উঠেছে বলে জানা গেছে। ব্রাজিলের 'ন্যাশনাল ইন্ডিয়ান ফাউন্ডেশন'-এর পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, 'প্যানো' গোত্রের কোনও অজানা ভাষায় ভাব বিনিময় করেন তাঁরা। শরীর ঢাকতে এঁরা পোশাকের ব্যবহার শেখেননি। স্ত্রী-পুরুষ সকলেই সম্পূর্ণ নগ্ন অবস্থায় ঘোরাফেরা করেন। অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করেন তির-ধনুক। পেরু থেকে পালিয়ে আসার পথে এঁদের অনেকেই ডিপথেরিয়া ও ফ্লু-তে আক্রান্ত হয়ে মারা যান বলে জানিয়েছেন। জানা গেছে, আদিবাসীদের অসুখ সারাতে ইতিমধ্যে ব্রাজিলের ওই প্রত্যন্ত অঞ্চলে পৌঁছে গিয়েছে সরকারি চিকিৎসক দল। বিষয়টি নিয়ে তীব্র উদ্বেগ প্রকাশ করেছে আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থা 'সার্ভাইভাল ইন্টারন্যাশনাল'। অতীতে ইনফ্লুয়েঞ্জার দাপটে বেশ কিছু আদিবাসী সম্প্রদায় সম্পূর্ণ নিশ্চিহ্ন হয়ে গিয়েছে বলে সংস্থার তরফ থেকে আশঙ্কা প্রকাশ করা হয়েছে। অপর পৃষ্ঠায় দেখুন
এটি ক্যামব্রিয়ান যুগে সাগরের জলোচ্ছ্বাসে ভেসে এসে মাটিতে গঁেথে যায়। তবে এখনো অত্যন্ত দর্শনীয়ভাবে জীবশ্মটি টিকে রয়েছে পৃথিবীতে। ৫২ কোটি বছর আগের দানবরূপী অন্যতম সেই শিকারি প্রাণীটির চোখ ও আশপাশের প্রত্যঙ্গ, বুকের পাঁজর, ধারালো বড় নখর চিহ্নিত করা গেছে।
অমানবিক প্রাচীন প্রথা সম্প্রতি লৌহযুগের কিছু মানুষের হাড় খুজে পাওয়া গেছে। ডেনমার্কের জলাভূমি অঞ্চল পূর্ব জাটল্যান্ডে যা আলকেন এঞ্জ নামে পরিচিত, সেখানে পাওয়া গেছে হাড়গুলো। ধারণা করা হচ্ছে বর্তমান সময় থেকে দুই হাজার বছর আগে ওই এলাকাটি সাধারণ মানুষের কবরস্থান হিসেবে ব্যবহার করা হত। সে সময় ওই স্থানটি রোমান সম্রাজ্য থেকে ৩০০ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত ছিল। ধারণা করা হচ্ছে, জার্মান ভাষাভাষী উপজাতির বাস ছিল সেখানে। ওই হাড়গুলো পরীক্ষা নিরীক্ষা করে প্রত্নতাত্ত্বিকরা জানাচ্ছেন, ওই সময় যুদ্ধক্ষেত্রে বেশ কিছু অমানবিক অদ্ভূত আচার অনুষ্ঠান পালন করা হত। যুদ্ধের পর মৃত সেনাদের দেহের অঙ্গগুলোকে আলাদা আলাদা টুকরোতে বিভক্ত করা হত। এর প্রমাণ হিসেবে তারা বলছেন, চার জন মানুষের কোমরের হাড়কে একটি লাঠিতে ঝুলানো অবস্থায় পেয়েছেন। তাদের ধারণা নিজেদের রীতির অংশ হিসেবেই তারা এ কাজটি করত। গবেষকদের অনুমান সেনাদের মৃত্যুর ছয় মাস পর তাদের হাড়, মাংস ও অন্যান্য অঙ্গগুলো একত্র করে লেকের জলে বিসর্জন দেয়া হত। এ সম্পর্কে ডেনমার্কের মোয়েসগ্রাদ যাদুঘরের প্রত্নতত্ত্ব বিভাগের পরিচালক ম্যাডস খালের হোস্ট বলেন, আমাদের ধারণা এ রীতিটা ওই গোষ্ঠীটির যুদ্ধ সংক্রান্ত রীতিরই অংশ। হোস্ট জানান, 'প্রাপ্ত হাড়গুলোর ওপর গবেষণা করে মনে হচ্ছে ওই মানুষগুলো যুদ্ধে পরাজিত হয়ে মৃত্যু বরণ করেছিল। তবে উদ্ধারকৃত দেহাবশেষগুলোর মধ্যে বিভিন্ন আঘাতের চিহ্নও রয়েছে যেগুলো মৃত্যুর পর পড়েছে। কুকুর, ব্যাজার ও নেকড়ের মত প্রাণীর কামড়ের অসংখ্য দাগ পাওয়া গেছে হাড়গুলোতে। তার মতে, মৃতুদেহগুলো ছয় মাস থেকে এক বছরের মত উন্মুক্ত স্থানে ফেলে রাখা হয়েছিল। এছাড়াও হাড়গুলোকে যেভাবে আলাদা করা হয়েছে তাতে বোঝা যায় ইচ্ছাকৃতভাবেই এগুলোকে পৃথক করা হয়েছে। এভাবে লম্বা সময় উন্মুক্ত পড়ে থাকার পর কেউ হাড়গুলো সংগ্রহ করে লেকের পানিতে সমাধিস্থ করার ব্যবস্থা করে।' হোস্ট বলেন, 'হয়তো সেই যুদ্ধটি অনেক লম্বা সময় ধরে চলেছিল। যুদ্ধে জয়ের আগে বিজয়ীরা পরাজিত সেনাদের লাশ ফেরত দেয়নি। সে সময়েই ওই সেনাদের অঙ্গগুলোতে ওই দাগগুলো পড়ে থাকতে পারে।' জন্মদিনে স্বর্ণের জামা গায়ে দিলেন নেতা! নিজের ৪৫তম জন্মদিন উপলক্ষে নিজেকেই চার কেজি ওজনের সোনার জামা উপহার দিয়েছেন ভারতের ন্যাশনাল কংগ্রেস পার্টির সদস্য পঙ্কজ পারেখ। শার্টটির দাম প্রায় দেড় কোটি রুপি। প্রায় দুই মাস ধরে শার্টটি বানানো হয়। এটি সেলাই করতে ৩২০০ ঘণ্টা সময় ব্যয় হয়েছে। সোনার জামা গায়ে দেওয়ার পর রাষ্ট্রের কর বিভাগ যাতে চক্ষুচড়ক না হয় সে জন্য আগেভাগেই তিনি আয়করও পরিশোধ করেছেন। এ সংক্রান্ত সব প্রমাণাদি প্রস্তুত রেখেছেন। সোনার শার্ট প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘পাঁচ বছর বয়স থেকে তিনি সোনার বড় ভক্ত। তাই নিজের জন্মদিনে নিজেকে এ উপহার দিয়েছেন। তিনি আরও জানান, ২৩ বছর আগে বিয়ের পিঁড়িতে যখন তিনি বসেন, তার হবু স্ত্রীর শরীরে এর থেকে বেশি গহনা ছিল। টাকার অভাবে নিজের পড়ালেখা চালিয়ে যেতে পারেননি পঙ্কজ পারেখ। অষ্টম শ্রেনিতেই তার পড়ালেখার ইতি ঘটে। বর্তমানে শুধু এনসিপি পার্টির সদস্য নন, তিনি ইলোয়া পুরসভার সদস্যও। শুক্রবার ছিল এ নেতার জন্মদিন। এ উপলক্ষে তিনি তার সোনার শার্টটি পরেন। তবে প্রহরায় ছিল বেশ কয়েকজন দেহরক্ষী জন্মদিনের অনুষ্ঠানে নিমন্ত্রিতের তালিকায় ছিলেন মহারাষ্ট্রের বেশ কয়েকজন মন্ত্রী ও সংসদ সদস্য। খুঁজে পাওয়া গেলো ভ্যাম্পায়ারের কবর! সম্প্রতি পোল্যান্ডের উত্তর-পশ্চিমের অখ্যাত এক অঞ্চলে ভ্যাম্পায়ারের সমাধি খুঁজে পাওয়া গেছে বলে মনে করা হচ্ছে। একে ঘিরে ঘনিভূত হচ্ছে মানুষের কেৌতূহল। কামিয়েন পোমোরস্কি নামের এক ছোট্ট শহরে অস্বাভাবিক একটি সমাধি পাওয়া গেছে। এতে সমসধিস্থ মানুষটির মাঝে পাওয়া যায় অদ্ভুত কিছু বৈশষ্ট্যি। প্রথমত, তার মুখের ভেতরে ঢোকানো ছিলো একটি পাথর। আর তার একটি পা ছিলো কাঠের খুঁটি দিয়ে বদ্ধি করা (সম্ভবত শরীরটি যাতে সমাধি থেকে উঠে আসতে না পারে তার জন্য)। এসব দেখে মনে করা হচ্ছে এখানে একটি ভ্যাম্পায়ারের সমাধি দেবার প্রচষ্টো করা হয়েছিলো। পোল্যান্ডে ভ্যাম্পায়ারের সমাধি পাওয়ার ঘটনা এই প্রথম নয়। গত জুলাইতে গবেষকেরা আবিষ্কার করেন চারটি মস্তকবিহীন কঙ্কাল। এদের খুলি স্থাপন করা ছিলো এদের পায়ের মাঝে। এমন বর্ণনা শুনলে গা শিউরে ওঠে বটে। কিন্তু প্রাচীন পোলিশ ভ্যাম্পায়ারের লোককথার সাথে তা মিলে যায়। মোটামুটি ১৬ শতাব্দীর দিকে এসব সমাধি দেওয়া হয়েছিলো বলে ধারণা করা হচ্ছে। পোলিশ লোককথা থেকে জানা যায়, ভ্যাম্পায়াররা নিজেদের শরীরের মাংস এবং কাফনের কাপড় খেয়ে ফেলতো সমাধি থেকে ওঠার সময়ে। এ কারণেই তারা যাতে কামড়াতে না পারে তাই তাদের মুখের ভেতরে পাথর চেপে দেওয়া হয়। মধ্যযুগে পূর্ব ইউরোপে ভ্যাম্পায়ারের প্রতি ভীতি ছিলো বেশ চরম। এই লোককথা পোল্যান্ড, সার্বিয়া থেকে দূরে দূরে ছড়িয়ে পড়ে। এক সময়ে অস্ট্রিয়ার মিলিটারির কানেও তা পোঁছায়। একটি রিপোর্টে বলে হয়, এক ভাড়াটে সৈনিক ভ্যাম্পায়ারে রূপান্তরিত হয়ে গেছে এবং অন্য মানুষকেও আক্রান্ত করছে। এসব মানুষকে সমাধি থেকে তুলে দেখা যায় তাদের মুখের ভেতরে তাজা রক্ত লেগে আছে। পোলিশদের মনে ভ্যাম্পায়ার সম্পর্কিত ভয় থাকার কারণ রয়েছে। তাদের বিশ্বাস অনুযায়ী, ভ্যাম্পায়ার Íতৈরি" হয় না, তাদের Íজন্ম" হয়। তারা কাউন্ট ড্রাকুলার মতো প্রাসাদে বসবাসকারী অভিজাত মানুষ নয়, বরং অন্যান্যদের সাথে বসবাসকারী সাধারন মানুষ। কিন্তু মৃত্যুর পরেই শুরু হয় সমস্যা। তারা ফিরে আসে নিজেদের পরিবারের সাথে বসবাস করার জন্য। এসব কারণে তাদেরকে সমাধিস্থ করার সময়ে এমন অদ্ভুত সব কাজ করা হতো। অবশ্য এমন অদ্ভুত সমাধি দেখেই একে ভ্যাম্পায়ারের সাথে সম্পর্কিত বলে ধরে নেওয়া ভুল হবে বলে মনে করছেন অনেকে। অপরাধীদের শাসি্ত দেবার জন্যেও এমনভাবে সমাধিস্থ করা হয়ে থাকতে পারে। তবে মুখের ভেতরে পাথর গুঁজে দেওয়ার ব্যাপারটা নিঃসন্দেহেই জীবিত এবং মৃত মানুষের মাঝে একটা সীমা টেনে দেওয়ার সাথে সম্পর্কিত। মরুভূমির মধ্যে রহস্যজনক 'অভিশপ্ত' হ্রদ সম্প্রতি টিউনিসিয়ার মরুভূমিতে একটি রহস্যজনক হ্রদের আবির্ভাব ঘটেছে। আবিষ্কৃত এই হ্রদকে 'গাসফা বিচ' নাম দিয়েছেন স্থানীয় বাসিন্দারা। কিভাবে খাঁ খাঁ মরুভূমির মাঝে এই হ্রদ তৈরি হল তা নিয়ে কোনও ব্যাখ্যা দেয়নি প্রশাসন। এক দল মেষপালক মরুভূমি পেরোনোর সময় এই রহস্যজনক হ্রদ আবিষ্কার করেন। মরুভূমির মাঝে হ্রদের জন্মকে কেউ বলছেন মিরাক্যাল, কেউ আবার বলছেন অভিশাপ। ভূতত্ববিদদের মতে, ভূগর্ভের নিচে কোনও প্লেট সরে যাওয়ার ফলেই মাটির নিচের পানি সম্ভবত উপরে উঠে এসেছে। প্রশাসন সূত্রে বাসিন্দাদের সতর্ক করা হয়েছে, হ্রদের পানির উৎপত্তি না জেনেই সেই পানিতে নামা বিপজ্জনক হতে পারে। এমনকী হতে পারে ক্যান্সারও। কিন্তু ৪০ ডিগ্রি গরমের দেশে সে কথা শুনতে নারাজ উৎসাহীরা। প্রতিদিন ছয়'শোরও বেশি উৎসাহী পর্যটক এই হ্রদে নেমে পড়ছেন গোসল করতে। প্রশাসনের তরফে এখনও গোসলে বা হ্রদের পানিতে নামায় কোনও নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়নি। টিউনিশিয়ার দৈনিক সংবাদপত্রের সাংবাদিক সৈয়দের বক্তব্য, 'পানির উপাদান যেহেতু অজানা, তাই ওই পানিতে নামলে ক্যান্সারের আশংকাও উড়িয়ে দেওয়া যাচ্ছে না।' পৃথিবীর আয়ু ফুরিয়ে আসছে! পৃথিবীর শেষ কী এগিয়ে আসছে? কারণ আরো একটি নতুন রহস্যজনক গর্তের দেখা মিলেছে পূর্ব ইমলের টেমায়ারে। গর্তটি প্রায় ৪ মিটার চওড়া এবং ১০০ মিটার গভীর। স্থানীয় বাসিন্দাদের দাবি, গর্তের মুখ থেকে ধোঁয়া ও আগুনের ঝলকানি বের হচ্ছিল। তাদের ধারণা, গর্তটি আকাশ থেকে কিছু একটা পড়ে তৈরি হয়েছে। নয়া গর্তটিকে কেন্দ্র করে উন্মাদনা তৈরি হয়েছে স্থানীয় বাসিন্দাদের মধ্যে। সাইবেরিয়ায় একের পর এক রহস্যজনক গহ্বরের রহস্য ভেদ করতে মাথার চুল ছিঁড়ছেন বৈজ্ঞানিকরা। প্রাকৃতিক কারণেই বিশাল গর্তের সৃষ্টি তা মেনে নিয়েও রাতের ঘুম হারাম হয়েছে বিজ্ঞানীদের। দু’সপ্তাহ আগেই আকাশ পথে সাইবেরিয়ার বরফে ঢাকা উপত্যকায় ২৬২ ফুট চওড়া গহ্বরের ছবি তুলে ইন্টারনেটে ছড়িয়ে দেন এক উৎসাহী। ভিডিও ফুটেজটি দেখার পর থেকেই পৃথিবী শেষ হয়ে যাওয়ার গুজব ছড়িয়ে পড়ে। তারপর ইমল উপদ্বীপের প্রথম গর্তের একশো কিলোমিটার দূরে ১৫ মিটার চওড়া আরো একটি গহ্বর গুজবে ঘি ঢালে। তবে বিজ্ঞানীদের ধারণা, এলাকাটি প্রাকৃতিক গ্যাসে সমৃদ্ধ। গ্যাসের খনি থেকে বিস্ফোরণ হতে পারে। কিন্তু গুজব বাতাসের চেয়েও দ্রুতগতিতে ছড়াচ্ছে। বাসিন্দারা মনে করছেন, পৃথিবীর আয়ু ফুরিয়ে আসছে। একের পর এক দানবাকৃতির গহ্বর আবিস্কারে সংশয় বাড়ছে বাসিন্দাদের মনে। সভ্যতার প্রথম ছোঁয়ায় ব্রাজিলের আদিমরা ব্রাজিলে সন্ধান মিলল অ্যামাজন নদীর তীরের গভীর জঙ্গলে বসবাসকারী বিরল উপজাতির। সভ্য জগতের কাছে এতদিন অপরিচিত ছিলো ওরা। বাকি পৃথিবীর ওদের সমাজের সঙ্গে এযাবত কোনও রকম সংযোগ ঘটেনি। পেরুর গহীন অরণ্য থেকে উত্তর ব্রাজিলের একার রাজ্যের এনভিরা নদীর তীরে উপজাতীয় এলাকায় গত জুন মাসে এসে পৌঁছেছে এক আদিম উপজাতি। কাঠ ও বন্যপ্রাণের লোভে সভ্যদের নির্বিচারে জঙ্গল সাফাইয়ের ফল ভুগতে হয়েছে ওদেরও। প্রাণ হাতে করে সীমান্ত পেরিয়ে তাই ওঁরা এসে পৌঁছেছে পড়শি ব্রাজিলের উত্তর প্রান্তে বসবাসকারী অরণ্য উপজাতি আশানিন্কা ইন্ডিয়ানদের ডেরায়। লক্ষ্য, খাদ্য, বন্ধুত্ব ও অস্ত্র সংগ্রহ। আশানিন্কা ইন্ডিয়ানদের সঙ্গে ওই আদিবাসীদের মেলামেশার ভিডিও ক্লিপিংস সম্প্রতি প্রকাশ করেছে ব্রাজিল সরকার। জানা গেছে, অবৈধ কাঠ পাচারের পাশাপাশি পেরুর অরণ্যপথে ব্যাপক মাদক চোরাচালানের জেরেই সাকিন বদলাতে বাধ্য হয়েছেন তারা। আশানিন্কাদের সঙ্গে ধীরে ধীরে ওঁদের বন্ধুত্ব গড়ে উঠেছে বলে জানা গেছে। ব্রাজিলের 'ন্যাশনাল ইন্ডিয়ান ফাউন্ডেশন'-এর পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, 'প্যানো' গোত্রের কোনও অজানা ভাষায় ভাব বিনিময় করেন তাঁরা। শরীর ঢাকতে এঁরা পোশাকের ব্যবহার শেখেননি। স্ত্রী-পুরুষ সকলেই সম্পূর্ণ নগ্ন অবস্থায় ঘোরাফেরা করেন। অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করেন তির-ধনুক। পেরু থেকে পালিয়ে আসার পথে এঁদের অনেকেই ডিপথেরিয়া ও ফ্লু-তে আক্রান্ত হয়ে মারা যান বলে জানিয়েছেন। জানা গেছে, আদিবাসীদের অসুখ সারাতে ইতিমধ্যে ব্রাজিলের ওই প্রত্যন্ত অঞ্চলে পৌঁছে গিয়েছে সরকারি চিকিৎসক দল। বিষয়টি নিয়ে তীব্র উদ্বেগ প্রকাশ করেছে আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থা 'সার্ভাইভাল ইন্টারন্যাশনাল'। অতীতে ইনফ্লুয়েঞ্জার দাপটে বেশ কিছু আদিবাসী সম্প্রদায় সম্পূর্ণ নিশ্চিহ্ন হয়ে গিয়েছে বলে সংস্থার তরফ থেকে আশঙ্কা প্রকাশ করা হয়েছে। অপর পৃষ্ঠায় দেখুন
সম্প্রতি লৌহযুগের কিছু মানুষের হাড় খুজে পাওয়া গেছে। ডেনমার্কের জলাভূমি অঞ্চল পূর্ব জাটল্যান্ডে যা আলকেন এঞ্জ নামে পরিচিত, সেখানে পাওয়া গেছে হাড়গুলো। ধারণা করা হচ্ছে বর্তমান সময় থেকে দুই হাজার বছর আগে ওই এলাকাটি সাধারণ মানুষের কবরস্থান হিসেবে ব্যবহার করা হত। সে সময় ওই স্থানটি রোমান সম্রাজ্য থেকে ৩০০ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত ছিল। ধারণা করা হচ্ছে, জার্মান ভাষাভাষী উপজাতির বাস ছিল সেখানে। ওই হাড়গুলো পরীক্ষা নিরীক্ষা করে প্রত্নতাত্ত্বিকরা জানাচ্ছেন, ওই সময় যুদ্ধক্ষেত্রে বেশ কিছু অমানবিক অদ্ভূত আচার অনুষ্ঠান পালন করা হত। যুদ্ধের পর মৃত সেনাদের দেহের অঙ্গগুলোকে আলাদা আলাদা টুকরোতে বিভক্ত করা হত। এর প্রমাণ হিসেবে তারা বলছেন, চার জন মানুষের কোমরের হাড়কে একটি লাঠিতে ঝুলানো অবস্থায় পেয়েছেন। তাদের ধারণা নিজেদের রীতির অংশ হিসেবেই তারা এ কাজটি করত। গবেষকদের অনুমান সেনাদের মৃত্যুর ছয় মাস পর তাদের হাড়, মাংস ও অন্যান্য অঙ্গগুলো একত্র করে লেকের জলে বিসর্জন দেয়া হত। এ সম্পর্কে ডেনমার্কের মোয়েসগ্রাদ যাদুঘরের প্রত্নতত্ত্ব বিভাগের পরিচালক ম্যাডস খালের হোস্ট বলেন, আমাদের ধারণা এ রীতিটা ওই গোষ্ঠীটির যুদ্ধ সংক্রান্ত রীতিরই অংশ। হোস্ট জানান, 'প্রাপ্ত হাড়গুলোর ওপর গবেষণা করে মনে হচ্ছে ওই মানুষগুলো যুদ্ধে পরাজিত হয়ে মৃত্যু বরণ করেছিল। তবে উদ্ধারকৃত দেহাবশেষগুলোর মধ্যে বিভিন্ন আঘাতের চিহ্নও রয়েছে যেগুলো মৃত্যুর পর পড়েছে। কুকুর, ব্যাজার ও নেকড়ের মত প্রাণীর কামড়ের অসংখ্য দাগ পাওয়া গেছে হাড়গুলোতে। তার মতে, মৃতুদেহগুলো ছয় মাস থেকে এক বছরের মত উন্মুক্ত স্থানে ফেলে রাখা হয়েছিল। এছাড়াও হাড়গুলোকে যেভাবে আলাদা করা হয়েছে তাতে বোঝা যায় ইচ্ছাকৃতভাবেই এগুলোকে পৃথক করা হয়েছে। এভাবে লম্বা সময় উন্মুক্ত পড়ে থাকার পর কেউ হাড়গুলো সংগ্রহ করে লেকের পানিতে সমাধিস্থ করার ব্যবস্থা করে।' হোস্ট বলেন, 'হয়তো সেই যুদ্ধটি অনেক লম্বা সময় ধরে চলেছিল। যুদ্ধে জয়ের আগে বিজয়ীরা পরাজিত সেনাদের লাশ ফেরত দেয়নি। সে সময়েই ওই সেনাদের অঙ্গগুলোতে ওই দাগগুলো পড়ে থাকতে পারে।' জন্মদিনে স্বর্ণের জামা গায়ে দিলেন নেতা! নিজের ৪৫তম জন্মদিন উপলক্ষে নিজেকেই চার কেজি ওজনের সোনার জামা উপহার দিয়েছেন ভারতের ন্যাশনাল কংগ্রেস পার্টির সদস্য পঙ্কজ পারেখ। শার্টটির দাম প্রায় দেড় কোটি রুপি। প্রায় দুই মাস ধরে শার্টটি বানানো হয়। এটি সেলাই করতে ৩২০০ ঘণ্টা সময় ব্যয় হয়েছে। সোনার জামা গায়ে দেওয়ার পর রাষ্ট্রের কর বিভাগ যাতে চক্ষুচড়ক না হয় সে জন্য আগেভাগেই তিনি আয়করও পরিশোধ করেছেন। এ সংক্রান্ত সব প্রমাণাদি প্রস্তুত রেখেছেন। সোনার শার্ট প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘পাঁচ বছর বয়স থেকে তিনি সোনার বড় ভক্ত। তাই নিজের জন্মদিনে নিজেকে এ উপহার দিয়েছেন। তিনি আরও জানান, ২৩ বছর আগে বিয়ের পিঁড়িতে যখন তিনি বসেন, তার হবু স্ত্রীর শরীরে এর থেকে বেশি গহনা ছিল। টাকার অভাবে নিজের পড়ালেখা চালিয়ে যেতে পারেননি পঙ্কজ পারেখ। অষ্টম শ্রেনিতেই তার পড়ালেখার ইতি ঘটে। বর্তমানে শুধু এনসিপি পার্টির সদস্য নন, তিনি ইলোয়া পুরসভার সদস্যও। শুক্রবার ছিল এ নেতার জন্মদিন। এ উপলক্ষে তিনি তার সোনার শার্টটি পরেন। তবে প্রহরায় ছিল বেশ কয়েকজন দেহরক্ষী জন্মদিনের অনুষ্ঠানে নিমন্ত্রিতের তালিকায় ছিলেন মহারাষ্ট্রের বেশ কয়েকজন মন্ত্রী ও সংসদ সদস্য। খুঁজে পাওয়া গেলো ভ্যাম্পায়ারের কবর! সম্প্রতি পোল্যান্ডের উত্তর-পশ্চিমের অখ্যাত এক অঞ্চলে ভ্যাম্পায়ারের সমাধি খুঁজে পাওয়া গেছে বলে মনে করা হচ্ছে। একে ঘিরে ঘনিভূত হচ্ছে মানুষের কেৌতূহল। কামিয়েন পোমোরস্কি নামের এক ছোট্ট শহরে অস্বাভাবিক একটি সমাধি পাওয়া গেছে। এতে সমসধিস্থ মানুষটির মাঝে পাওয়া যায় অদ্ভুত কিছু বৈশষ্ট্যি। প্রথমত, তার মুখের ভেতরে ঢোকানো ছিলো একটি পাথর। আর তার একটি পা ছিলো কাঠের খুঁটি দিয়ে বদ্ধি করা (সম্ভবত শরীরটি যাতে সমাধি থেকে উঠে আসতে না পারে তার জন্য)। এসব দেখে মনে করা হচ্ছে এখানে একটি ভ্যাম্পায়ারের সমাধি দেবার প্রচষ্টো করা হয়েছিলো। পোল্যান্ডে ভ্যাম্পায়ারের সমাধি পাওয়ার ঘটনা এই প্রথম নয়। গত জুলাইতে গবেষকেরা আবিষ্কার করেন চারটি মস্তকবিহীন কঙ্কাল। এদের খুলি স্থাপন করা ছিলো এদের পায়ের মাঝে। এমন বর্ণনা শুনলে গা শিউরে ওঠে বটে। কিন্তু প্রাচীন পোলিশ ভ্যাম্পায়ারের লোককথার সাথে তা মিলে যায়। মোটামুটি ১৬ শতাব্দীর দিকে এসব সমাধি দেওয়া হয়েছিলো বলে ধারণা করা হচ্ছে। পোলিশ লোককথা থেকে জানা যায়, ভ্যাম্পায়াররা নিজেদের শরীরের মাংস এবং কাফনের কাপড় খেয়ে ফেলতো সমাধি থেকে ওঠার সময়ে। এ কারণেই তারা যাতে কামড়াতে না পারে তাই তাদের মুখের ভেতরে পাথর চেপে দেওয়া হয়। মধ্যযুগে পূর্ব ইউরোপে ভ্যাম্পায়ারের প্রতি ভীতি ছিলো বেশ চরম। এই লোককথা পোল্যান্ড, সার্বিয়া থেকে দূরে দূরে ছড়িয়ে পড়ে। এক সময়ে অস্ট্রিয়ার মিলিটারির কানেও তা পোঁছায়। একটি রিপোর্টে বলে হয়, এক ভাড়াটে সৈনিক ভ্যাম্পায়ারে রূপান্তরিত হয়ে গেছে এবং অন্য মানুষকেও আক্রান্ত করছে। এসব মানুষকে সমাধি থেকে তুলে দেখা যায় তাদের মুখের ভেতরে তাজা রক্ত লেগে আছে। পোলিশদের মনে ভ্যাম্পায়ার সম্পর্কিত ভয় থাকার কারণ রয়েছে। তাদের বিশ্বাস অনুযায়ী, ভ্যাম্পায়ার Íতৈরি" হয় না, তাদের Íজন্ম" হয়। তারা কাউন্ট ড্রাকুলার মতো প্রাসাদে বসবাসকারী অভিজাত মানুষ নয়, বরং অন্যান্যদের সাথে বসবাসকারী সাধারন মানুষ। কিন্তু মৃত্যুর পরেই শুরু হয় সমস্যা। তারা ফিরে আসে নিজেদের পরিবারের সাথে বসবাস করার জন্য। এসব কারণে তাদেরকে সমাধিস্থ করার সময়ে এমন অদ্ভুত সব কাজ করা হতো। অবশ্য এমন অদ্ভুত সমাধি দেখেই একে ভ্যাম্পায়ারের সাথে সম্পর্কিত বলে ধরে নেওয়া ভুল হবে বলে মনে করছেন অনেকে। অপরাধীদের শাসি্ত দেবার জন্যেও এমনভাবে সমাধিস্থ করা হয়ে থাকতে পারে। তবে মুখের ভেতরে পাথর গুঁজে দেওয়ার ব্যাপারটা নিঃসন্দেহেই জীবিত এবং মৃত মানুষের মাঝে একটা সীমা টেনে দেওয়ার সাথে সম্পর্কিত। মরুভূমির মধ্যে রহস্যজনক 'অভিশপ্ত' হ্রদ সম্প্রতি টিউনিসিয়ার মরুভূমিতে একটি রহস্যজনক হ্রদের আবির্ভাব ঘটেছে। আবিষ্কৃত এই হ্রদকে 'গাসফা বিচ' নাম দিয়েছেন স্থানীয় বাসিন্দারা। কিভাবে খাঁ খাঁ মরুভূমির মাঝে এই হ্রদ তৈরি হল তা নিয়ে কোনও ব্যাখ্যা দেয়নি প্রশাসন। এক দল মেষপালক মরুভূমি পেরোনোর সময় এই রহস্যজনক হ্রদ আবিষ্কার করেন। মরুভূমির মাঝে হ্রদের জন্মকে কেউ বলছেন মিরাক্যাল, কেউ আবার বলছেন অভিশাপ। ভূতত্ববিদদের মতে, ভূগর্ভের নিচে কোনও প্লেট সরে যাওয়ার ফলেই মাটির নিচের পানি সম্ভবত উপরে উঠে এসেছে। প্রশাসন সূত্রে বাসিন্দাদের সতর্ক করা হয়েছে, হ্রদের পানির উৎপত্তি না জেনেই সেই পানিতে নামা বিপজ্জনক হতে পারে। এমনকী হতে পারে ক্যান্সারও। কিন্তু ৪০ ডিগ্রি গরমের দেশে সে কথা শুনতে নারাজ উৎসাহীরা। প্রতিদিন ছয়'শোরও বেশি উৎসাহী পর্যটক এই হ্রদে নেমে পড়ছেন গোসল করতে। প্রশাসনের তরফে এখনও গোসলে বা হ্রদের পানিতে নামায় কোনও নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়নি। টিউনিশিয়ার দৈনিক সংবাদপত্রের সাংবাদিক সৈয়দের বক্তব্য, 'পানির উপাদান যেহেতু অজানা, তাই ওই পানিতে নামলে ক্যান্সারের আশংকাও উড়িয়ে দেওয়া যাচ্ছে না।' পৃথিবীর আয়ু ফুরিয়ে আসছে! পৃথিবীর শেষ কী এগিয়ে আসছে? কারণ আরো একটি নতুন রহস্যজনক গর্তের দেখা মিলেছে পূর্ব ইমলের টেমায়ারে। গর্তটি প্রায় ৪ মিটার চওড়া এবং ১০০ মিটার গভীর। স্থানীয় বাসিন্দাদের দাবি, গর্তের মুখ থেকে ধোঁয়া ও আগুনের ঝলকানি বের হচ্ছিল। তাদের ধারণা, গর্তটি আকাশ থেকে কিছু একটা পড়ে তৈরি হয়েছে। নয়া গর্তটিকে কেন্দ্র করে উন্মাদনা তৈরি হয়েছে স্থানীয় বাসিন্দাদের মধ্যে। সাইবেরিয়ায় একের পর এক রহস্যজনক গহ্বরের রহস্য ভেদ করতে মাথার চুল ছিঁড়ছেন বৈজ্ঞানিকরা। প্রাকৃতিক কারণেই বিশাল গর্তের সৃষ্টি তা মেনে নিয়েও রাতের ঘুম হারাম হয়েছে বিজ্ঞানীদের। দু’সপ্তাহ আগেই আকাশ পথে সাইবেরিয়ার বরফে ঢাকা উপত্যকায় ২৬২ ফুট চওড়া গহ্বরের ছবি তুলে ইন্টারনেটে ছড়িয়ে দেন এক উৎসাহী। ভিডিও ফুটেজটি দেখার পর থেকেই পৃথিবী শেষ হয়ে যাওয়ার গুজব ছড়িয়ে পড়ে। তারপর ইমল উপদ্বীপের প্রথম গর্তের একশো কিলোমিটার দূরে ১৫ মিটার চওড়া আরো একটি গহ্বর গুজবে ঘি ঢালে। তবে বিজ্ঞানীদের ধারণা, এলাকাটি প্রাকৃতিক গ্যাসে সমৃদ্ধ। গ্যাসের খনি থেকে বিস্ফোরণ হতে পারে। কিন্তু গুজব বাতাসের চেয়েও দ্রুতগতিতে ছড়াচ্ছে। বাসিন্দারা মনে করছেন, পৃথিবীর আয়ু ফুরিয়ে আসছে। একের পর এক দানবাকৃতির গহ্বর আবিস্কারে সংশয় বাড়ছে বাসিন্দাদের মনে। সভ্যতার প্রথম ছোঁয়ায় ব্রাজিলের আদিমরা ব্রাজিলে সন্ধান মিলল অ্যামাজন নদীর তীরের গভীর জঙ্গলে বসবাসকারী বিরল উপজাতির। সভ্য জগতের কাছে এতদিন অপরিচিত ছিলো ওরা। বাকি পৃথিবীর ওদের সমাজের সঙ্গে এযাবত কোনও রকম সংযোগ ঘটেনি। পেরুর গহীন অরণ্য থেকে উত্তর ব্রাজিলের একার রাজ্যের এনভিরা নদীর তীরে উপজাতীয় এলাকায় গত জুন মাসে এসে পৌঁছেছে এক আদিম উপজাতি। কাঠ ও বন্যপ্রাণের লোভে সভ্যদের নির্বিচারে জঙ্গল সাফাইয়ের ফল ভুগতে হয়েছে ওদেরও। প্রাণ হাতে করে সীমান্ত পেরিয়ে তাই ওঁরা এসে পৌঁছেছে পড়শি ব্রাজিলের উত্তর প্রান্তে বসবাসকারী অরণ্য উপজাতি আশানিন্কা ইন্ডিয়ানদের ডেরায়। লক্ষ্য, খাদ্য, বন্ধুত্ব ও অস্ত্র সংগ্রহ। আশানিন্কা ইন্ডিয়ানদের সঙ্গে ওই আদিবাসীদের মেলামেশার ভিডিও ক্লিপিংস সম্প্রতি প্রকাশ করেছে ব্রাজিল সরকার। জানা গেছে, অবৈধ কাঠ পাচারের পাশাপাশি পেরুর অরণ্যপথে ব্যাপক মাদক চোরাচালানের জেরেই সাকিন বদলাতে বাধ্য হয়েছেন তারা। আশানিন্কাদের সঙ্গে ধীরে ধীরে ওঁদের বন্ধুত্ব গড়ে উঠেছে বলে জানা গেছে। ব্রাজিলের 'ন্যাশনাল ইন্ডিয়ান ফাউন্ডেশন'-এর পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, 'প্যানো' গোত্রের কোনও অজানা ভাষায় ভাব বিনিময় করেন তাঁরা। শরীর ঢাকতে এঁরা পোশাকের ব্যবহার শেখেননি। স্ত্রী-পুরুষ সকলেই সম্পূর্ণ নগ্ন অবস্থায় ঘোরাফেরা করেন। অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করেন তির-ধনুক। পেরু থেকে পালিয়ে আসার পথে এঁদের অনেকেই ডিপথেরিয়া ও ফ্লু-তে আক্রান্ত হয়ে মারা যান বলে জানিয়েছেন। জানা গেছে, আদিবাসীদের অসুখ সারাতে ইতিমধ্যে ব্রাজিলের ওই প্রত্যন্ত অঞ্চলে পৌঁছে গিয়েছে সরকারি চিকিৎসক দল। বিষয়টি নিয়ে তীব্র উদ্বেগ প্রকাশ করেছে আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থা 'সার্ভাইভাল ইন্টারন্যাশনাল'। অতীতে ইনফ্লুয়েঞ্জার দাপটে বেশ কিছু আদিবাসী সম্প্রদায় সম্পূর্ণ নিশ্চিহ্ন হয়ে গিয়েছে বলে সংস্থার তরফ থেকে আশঙ্কা প্রকাশ করা হয়েছে। অপর পৃষ্ঠায় দেখুন
ধারণা করা হচ্ছে বর্তমান সময় থেকে দুই হাজার বছর আগে ওই এলাকাটি সাধারণ মানুষের কবরস্থান হিসেবে ব্যবহার করা হত। সে সময় ওই স্থানটি রোমান সম্রাজ্য থেকে ৩০০ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত ছিল। ধারণা করা হচ্ছে, জার্মান ভাষাভাষী উপজাতির বাস ছিল সেখানে। ওই হাড়গুলো পরীক্ষা নিরীক্ষা করে প্রত্নতাত্ত্বিকরা জানাচ্ছেন, ওই সময় যুদ্ধক্ষেত্রে বেশ কিছু অমানবিক অদ্ভূত আচার অনুষ্ঠান পালন করা হত। যুদ্ধের পর মৃত সেনাদের দেহের অঙ্গগুলোকে আলাদা আলাদা টুকরোতে বিভক্ত করা হত। এর প্রমাণ হিসেবে তারা বলছেন, চার জন মানুষের কোমরের হাড়কে একটি লাঠিতে ঝুলানো অবস্থায় পেয়েছেন। তাদের ধারণা নিজেদের রীতির অংশ হিসেবেই তারা এ কাজটি করত। গবেষকদের অনুমান সেনাদের মৃত্যুর ছয় মাস পর তাদের হাড়, মাংস ও অন্যান্য অঙ্গগুলো একত্র করে লেকের জলে বিসর্জন দেয়া হত। এ সম্পর্কে ডেনমার্কের মোয়েসগ্রাদ যাদুঘরের প্রত্নতত্ত্ব বিভাগের পরিচালক ম্যাডস খালের হোস্ট বলেন, আমাদের ধারণা এ রীতিটা ওই গোষ্ঠীটির যুদ্ধ সংক্রান্ত রীতিরই অংশ। হোস্ট জানান, 'প্রাপ্ত হাড়গুলোর ওপর গবেষণা করে মনে হচ্ছে ওই মানুষগুলো যুদ্ধে পরাজিত হয়ে মৃত্যু বরণ করেছিল। তবে উদ্ধারকৃত দেহাবশেষগুলোর মধ্যে বিভিন্ন আঘাতের চিহ্নও রয়েছে যেগুলো মৃত্যুর পর পড়েছে। কুকুর, ব্যাজার ও নেকড়ের মত প্রাণীর কামড়ের অসংখ্য দাগ পাওয়া গেছে হাড়গুলোতে। তার মতে, মৃতুদেহগুলো ছয় মাস থেকে এক বছরের মত উন্মুক্ত স্থানে ফেলে রাখা হয়েছিল। এছাড়াও হাড়গুলোকে যেভাবে আলাদা করা হয়েছে তাতে বোঝা যায় ইচ্ছাকৃতভাবেই এগুলোকে পৃথক করা হয়েছে। এভাবে লম্বা সময় উন্মুক্ত পড়ে থাকার পর কেউ হাড়গুলো সংগ্রহ করে লেকের পানিতে সমাধিস্থ করার ব্যবস্থা করে।' হোস্ট বলেন, 'হয়তো সেই যুদ্ধটি অনেক লম্বা সময় ধরে চলেছিল। যুদ্ধে জয়ের আগে বিজয়ীরা পরাজিত সেনাদের লাশ ফেরত দেয়নি। সে সময়েই ওই সেনাদের অঙ্গগুলোতে ওই দাগগুলো পড়ে থাকতে পারে।'
জন্মদিনে স্বর্ণের জামা গায়ে দিলেন নেতা! নিজের ৪৫তম জন্মদিন উপলক্ষে নিজেকেই চার কেজি ওজনের সোনার জামা উপহার দিয়েছেন ভারতের ন্যাশনাল কংগ্রেস পার্টির সদস্য পঙ্কজ পারেখ। শার্টটির দাম প্রায় দেড় কোটি রুপি। প্রায় দুই মাস ধরে শার্টটি বানানো হয়। এটি সেলাই করতে ৩২০০ ঘণ্টা সময় ব্যয় হয়েছে। সোনার জামা গায়ে দেওয়ার পর রাষ্ট্রের কর বিভাগ যাতে চক্ষুচড়ক না হয় সে জন্য আগেভাগেই তিনি আয়করও পরিশোধ করেছেন। এ সংক্রান্ত সব প্রমাণাদি প্রস্তুত রেখেছেন। সোনার শার্ট প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘পাঁচ বছর বয়স থেকে তিনি সোনার বড় ভক্ত। তাই নিজের জন্মদিনে নিজেকে এ উপহার দিয়েছেন। তিনি আরও জানান, ২৩ বছর আগে বিয়ের পিঁড়িতে যখন তিনি বসেন, তার হবু স্ত্রীর শরীরে এর থেকে বেশি গহনা ছিল। টাকার অভাবে নিজের পড়ালেখা চালিয়ে যেতে পারেননি পঙ্কজ পারেখ। অষ্টম শ্রেনিতেই তার পড়ালেখার ইতি ঘটে। বর্তমানে শুধু এনসিপি পার্টির সদস্য নন, তিনি ইলোয়া পুরসভার সদস্যও। শুক্রবার ছিল এ নেতার জন্মদিন। এ উপলক্ষে তিনি তার সোনার শার্টটি পরেন। তবে প্রহরায় ছিল বেশ কয়েকজন দেহরক্ষী জন্মদিনের অনুষ্ঠানে নিমন্ত্রিতের তালিকায় ছিলেন মহারাষ্ট্রের বেশ কয়েকজন মন্ত্রী ও সংসদ সদস্য। খুঁজে পাওয়া গেলো ভ্যাম্পায়ারের কবর! সম্প্রতি পোল্যান্ডের উত্তর-পশ্চিমের অখ্যাত এক অঞ্চলে ভ্যাম্পায়ারের সমাধি খুঁজে পাওয়া গেছে বলে মনে করা হচ্ছে। একে ঘিরে ঘনিভূত হচ্ছে মানুষের কেৌতূহল। কামিয়েন পোমোরস্কি নামের এক ছোট্ট শহরে অস্বাভাবিক একটি সমাধি পাওয়া গেছে। এতে সমসধিস্থ মানুষটির মাঝে পাওয়া যায় অদ্ভুত কিছু বৈশষ্ট্যি। প্রথমত, তার মুখের ভেতরে ঢোকানো ছিলো একটি পাথর। আর তার একটি পা ছিলো কাঠের খুঁটি দিয়ে বদ্ধি করা (সম্ভবত শরীরটি যাতে সমাধি থেকে উঠে আসতে না পারে তার জন্য)। এসব দেখে মনে করা হচ্ছে এখানে একটি ভ্যাম্পায়ারের সমাধি দেবার প্রচষ্টো করা হয়েছিলো। পোল্যান্ডে ভ্যাম্পায়ারের সমাধি পাওয়ার ঘটনা এই প্রথম নয়। গত জুলাইতে গবেষকেরা আবিষ্কার করেন চারটি মস্তকবিহীন কঙ্কাল। এদের খুলি স্থাপন করা ছিলো এদের পায়ের মাঝে। এমন বর্ণনা শুনলে গা শিউরে ওঠে বটে। কিন্তু প্রাচীন পোলিশ ভ্যাম্পায়ারের লোককথার সাথে তা মিলে যায়। মোটামুটি ১৬ শতাব্দীর দিকে এসব সমাধি দেওয়া হয়েছিলো বলে ধারণা করা হচ্ছে। পোলিশ লোককথা থেকে জানা যায়, ভ্যাম্পায়াররা নিজেদের শরীরের মাংস এবং কাফনের কাপড় খেয়ে ফেলতো সমাধি থেকে ওঠার সময়ে। এ কারণেই তারা যাতে কামড়াতে না পারে তাই তাদের মুখের ভেতরে পাথর চেপে দেওয়া হয়। মধ্যযুগে পূর্ব ইউরোপে ভ্যাম্পায়ারের প্রতি ভীতি ছিলো বেশ চরম। এই লোককথা পোল্যান্ড, সার্বিয়া থেকে দূরে দূরে ছড়িয়ে পড়ে। এক সময়ে অস্ট্রিয়ার মিলিটারির কানেও তা পোঁছায়। একটি রিপোর্টে বলে হয়, এক ভাড়াটে সৈনিক ভ্যাম্পায়ারে রূপান্তরিত হয়ে গেছে এবং অন্য মানুষকেও আক্রান্ত করছে। এসব মানুষকে সমাধি থেকে তুলে দেখা যায় তাদের মুখের ভেতরে তাজা রক্ত লেগে আছে। পোলিশদের মনে ভ্যাম্পায়ার সম্পর্কিত ভয় থাকার কারণ রয়েছে। তাদের বিশ্বাস অনুযায়ী, ভ্যাম্পায়ার Íতৈরি" হয় না, তাদের Íজন্ম" হয়। তারা কাউন্ট ড্রাকুলার মতো প্রাসাদে বসবাসকারী অভিজাত মানুষ নয়, বরং অন্যান্যদের সাথে বসবাসকারী সাধারন মানুষ। কিন্তু মৃত্যুর পরেই শুরু হয় সমস্যা। তারা ফিরে আসে নিজেদের পরিবারের সাথে বসবাস করার জন্য। এসব কারণে তাদেরকে সমাধিস্থ করার সময়ে এমন অদ্ভুত সব কাজ করা হতো। অবশ্য এমন অদ্ভুত সমাধি দেখেই একে ভ্যাম্পায়ারের সাথে সম্পর্কিত বলে ধরে নেওয়া ভুল হবে বলে মনে করছেন অনেকে। অপরাধীদের শাসি্ত দেবার জন্যেও এমনভাবে সমাধিস্থ করা হয়ে থাকতে পারে। তবে মুখের ভেতরে পাথর গুঁজে দেওয়ার ব্যাপারটা নিঃসন্দেহেই জীবিত এবং মৃত মানুষের মাঝে একটা সীমা টেনে দেওয়ার সাথে সম্পর্কিত। মরুভূমির মধ্যে রহস্যজনক 'অভিশপ্ত' হ্রদ সম্প্রতি টিউনিসিয়ার মরুভূমিতে একটি রহস্যজনক হ্রদের আবির্ভাব ঘটেছে। আবিষ্কৃত এই হ্রদকে 'গাসফা বিচ' নাম দিয়েছেন স্থানীয় বাসিন্দারা। কিভাবে খাঁ খাঁ মরুভূমির মাঝে এই হ্রদ তৈরি হল তা নিয়ে কোনও ব্যাখ্যা দেয়নি প্রশাসন। এক দল মেষপালক মরুভূমি পেরোনোর সময় এই রহস্যজনক হ্রদ আবিষ্কার করেন। মরুভূমির মাঝে হ্রদের জন্মকে কেউ বলছেন মিরাক্যাল, কেউ আবার বলছেন অভিশাপ। ভূতত্ববিদদের মতে, ভূগর্ভের নিচে কোনও প্লেট সরে যাওয়ার ফলেই মাটির নিচের পানি সম্ভবত উপরে উঠে এসেছে। প্রশাসন সূত্রে বাসিন্দাদের সতর্ক করা হয়েছে, হ্রদের পানির উৎপত্তি না জেনেই সেই পানিতে নামা বিপজ্জনক হতে পারে। এমনকী হতে পারে ক্যান্সারও। কিন্তু ৪০ ডিগ্রি গরমের দেশে সে কথা শুনতে নারাজ উৎসাহীরা। প্রতিদিন ছয়'শোরও বেশি উৎসাহী পর্যটক এই হ্রদে নেমে পড়ছেন গোসল করতে। প্রশাসনের তরফে এখনও গোসলে বা হ্রদের পানিতে নামায় কোনও নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়নি। টিউনিশিয়ার দৈনিক সংবাদপত্রের সাংবাদিক সৈয়দের বক্তব্য, 'পানির উপাদান যেহেতু অজানা, তাই ওই পানিতে নামলে ক্যান্সারের আশংকাও উড়িয়ে দেওয়া যাচ্ছে না।' পৃথিবীর আয়ু ফুরিয়ে আসছে! পৃথিবীর শেষ কী এগিয়ে আসছে? কারণ আরো একটি নতুন রহস্যজনক গর্তের দেখা মিলেছে পূর্ব ইমলের টেমায়ারে। গর্তটি প্রায় ৪ মিটার চওড়া এবং ১০০ মিটার গভীর। স্থানীয় বাসিন্দাদের দাবি, গর্তের মুখ থেকে ধোঁয়া ও আগুনের ঝলকানি বের হচ্ছিল। তাদের ধারণা, গর্তটি আকাশ থেকে কিছু একটা পড়ে তৈরি হয়েছে। নয়া গর্তটিকে কেন্দ্র করে উন্মাদনা তৈরি হয়েছে স্থানীয় বাসিন্দাদের মধ্যে। সাইবেরিয়ায় একের পর এক রহস্যজনক গহ্বরের রহস্য ভেদ করতে মাথার চুল ছিঁড়ছেন বৈজ্ঞানিকরা। প্রাকৃতিক কারণেই বিশাল গর্তের সৃষ্টি তা মেনে নিয়েও রাতের ঘুম হারাম হয়েছে বিজ্ঞানীদের। দু’সপ্তাহ আগেই আকাশ পথে সাইবেরিয়ার বরফে ঢাকা উপত্যকায় ২৬২ ফুট চওড়া গহ্বরের ছবি তুলে ইন্টারনেটে ছড়িয়ে দেন এক উৎসাহী। ভিডিও ফুটেজটি দেখার পর থেকেই পৃথিবী শেষ হয়ে যাওয়ার গুজব ছড়িয়ে পড়ে। তারপর ইমল উপদ্বীপের প্রথম গর্তের একশো কিলোমিটার দূরে ১৫ মিটার চওড়া আরো একটি গহ্বর গুজবে ঘি ঢালে। তবে বিজ্ঞানীদের ধারণা, এলাকাটি প্রাকৃতিক গ্যাসে সমৃদ্ধ। গ্যাসের খনি থেকে বিস্ফোরণ হতে পারে। কিন্তু গুজব বাতাসের চেয়েও দ্রুতগতিতে ছড়াচ্ছে। বাসিন্দারা মনে করছেন, পৃথিবীর আয়ু ফুরিয়ে আসছে। একের পর এক দানবাকৃতির গহ্বর আবিস্কারে সংশয় বাড়ছে বাসিন্দাদের মনে। সভ্যতার প্রথম ছোঁয়ায় ব্রাজিলের আদিমরা ব্রাজিলে সন্ধান মিলল অ্যামাজন নদীর তীরের গভীর জঙ্গলে বসবাসকারী বিরল উপজাতির। সভ্য জগতের কাছে এতদিন অপরিচিত ছিলো ওরা। বাকি পৃথিবীর ওদের সমাজের সঙ্গে এযাবত কোনও রকম সংযোগ ঘটেনি। পেরুর গহীন অরণ্য থেকে উত্তর ব্রাজিলের একার রাজ্যের এনভিরা নদীর তীরে উপজাতীয় এলাকায় গত জুন মাসে এসে পৌঁছেছে এক আদিম উপজাতি। কাঠ ও বন্যপ্রাণের লোভে সভ্যদের নির্বিচারে জঙ্গল সাফাইয়ের ফল ভুগতে হয়েছে ওদেরও। প্রাণ হাতে করে সীমান্ত পেরিয়ে তাই ওঁরা এসে পৌঁছেছে পড়শি ব্রাজিলের উত্তর প্রান্তে বসবাসকারী অরণ্য উপজাতি আশানিন্কা ইন্ডিয়ানদের ডেরায়। লক্ষ্য, খাদ্য, বন্ধুত্ব ও অস্ত্র সংগ্রহ। আশানিন্কা ইন্ডিয়ানদের সঙ্গে ওই আদিবাসীদের মেলামেশার ভিডিও ক্লিপিংস সম্প্রতি প্রকাশ করেছে ব্রাজিল সরকার। জানা গেছে, অবৈধ কাঠ পাচারের পাশাপাশি পেরুর অরণ্যপথে ব্যাপক মাদক চোরাচালানের জেরেই সাকিন বদলাতে বাধ্য হয়েছেন তারা। আশানিন্কাদের সঙ্গে ধীরে ধীরে ওঁদের বন্ধুত্ব গড়ে উঠেছে বলে জানা গেছে। ব্রাজিলের 'ন্যাশনাল ইন্ডিয়ান ফাউন্ডেশন'-এর পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, 'প্যানো' গোত্রের কোনও অজানা ভাষায় ভাব বিনিময় করেন তাঁরা। শরীর ঢাকতে এঁরা পোশাকের ব্যবহার শেখেননি। স্ত্রী-পুরুষ সকলেই সম্পূর্ণ নগ্ন অবস্থায় ঘোরাফেরা করেন। অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করেন তির-ধনুক। পেরু থেকে পালিয়ে আসার পথে এঁদের অনেকেই ডিপথেরিয়া ও ফ্লু-তে আক্রান্ত হয়ে মারা যান বলে জানিয়েছেন। জানা গেছে, আদিবাসীদের অসুখ সারাতে ইতিমধ্যে ব্রাজিলের ওই প্রত্যন্ত অঞ্চলে পৌঁছে গিয়েছে সরকারি চিকিৎসক দল। বিষয়টি নিয়ে তীব্র উদ্বেগ প্রকাশ করেছে আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থা 'সার্ভাইভাল ইন্টারন্যাশনাল'। অতীতে ইনফ্লুয়েঞ্জার দাপটে বেশ কিছু আদিবাসী সম্প্রদায় সম্পূর্ণ নিশ্চিহ্ন হয়ে গিয়েছে বলে সংস্থার তরফ থেকে আশঙ্কা প্রকাশ করা হয়েছে। অপর পৃষ্ঠায় দেখুন
নিজের ৪৫তম জন্মদিন উপলক্ষে নিজেকেই চার কেজি ওজনের সোনার জামা উপহার দিয়েছেন ভারতের ন্যাশনাল কংগ্রেস পার্টির সদস্য পঙ্কজ পারেখ। শার্টটির দাম প্রায় দেড় কোটি রুপি। প্রায় দুই মাস ধরে শার্টটি বানানো হয়। এটি সেলাই করতে ৩২০০ ঘণ্টা সময় ব্যয় হয়েছে। সোনার জামা গায়ে দেওয়ার পর রাষ্ট্রের কর বিভাগ যাতে চক্ষুচড়ক না হয় সে জন্য আগেভাগেই তিনি আয়করও পরিশোধ করেছেন। এ সংক্রান্ত সব প্রমাণাদি প্রস্তুত রেখেছেন। সোনার শার্ট প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘পাঁচ বছর বয়স থেকে তিনি সোনার বড় ভক্ত। তাই নিজের জন্মদিনে নিজেকে এ উপহার দিয়েছেন। তিনি আরও জানান, ২৩ বছর আগে বিয়ের পিঁড়িতে যখন তিনি বসেন, তার হবু স্ত্রীর শরীরে এর থেকে বেশি গহনা ছিল। টাকার অভাবে নিজের পড়ালেখা চালিয়ে যেতে পারেননি পঙ্কজ পারেখ। অষ্টম শ্রেনিতেই তার পড়ালেখার ইতি ঘটে। বর্তমানে শুধু এনসিপি পার্টির সদস্য নন, তিনি ইলোয়া পুরসভার সদস্যও। শুক্রবার ছিল এ নেতার জন্মদিন। এ উপলক্ষে তিনি তার সোনার শার্টটি পরেন। তবে প্রহরায় ছিল বেশ কয়েকজন দেহরক্ষী জন্মদিনের অনুষ্ঠানে নিমন্ত্রিতের তালিকায় ছিলেন মহারাষ্ট্রের বেশ কয়েকজন মন্ত্রী ও সংসদ সদস্য। খুঁজে পাওয়া গেলো ভ্যাম্পায়ারের কবর! সম্প্রতি পোল্যান্ডের উত্তর-পশ্চিমের অখ্যাত এক অঞ্চলে ভ্যাম্পায়ারের সমাধি খুঁজে পাওয়া গেছে বলে মনে করা হচ্ছে। একে ঘিরে ঘনিভূত হচ্ছে মানুষের কেৌতূহল। কামিয়েন পোমোরস্কি নামের এক ছোট্ট শহরে অস্বাভাবিক একটি সমাধি পাওয়া গেছে। এতে সমসধিস্থ মানুষটির মাঝে পাওয়া যায় অদ্ভুত কিছু বৈশষ্ট্যি। প্রথমত, তার মুখের ভেতরে ঢোকানো ছিলো একটি পাথর। আর তার একটি পা ছিলো কাঠের খুঁটি দিয়ে বদ্ধি করা (সম্ভবত শরীরটি যাতে সমাধি থেকে উঠে আসতে না পারে তার জন্য)। এসব দেখে মনে করা হচ্ছে এখানে একটি ভ্যাম্পায়ারের সমাধি দেবার প্রচষ্টো করা হয়েছিলো। পোল্যান্ডে ভ্যাম্পায়ারের সমাধি পাওয়ার ঘটনা এই প্রথম নয়। গত জুলাইতে গবেষকেরা আবিষ্কার করেন চারটি মস্তকবিহীন কঙ্কাল। এদের খুলি স্থাপন করা ছিলো এদের পায়ের মাঝে। এমন বর্ণনা শুনলে গা শিউরে ওঠে বটে। কিন্তু প্রাচীন পোলিশ ভ্যাম্পায়ারের লোককথার সাথে তা মিলে যায়। মোটামুটি ১৬ শতাব্দীর দিকে এসব সমাধি দেওয়া হয়েছিলো বলে ধারণা করা হচ্ছে। পোলিশ লোককথা থেকে জানা যায়, ভ্যাম্পায়াররা নিজেদের শরীরের মাংস এবং কাফনের কাপড় খেয়ে ফেলতো সমাধি থেকে ওঠার সময়ে। এ কারণেই তারা যাতে কামড়াতে না পারে তাই তাদের মুখের ভেতরে পাথর চেপে দেওয়া হয়। মধ্যযুগে পূর্ব ইউরোপে ভ্যাম্পায়ারের প্রতি ভীতি ছিলো বেশ চরম। এই লোককথা পোল্যান্ড, সার্বিয়া থেকে দূরে দূরে ছড়িয়ে পড়ে। এক সময়ে অস্ট্রিয়ার মিলিটারির কানেও তা পোঁছায়। একটি রিপোর্টে বলে হয়, এক ভাড়াটে সৈনিক ভ্যাম্পায়ারে রূপান্তরিত হয়ে গেছে এবং অন্য মানুষকেও আক্রান্ত করছে। এসব মানুষকে সমাধি থেকে তুলে দেখা যায় তাদের মুখের ভেতরে তাজা রক্ত লেগে আছে। পোলিশদের মনে ভ্যাম্পায়ার সম্পর্কিত ভয় থাকার কারণ রয়েছে। তাদের বিশ্বাস অনুযায়ী, ভ্যাম্পায়ার Íতৈরি" হয় না, তাদের Íজন্ম" হয়। তারা কাউন্ট ড্রাকুলার মতো প্রাসাদে বসবাসকারী অভিজাত মানুষ নয়, বরং অন্যান্যদের সাথে বসবাসকারী সাধারন মানুষ। কিন্তু মৃত্যুর পরেই শুরু হয় সমস্যা। তারা ফিরে আসে নিজেদের পরিবারের সাথে বসবাস করার জন্য। এসব কারণে তাদেরকে সমাধিস্থ করার সময়ে এমন অদ্ভুত সব কাজ করা হতো। অবশ্য এমন অদ্ভুত সমাধি দেখেই একে ভ্যাম্পায়ারের সাথে সম্পর্কিত বলে ধরে নেওয়া ভুল হবে বলে মনে করছেন অনেকে। অপরাধীদের শাসি্ত দেবার জন্যেও এমনভাবে সমাধিস্থ করা হয়ে থাকতে পারে। তবে মুখের ভেতরে পাথর গুঁজে দেওয়ার ব্যাপারটা নিঃসন্দেহেই জীবিত এবং মৃত মানুষের মাঝে একটা সীমা টেনে দেওয়ার সাথে সম্পর্কিত। মরুভূমির মধ্যে রহস্যজনক 'অভিশপ্ত' হ্রদ সম্প্রতি টিউনিসিয়ার মরুভূমিতে একটি রহস্যজনক হ্রদের আবির্ভাব ঘটেছে। আবিষ্কৃত এই হ্রদকে 'গাসফা বিচ' নাম দিয়েছেন স্থানীয় বাসিন্দারা। কিভাবে খাঁ খাঁ মরুভূমির মাঝে এই হ্রদ তৈরি হল তা নিয়ে কোনও ব্যাখ্যা দেয়নি প্রশাসন। এক দল মেষপালক মরুভূমি পেরোনোর সময় এই রহস্যজনক হ্রদ আবিষ্কার করেন। মরুভূমির মাঝে হ্রদের জন্মকে কেউ বলছেন মিরাক্যাল, কেউ আবার বলছেন অভিশাপ। ভূতত্ববিদদের মতে, ভূগর্ভের নিচে কোনও প্লেট সরে যাওয়ার ফলেই মাটির নিচের পানি সম্ভবত উপরে উঠে এসেছে। প্রশাসন সূত্রে বাসিন্দাদের সতর্ক করা হয়েছে, হ্রদের পানির উৎপত্তি না জেনেই সেই পানিতে নামা বিপজ্জনক হতে পারে। এমনকী হতে পারে ক্যান্সারও। কিন্তু ৪০ ডিগ্রি গরমের দেশে সে কথা শুনতে নারাজ উৎসাহীরা। প্রতিদিন ছয়'শোরও বেশি উৎসাহী পর্যটক এই হ্রদে নেমে পড়ছেন গোসল করতে। প্রশাসনের তরফে এখনও গোসলে বা হ্রদের পানিতে নামায় কোনও নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়নি। টিউনিশিয়ার দৈনিক সংবাদপত্রের সাংবাদিক সৈয়দের বক্তব্য, 'পানির উপাদান যেহেতু অজানা, তাই ওই পানিতে নামলে ক্যান্সারের আশংকাও উড়িয়ে দেওয়া যাচ্ছে না।' পৃথিবীর আয়ু ফুরিয়ে আসছে! পৃথিবীর শেষ কী এগিয়ে আসছে? কারণ আরো একটি নতুন রহস্যজনক গর্তের দেখা মিলেছে পূর্ব ইমলের টেমায়ারে। গর্তটি প্রায় ৪ মিটার চওড়া এবং ১০০ মিটার গভীর। স্থানীয় বাসিন্দাদের দাবি, গর্তের মুখ থেকে ধোঁয়া ও আগুনের ঝলকানি বের হচ্ছিল। তাদের ধারণা, গর্তটি আকাশ থেকে কিছু একটা পড়ে তৈরি হয়েছে। নয়া গর্তটিকে কেন্দ্র করে উন্মাদনা তৈরি হয়েছে স্থানীয় বাসিন্দাদের মধ্যে। সাইবেরিয়ায় একের পর এক রহস্যজনক গহ্বরের রহস্য ভেদ করতে মাথার চুল ছিঁড়ছেন বৈজ্ঞানিকরা। প্রাকৃতিক কারণেই বিশাল গর্তের সৃষ্টি তা মেনে নিয়েও রাতের ঘুম হারাম হয়েছে বিজ্ঞানীদের। দু’সপ্তাহ আগেই আকাশ পথে সাইবেরিয়ার বরফে ঢাকা উপত্যকায় ২৬২ ফুট চওড়া গহ্বরের ছবি তুলে ইন্টারনেটে ছড়িয়ে দেন এক উৎসাহী। ভিডিও ফুটেজটি দেখার পর থেকেই পৃথিবী শেষ হয়ে যাওয়ার গুজব ছড়িয়ে পড়ে। তারপর ইমল উপদ্বীপের প্রথম গর্তের একশো কিলোমিটার দূরে ১৫ মিটার চওড়া আরো একটি গহ্বর গুজবে ঘি ঢালে। তবে বিজ্ঞানীদের ধারণা, এলাকাটি প্রাকৃতিক গ্যাসে সমৃদ্ধ। গ্যাসের খনি থেকে বিস্ফোরণ হতে পারে। কিন্তু গুজব বাতাসের চেয়েও দ্রুতগতিতে ছড়াচ্ছে। বাসিন্দারা মনে করছেন, পৃথিবীর আয়ু ফুরিয়ে আসছে। একের পর এক দানবাকৃতির গহ্বর আবিস্কারে সংশয় বাড়ছে বাসিন্দাদের মনে। সভ্যতার প্রথম ছোঁয়ায় ব্রাজিলের আদিমরা ব্রাজিলে সন্ধান মিলল অ্যামাজন নদীর তীরের গভীর জঙ্গলে বসবাসকারী বিরল উপজাতির। সভ্য জগতের কাছে এতদিন অপরিচিত ছিলো ওরা। বাকি পৃথিবীর ওদের সমাজের সঙ্গে এযাবত কোনও রকম সংযোগ ঘটেনি। পেরুর গহীন অরণ্য থেকে উত্তর ব্রাজিলের একার রাজ্যের এনভিরা নদীর তীরে উপজাতীয় এলাকায় গত জুন মাসে এসে পৌঁছেছে এক আদিম উপজাতি। কাঠ ও বন্যপ্রাণের লোভে সভ্যদের নির্বিচারে জঙ্গল সাফাইয়ের ফল ভুগতে হয়েছে ওদেরও। প্রাণ হাতে করে সীমান্ত পেরিয়ে তাই ওঁরা এসে পৌঁছেছে পড়শি ব্রাজিলের উত্তর প্রান্তে বসবাসকারী অরণ্য উপজাতি আশানিন্কা ইন্ডিয়ানদের ডেরায়। লক্ষ্য, খাদ্য, বন্ধুত্ব ও অস্ত্র সংগ্রহ। আশানিন্কা ইন্ডিয়ানদের সঙ্গে ওই আদিবাসীদের মেলামেশার ভিডিও ক্লিপিংস সম্প্রতি প্রকাশ করেছে ব্রাজিল সরকার। জানা গেছে, অবৈধ কাঠ পাচারের পাশাপাশি পেরুর অরণ্যপথে ব্যাপক মাদক চোরাচালানের জেরেই সাকিন বদলাতে বাধ্য হয়েছেন তারা। আশানিন্কাদের সঙ্গে ধীরে ধীরে ওঁদের বন্ধুত্ব গড়ে উঠেছে বলে জানা গেছে। ব্রাজিলের 'ন্যাশনাল ইন্ডিয়ান ফাউন্ডেশন'-এর পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, 'প্যানো' গোত্রের কোনও অজানা ভাষায় ভাব বিনিময় করেন তাঁরা। শরীর ঢাকতে এঁরা পোশাকের ব্যবহার শেখেননি। স্ত্রী-পুরুষ সকলেই সম্পূর্ণ নগ্ন অবস্থায় ঘোরাফেরা করেন। অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করেন তির-ধনুক। পেরু থেকে পালিয়ে আসার পথে এঁদের অনেকেই ডিপথেরিয়া ও ফ্লু-তে আক্রান্ত হয়ে মারা যান বলে জানিয়েছেন। জানা গেছে, আদিবাসীদের অসুখ সারাতে ইতিমধ্যে ব্রাজিলের ওই প্রত্যন্ত অঞ্চলে পৌঁছে গিয়েছে সরকারি চিকিৎসক দল। বিষয়টি নিয়ে তীব্র উদ্বেগ প্রকাশ করেছে আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থা 'সার্ভাইভাল ইন্টারন্যাশনাল'। অতীতে ইনফ্লুয়েঞ্জার দাপটে বেশ কিছু আদিবাসী সম্প্রদায় সম্পূর্ণ নিশ্চিহ্ন হয়ে গিয়েছে বলে সংস্থার তরফ থেকে আশঙ্কা প্রকাশ করা হয়েছে। অপর পৃষ্ঠায় দেখুন
দেওয়ার পর রাষ্ট্রের কর বিভাগ যাতে চক্ষুচড়ক না হয় সে জন্য আগেভাগেই তিনি আয়করও পরিশোধ করেছেন। এ সংক্রান্ত সব প্রমাণাদি প্রস্তুত রেখেছেন। সোনার শার্ট প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘পাঁচ বছর বয়স থেকে তিনি সোনার বড় ভক্ত। তাই নিজের জন্মদিনে নিজেকে এ উপহার দিয়েছেন। তিনি আরও জানান, ২৩ বছর আগে বিয়ের পিঁড়িতে যখন তিনি বসেন, তার হবু স্ত্রীর শরীরে এর থেকে বেশি গহনা ছিল। টাকার অভাবে নিজের পড়ালেখা চালিয়ে যেতে পারেননি পঙ্কজ পারেখ। অষ্টম শ্রেনিতেই তার পড়ালেখার ইতি ঘটে। বর্তমানে শুধু এনসিপি পার্টির সদস্য নন, তিনি ইলোয়া পুরসভার সদস্যও। শুক্রবার ছিল এ নেতার জন্মদিন। এ উপলক্ষে তিনি তার সোনার শার্টটি পরেন। তবে প্রহরায় ছিল বেশ কয়েকজন দেহরক্ষী জন্মদিনের অনুষ্ঠানে নিমন্ত্রিতের তালিকায় ছিলেন মহারাষ্ট্রের বেশ কয়েকজন মন্ত্রী ও সংসদ সদস্য।
খুঁজে পাওয়া গেলো ভ্যাম্পায়ারের কবর! সম্প্রতি পোল্যান্ডের উত্তর-পশ্চিমের অখ্যাত এক অঞ্চলে ভ্যাম্পায়ারের সমাধি খুঁজে পাওয়া গেছে বলে মনে করা হচ্ছে। একে ঘিরে ঘনিভূত হচ্ছে মানুষের কেৌতূহল। কামিয়েন পোমোরস্কি নামের এক ছোট্ট শহরে অস্বাভাবিক একটি সমাধি পাওয়া গেছে। এতে সমসধিস্থ মানুষটির মাঝে পাওয়া যায় অদ্ভুত কিছু বৈশষ্ট্যি। প্রথমত, তার মুখের ভেতরে ঢোকানো ছিলো একটি পাথর। আর তার একটি পা ছিলো কাঠের খুঁটি দিয়ে বদ্ধি করা (সম্ভবত শরীরটি যাতে সমাধি থেকে উঠে আসতে না পারে তার জন্য)। এসব দেখে মনে করা হচ্ছে এখানে একটি ভ্যাম্পায়ারের সমাধি দেবার প্রচষ্টো করা হয়েছিলো। পোল্যান্ডে ভ্যাম্পায়ারের সমাধি পাওয়ার ঘটনা এই প্রথম নয়। গত জুলাইতে গবেষকেরা আবিষ্কার করেন চারটি মস্তকবিহীন কঙ্কাল। এদের খুলি স্থাপন করা ছিলো এদের পায়ের মাঝে। এমন বর্ণনা শুনলে গা শিউরে ওঠে বটে। কিন্তু প্রাচীন পোলিশ ভ্যাম্পায়ারের লোককথার সাথে তা মিলে যায়। মোটামুটি ১৬ শতাব্দীর দিকে এসব সমাধি দেওয়া হয়েছিলো বলে ধারণা করা হচ্ছে। পোলিশ লোককথা থেকে জানা যায়, ভ্যাম্পায়াররা নিজেদের শরীরের মাংস এবং কাফনের কাপড় খেয়ে ফেলতো সমাধি থেকে ওঠার সময়ে। এ কারণেই তারা যাতে কামড়াতে না পারে তাই তাদের মুখের ভেতরে পাথর চেপে দেওয়া হয়। মধ্যযুগে পূর্ব ইউরোপে ভ্যাম্পায়ারের প্রতি ভীতি ছিলো বেশ চরম। এই লোককথা পোল্যান্ড, সার্বিয়া থেকে দূরে দূরে ছড়িয়ে পড়ে। এক সময়ে অস্ট্রিয়ার মিলিটারির কানেও তা পোঁছায়। একটি রিপোর্টে বলে হয়, এক ভাড়াটে সৈনিক ভ্যাম্পায়ারে রূপান্তরিত হয়ে গেছে এবং অন্য মানুষকেও আক্রান্ত করছে। এসব মানুষকে সমাধি থেকে তুলে দেখা যায় তাদের মুখের ভেতরে তাজা রক্ত লেগে আছে। পোলিশদের মনে ভ্যাম্পায়ার সম্পর্কিত ভয় থাকার কারণ রয়েছে। তাদের বিশ্বাস অনুযায়ী, ভ্যাম্পায়ার Íতৈরি" হয় না, তাদের Íজন্ম" হয়। তারা কাউন্ট ড্রাকুলার মতো প্রাসাদে বসবাসকারী অভিজাত মানুষ নয়, বরং অন্যান্যদের সাথে বসবাসকারী সাধারন মানুষ। কিন্তু মৃত্যুর পরেই শুরু হয় সমস্যা। তারা ফিরে আসে নিজেদের পরিবারের সাথে বসবাস করার জন্য। এসব কারণে তাদেরকে সমাধিস্থ করার সময়ে এমন অদ্ভুত সব কাজ করা হতো। অবশ্য এমন অদ্ভুত সমাধি দেখেই একে ভ্যাম্পায়ারের সাথে সম্পর্কিত বলে ধরে নেওয়া ভুল হবে বলে মনে করছেন অনেকে। অপরাধীদের শাসি্ত দেবার জন্যেও এমনভাবে সমাধিস্থ করা হয়ে থাকতে পারে। তবে মুখের ভেতরে পাথর গুঁজে দেওয়ার ব্যাপারটা নিঃসন্দেহেই জীবিত এবং মৃত মানুষের মাঝে একটা সীমা টেনে দেওয়ার সাথে সম্পর্কিত। মরুভূমির মধ্যে রহস্যজনক 'অভিশপ্ত' হ্রদ সম্প্রতি টিউনিসিয়ার মরুভূমিতে একটি রহস্যজনক হ্রদের আবির্ভাব ঘটেছে। আবিষ্কৃত এই হ্রদকে 'গাসফা বিচ' নাম দিয়েছেন স্থানীয় বাসিন্দারা। কিভাবে খাঁ খাঁ মরুভূমির মাঝে এই হ্রদ তৈরি হল তা নিয়ে কোনও ব্যাখ্যা দেয়নি প্রশাসন। এক দল মেষপালক মরুভূমি পেরোনোর সময় এই রহস্যজনক হ্রদ আবিষ্কার করেন। মরুভূমির মাঝে হ্রদের জন্মকে কেউ বলছেন মিরাক্যাল, কেউ আবার বলছেন অভিশাপ। ভূতত্ববিদদের মতে, ভূগর্ভের নিচে কোনও প্লেট সরে যাওয়ার ফলেই মাটির নিচের পানি সম্ভবত উপরে উঠে এসেছে। প্রশাসন সূত্রে বাসিন্দাদের সতর্ক করা হয়েছে, হ্রদের পানির উৎপত্তি না জেনেই সেই পানিতে নামা বিপজ্জনক হতে পারে। এমনকী হতে পারে ক্যান্সারও। কিন্তু ৪০ ডিগ্রি গরমের দেশে সে কথা শুনতে নারাজ উৎসাহীরা। প্রতিদিন ছয়'শোরও বেশি উৎসাহী পর্যটক এই হ্রদে নেমে পড়ছেন গোসল করতে। প্রশাসনের তরফে এখনও গোসলে বা হ্রদের পানিতে নামায় কোনও নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়নি। টিউনিশিয়ার দৈনিক সংবাদপত্রের সাংবাদিক সৈয়দের বক্তব্য, 'পানির উপাদান যেহেতু অজানা, তাই ওই পানিতে নামলে ক্যান্সারের আশংকাও উড়িয়ে দেওয়া যাচ্ছে না।' পৃথিবীর আয়ু ফুরিয়ে আসছে! পৃথিবীর শেষ কী এগিয়ে আসছে? কারণ আরো একটি নতুন রহস্যজনক গর্তের দেখা মিলেছে পূর্ব ইমলের টেমায়ারে। গর্তটি প্রায় ৪ মিটার চওড়া এবং ১০০ মিটার গভীর। স্থানীয় বাসিন্দাদের দাবি, গর্তের মুখ থেকে ধোঁয়া ও আগুনের ঝলকানি বের হচ্ছিল। তাদের ধারণা, গর্তটি আকাশ থেকে কিছু একটা পড়ে তৈরি হয়েছে। নয়া গর্তটিকে কেন্দ্র করে উন্মাদনা তৈরি হয়েছে স্থানীয় বাসিন্দাদের মধ্যে। সাইবেরিয়ায় একের পর এক রহস্যজনক গহ্বরের রহস্য ভেদ করতে মাথার চুল ছিঁড়ছেন বৈজ্ঞানিকরা। প্রাকৃতিক কারণেই বিশাল গর্তের সৃষ্টি তা মেনে নিয়েও রাতের ঘুম হারাম হয়েছে বিজ্ঞানীদের। দু’সপ্তাহ আগেই আকাশ পথে সাইবেরিয়ার বরফে ঢাকা উপত্যকায় ২৬২ ফুট চওড়া গহ্বরের ছবি তুলে ইন্টারনেটে ছড়িয়ে দেন এক উৎসাহী। ভিডিও ফুটেজটি দেখার পর থেকেই পৃথিবী শেষ হয়ে যাওয়ার গুজব ছড়িয়ে পড়ে। তারপর ইমল উপদ্বীপের প্রথম গর্তের একশো কিলোমিটার দূরে ১৫ মিটার চওড়া আরো একটি গহ্বর গুজবে ঘি ঢালে। তবে বিজ্ঞানীদের ধারণা, এলাকাটি প্রাকৃতিক গ্যাসে সমৃদ্ধ। গ্যাসের খনি থেকে বিস্ফোরণ হতে পারে। কিন্তু গুজব বাতাসের চেয়েও দ্রুতগতিতে ছড়াচ্ছে। বাসিন্দারা মনে করছেন, পৃথিবীর আয়ু ফুরিয়ে আসছে। একের পর এক দানবাকৃতির গহ্বর আবিস্কারে সংশয় বাড়ছে বাসিন্দাদের মনে। সভ্যতার প্রথম ছোঁয়ায় ব্রাজিলের আদিমরা ব্রাজিলে সন্ধান মিলল অ্যামাজন নদীর তীরের গভীর জঙ্গলে বসবাসকারী বিরল উপজাতির। সভ্য জগতের কাছে এতদিন অপরিচিত ছিলো ওরা। বাকি পৃথিবীর ওদের সমাজের সঙ্গে এযাবত কোনও রকম সংযোগ ঘটেনি। পেরুর গহীন অরণ্য থেকে উত্তর ব্রাজিলের একার রাজ্যের এনভিরা নদীর তীরে উপজাতীয় এলাকায় গত জুন মাসে এসে পৌঁছেছে এক আদিম উপজাতি। কাঠ ও বন্যপ্রাণের লোভে সভ্যদের নির্বিচারে জঙ্গল সাফাইয়ের ফল ভুগতে হয়েছে ওদেরও। প্রাণ হাতে করে সীমান্ত পেরিয়ে তাই ওঁরা এসে পৌঁছেছে পড়শি ব্রাজিলের উত্তর প্রান্তে বসবাসকারী অরণ্য উপজাতি আশানিন্কা ইন্ডিয়ানদের ডেরায়। লক্ষ্য, খাদ্য, বন্ধুত্ব ও অস্ত্র সংগ্রহ। আশানিন্কা ইন্ডিয়ানদের সঙ্গে ওই আদিবাসীদের মেলামেশার ভিডিও ক্লিপিংস সম্প্রতি প্রকাশ করেছে ব্রাজিল সরকার। জানা গেছে, অবৈধ কাঠ পাচারের পাশাপাশি পেরুর অরণ্যপথে ব্যাপক মাদক চোরাচালানের জেরেই সাকিন বদলাতে বাধ্য হয়েছেন তারা। আশানিন্কাদের সঙ্গে ধীরে ধীরে ওঁদের বন্ধুত্ব গড়ে উঠেছে বলে জানা গেছে। ব্রাজিলের 'ন্যাশনাল ইন্ডিয়ান ফাউন্ডেশন'-এর পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, 'প্যানো' গোত্রের কোনও অজানা ভাষায় ভাব বিনিময় করেন তাঁরা। শরীর ঢাকতে এঁরা পোশাকের ব্যবহার শেখেননি। স্ত্রী-পুরুষ সকলেই সম্পূর্ণ নগ্ন অবস্থায় ঘোরাফেরা করেন। অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করেন তির-ধনুক। পেরু থেকে পালিয়ে আসার পথে এঁদের অনেকেই ডিপথেরিয়া ও ফ্লু-তে আক্রান্ত হয়ে মারা যান বলে জানিয়েছেন। জানা গেছে, আদিবাসীদের অসুখ সারাতে ইতিমধ্যে ব্রাজিলের ওই প্রত্যন্ত অঞ্চলে পৌঁছে গিয়েছে সরকারি চিকিৎসক দল। বিষয়টি নিয়ে তীব্র উদ্বেগ প্রকাশ করেছে আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থা 'সার্ভাইভাল ইন্টারন্যাশনাল'। অতীতে ইনফ্লুয়েঞ্জার দাপটে বেশ কিছু আদিবাসী সম্প্রদায় সম্পূর্ণ নিশ্চিহ্ন হয়ে গিয়েছে বলে সংস্থার তরফ থেকে আশঙ্কা প্রকাশ করা হয়েছে। অপর পৃষ্ঠায় দেখুন
সম্প্রতি পোল্যান্ডের উত্তর-পশ্চিমের অখ্যাত এক অঞ্চলে ভ্যাম্পায়ারের সমাধি খুঁজে পাওয়া গেছে বলে মনে করা হচ্ছে। একে ঘিরে ঘনিভূত হচ্ছে মানুষের কেৌতূহল। কামিয়েন পোমোরস্কি নামের এক ছোট্ট শহরে অস্বাভাবিক একটি সমাধি পাওয়া গেছে। এতে সমসধিস্থ মানুষটির মাঝে পাওয়া যায় অদ্ভুত কিছু বৈশষ্ট্যি। প্রথমত, তার মুখের ভেতরে ঢোকানো ছিলো একটি পাথর। আর তার একটি পা ছিলো কাঠের খুঁটি দিয়ে বদ্ধি করা (সম্ভবত শরীরটি যাতে সমাধি থেকে উঠে আসতে না পারে তার জন্য)। এসব দেখে মনে করা হচ্ছে এখানে একটি ভ্যাম্পায়ারের সমাধি দেবার প্রচষ্টো করা হয়েছিলো। পোল্যান্ডে ভ্যাম্পায়ারের সমাধি পাওয়ার ঘটনা এই প্রথম নয়। গত জুলাইতে গবেষকেরা আবিষ্কার করেন চারটি মস্তকবিহীন কঙ্কাল। এদের খুলি স্থাপন করা ছিলো এদের পায়ের মাঝে। এমন বর্ণনা শুনলে গা শিউরে ওঠে বটে। কিন্তু প্রাচীন পোলিশ ভ্যাম্পায়ারের লোককথার সাথে তা মিলে যায়। মোটামুটি ১৬ শতাব্দীর দিকে এসব সমাধি দেওয়া হয়েছিলো বলে ধারণা করা হচ্ছে। পোলিশ লোককথা থেকে জানা যায়, ভ্যাম্পায়াররা নিজেদের শরীরের মাংস এবং কাফনের কাপড় খেয়ে ফেলতো সমাধি থেকে ওঠার সময়ে। এ কারণেই তারা যাতে কামড়াতে না পারে তাই তাদের মুখের ভেতরে পাথর চেপে দেওয়া হয়। মধ্যযুগে পূর্ব ইউরোপে ভ্যাম্পায়ারের প্রতি ভীতি ছিলো বেশ চরম। এই লোককথা পোল্যান্ড, সার্বিয়া থেকে দূরে দূরে ছড়িয়ে পড়ে। এক সময়ে অস্ট্রিয়ার মিলিটারির কানেও তা পোঁছায়। একটি রিপোর্টে বলে হয়, এক ভাড়াটে সৈনিক ভ্যাম্পায়ারে রূপান্তরিত হয়ে গেছে এবং অন্য মানুষকেও আক্রান্ত করছে। এসব মানুষকে সমাধি থেকে তুলে দেখা যায় তাদের মুখের ভেতরে তাজা রক্ত লেগে আছে। পোলিশদের মনে ভ্যাম্পায়ার সম্পর্কিত ভয় থাকার কারণ রয়েছে। তাদের বিশ্বাস অনুযায়ী, ভ্যাম্পায়ার Íতৈরি" হয় না, তাদের Íজন্ম" হয়। তারা কাউন্ট ড্রাকুলার মতো প্রাসাদে বসবাসকারী অভিজাত মানুষ নয়, বরং অন্যান্যদের সাথে বসবাসকারী সাধারন মানুষ। কিন্তু মৃত্যুর পরেই শুরু হয় সমস্যা। তারা ফিরে আসে নিজেদের পরিবারের সাথে বসবাস করার জন্য। এসব কারণে তাদেরকে সমাধিস্থ করার সময়ে এমন অদ্ভুত সব কাজ করা হতো। অবশ্য এমন অদ্ভুত সমাধি দেখেই একে ভ্যাম্পায়ারের সাথে সম্পর্কিত বলে ধরে নেওয়া ভুল হবে বলে মনে করছেন অনেকে। অপরাধীদের শাসি্ত দেবার জন্যেও এমনভাবে সমাধিস্থ করা হয়ে থাকতে পারে। তবে মুখের ভেতরে পাথর গুঁজে দেওয়ার ব্যাপারটা নিঃসন্দেহেই জীবিত এবং মৃত মানুষের মাঝে একটা সীমা টেনে দেওয়ার সাথে সম্পর্কিত। মরুভূমির মধ্যে রহস্যজনক 'অভিশপ্ত' হ্রদ সম্প্রতি টিউনিসিয়ার মরুভূমিতে একটি রহস্যজনক হ্রদের আবির্ভাব ঘটেছে। আবিষ্কৃত এই হ্রদকে 'গাসফা বিচ' নাম দিয়েছেন স্থানীয় বাসিন্দারা। কিভাবে খাঁ খাঁ মরুভূমির মাঝে এই হ্রদ তৈরি হল তা নিয়ে কোনও ব্যাখ্যা দেয়নি প্রশাসন। এক দল মেষপালক মরুভূমি পেরোনোর সময় এই রহস্যজনক হ্রদ আবিষ্কার করেন। মরুভূমির মাঝে হ্রদের জন্মকে কেউ বলছেন মিরাক্যাল, কেউ আবার বলছেন অভিশাপ। ভূতত্ববিদদের মতে, ভূগর্ভের নিচে কোনও প্লেট সরে যাওয়ার ফলেই মাটির নিচের পানি সম্ভবত উপরে উঠে এসেছে। প্রশাসন সূত্রে বাসিন্দাদের সতর্ক করা হয়েছে, হ্রদের পানির উৎপত্তি না জেনেই সেই পানিতে নামা বিপজ্জনক হতে পারে। এমনকী হতে পারে ক্যান্সারও। কিন্তু ৪০ ডিগ্রি গরমের দেশে সে কথা শুনতে নারাজ উৎসাহীরা। প্রতিদিন ছয়'শোরও বেশি উৎসাহী পর্যটক এই হ্রদে নেমে পড়ছেন গোসল করতে। প্রশাসনের তরফে এখনও গোসলে বা হ্রদের পানিতে নামায় কোনও নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়নি। টিউনিশিয়ার দৈনিক সংবাদপত্রের সাংবাদিক সৈয়দের বক্তব্য, 'পানির উপাদান যেহেতু অজানা, তাই ওই পানিতে নামলে ক্যান্সারের আশংকাও উড়িয়ে দেওয়া যাচ্ছে না।' পৃথিবীর আয়ু ফুরিয়ে আসছে! পৃথিবীর শেষ কী এগিয়ে আসছে? কারণ আরো একটি নতুন রহস্যজনক গর্তের দেখা মিলেছে পূর্ব ইমলের টেমায়ারে। গর্তটি প্রায় ৪ মিটার চওড়া এবং ১০০ মিটার গভীর। স্থানীয় বাসিন্দাদের দাবি, গর্তের মুখ থেকে ধোঁয়া ও আগুনের ঝলকানি বের হচ্ছিল। তাদের ধারণা, গর্তটি আকাশ থেকে কিছু একটা পড়ে তৈরি হয়েছে। নয়া গর্তটিকে কেন্দ্র করে উন্মাদনা তৈরি হয়েছে স্থানীয় বাসিন্দাদের মধ্যে। সাইবেরিয়ায় একের পর এক রহস্যজনক গহ্বরের রহস্য ভেদ করতে মাথার চুল ছিঁড়ছেন বৈজ্ঞানিকরা। প্রাকৃতিক কারণেই বিশাল গর্তের সৃষ্টি তা মেনে নিয়েও রাতের ঘুম হারাম হয়েছে বিজ্ঞানীদের। দু’সপ্তাহ আগেই আকাশ পথে সাইবেরিয়ার বরফে ঢাকা উপত্যকায় ২৬২ ফুট চওড়া গহ্বরের ছবি তুলে ইন্টারনেটে ছড়িয়ে দেন এক উৎসাহী। ভিডিও ফুটেজটি দেখার পর থেকেই পৃথিবী শেষ হয়ে যাওয়ার গুজব ছড়িয়ে পড়ে। তারপর ইমল উপদ্বীপের প্রথম গর্তের একশো কিলোমিটার দূরে ১৫ মিটার চওড়া আরো একটি গহ্বর গুজবে ঘি ঢালে। তবে বিজ্ঞানীদের ধারণা, এলাকাটি প্রাকৃতিক গ্যাসে সমৃদ্ধ। গ্যাসের খনি থেকে বিস্ফোরণ হতে পারে। কিন্তু গুজব বাতাসের চেয়েও দ্রুতগতিতে ছড়াচ্ছে। বাসিন্দারা মনে করছেন, পৃথিবীর আয়ু ফুরিয়ে আসছে। একের পর এক দানবাকৃতির গহ্বর আবিস্কারে সংশয় বাড়ছে বাসিন্দাদের মনে। সভ্যতার প্রথম ছোঁয়ায় ব্রাজিলের আদিমরা ব্রাজিলে সন্ধান মিলল অ্যামাজন নদীর তীরের গভীর জঙ্গলে বসবাসকারী বিরল উপজাতির। সভ্য জগতের কাছে এতদিন অপরিচিত ছিলো ওরা। বাকি পৃথিবীর ওদের সমাজের সঙ্গে এযাবত কোনও রকম সংযোগ ঘটেনি। পেরুর গহীন অরণ্য থেকে উত্তর ব্রাজিলের একার রাজ্যের এনভিরা নদীর তীরে উপজাতীয় এলাকায় গত জুন মাসে এসে পৌঁছেছে এক আদিম উপজাতি। কাঠ ও বন্যপ্রাণের লোভে সভ্যদের নির্বিচারে জঙ্গল সাফাইয়ের ফল ভুগতে হয়েছে ওদেরও। প্রাণ হাতে করে সীমান্ত পেরিয়ে তাই ওঁরা এসে পৌঁছেছে পড়শি ব্রাজিলের উত্তর প্রান্তে বসবাসকারী অরণ্য উপজাতি আশানিন্কা ইন্ডিয়ানদের ডেরায়। লক্ষ্য, খাদ্য, বন্ধুত্ব ও অস্ত্র সংগ্রহ। আশানিন্কা ইন্ডিয়ানদের সঙ্গে ওই আদিবাসীদের মেলামেশার ভিডিও ক্লিপিংস সম্প্রতি প্রকাশ করেছে ব্রাজিল সরকার। জানা গেছে, অবৈধ কাঠ পাচারের পাশাপাশি পেরুর অরণ্যপথে ব্যাপক মাদক চোরাচালানের জেরেই সাকিন বদলাতে বাধ্য হয়েছেন তারা। আশানিন্কাদের সঙ্গে ধীরে ধীরে ওঁদের বন্ধুত্ব গড়ে উঠেছে বলে জানা গেছে। ব্রাজিলের 'ন্যাশনাল ইন্ডিয়ান ফাউন্ডেশন'-এর পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, 'প্যানো' গোত্রের কোনও অজানা ভাষায় ভাব বিনিময় করেন তাঁরা। শরীর ঢাকতে এঁরা পোশাকের ব্যবহার শেখেননি। স্ত্রী-পুরুষ সকলেই সম্পূর্ণ নগ্ন অবস্থায় ঘোরাফেরা করেন। অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করেন তির-ধনুক। পেরু থেকে পালিয়ে আসার পথে এঁদের অনেকেই ডিপথেরিয়া ও ফ্লু-তে আক্রান্ত হয়ে মারা যান বলে জানিয়েছেন। জানা গেছে, আদিবাসীদের অসুখ সারাতে ইতিমধ্যে ব্রাজিলের ওই প্রত্যন্ত অঞ্চলে পৌঁছে গিয়েছে সরকারি চিকিৎসক দল। বিষয়টি নিয়ে তীব্র উদ্বেগ প্রকাশ করেছে আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থা 'সার্ভাইভাল ইন্টারন্যাশনাল'। অতীতে ইনফ্লুয়েঞ্জার দাপটে বেশ কিছু আদিবাসী সম্প্রদায় সম্পূর্ণ নিশ্চিহ্ন হয়ে গিয়েছে বলে সংস্থার তরফ থেকে আশঙ্কা প্রকাশ করা হয়েছে। অপর পৃষ্ঠায় দেখুন
পোল্যান্ডে ভ্যাম্পায়ারের সমাধি পাওয়ার ঘটনা এই প্রথম নয়। গত জুলাইতে গবেষকেরা আবিষ্কার করেন চারটি মস্তকবিহীন কঙ্কাল। এদের খুলি স্থাপন করা ছিলো এদের পায়ের মাঝে। এমন বর্ণনা শুনলে গা শিউরে ওঠে বটে। কিন্তু প্রাচীন পোলিশ ভ্যাম্পায়ারের লোককথার সাথে তা মিলে যায়। মোটামুটি ১৬ শতাব্দীর দিকে এসব সমাধি দেওয়া হয়েছিলো বলে ধারণা করা হচ্ছে। পোলিশ লোককথা থেকে জানা যায়, ভ্যাম্পায়াররা নিজেদের শরীরের মাংস এবং কাফনের কাপড় খেয়ে ফেলতো সমাধি থেকে ওঠার সময়ে। এ কারণেই তারা যাতে কামড়াতে না পারে তাই তাদের মুখের ভেতরে পাথর চেপে দেওয়া হয়। মধ্যযুগে পূর্ব ইউরোপে ভ্যাম্পায়ারের প্রতি ভীতি ছিলো বেশ চরম। এই লোককথা পোল্যান্ড, সার্বিয়া থেকে দূরে দূরে ছড়িয়ে পড়ে। এক সময়ে অস্ট্রিয়ার মিলিটারির কানেও তা পোঁছায়। একটি রিপোর্টে বলে হয়, এক ভাড়াটে সৈনিক ভ্যাম্পায়ারে রূপান্তরিত হয়ে গেছে এবং অন্য মানুষকেও আক্রান্ত করছে। এসব মানুষকে সমাধি থেকে তুলে দেখা যায় তাদের মুখের ভেতরে তাজা রক্ত লেগে আছে। পোলিশদের মনে ভ্যাম্পায়ার সম্পর্কিত ভয় থাকার কারণ রয়েছে। তাদের বিশ্বাস অনুযায়ী, ভ্যাম্পায়ার Íতৈরি" হয় না, তাদের Íজন্ম" হয়। তারা কাউন্ট ড্রাকুলার মতো প্রাসাদে বসবাসকারী অভিজাত মানুষ নয়, বরং অন্যান্যদের সাথে বসবাসকারী সাধারন মানুষ। কিন্তু মৃত্যুর পরেই শুরু হয় সমস্যা। তারা ফিরে আসে নিজেদের পরিবারের সাথে বসবাস করার জন্য। এসব কারণে তাদেরকে সমাধিস্থ করার সময়ে এমন অদ্ভুত সব কাজ করা হতো। অবশ্য এমন অদ্ভুত সমাধি দেখেই একে ভ্যাম্পায়ারের সাথে সম্পর্কিত বলে ধরে নেওয়া ভুল হবে বলে মনে করছেন অনেকে। অপরাধীদের শাসি্ত দেবার জন্যেও এমনভাবে সমাধিস্থ করা হয়ে থাকতে পারে। তবে মুখের ভেতরে পাথর গুঁজে দেওয়ার ব্যাপারটা নিঃসন্দেহেই জীবিত এবং মৃত মানুষের মাঝে একটা সীমা টেনে দেওয়ার সাথে সম্পর্কিত।
মরুভূমির মধ্যে রহস্যজনক 'অভিশপ্ত' হ্রদ সম্প্রতি টিউনিসিয়ার মরুভূমিতে একটি রহস্যজনক হ্রদের আবির্ভাব ঘটেছে। আবিষ্কৃত এই হ্রদকে 'গাসফা বিচ' নাম দিয়েছেন স্থানীয় বাসিন্দারা। কিভাবে খাঁ খাঁ মরুভূমির মাঝে এই হ্রদ তৈরি হল তা নিয়ে কোনও ব্যাখ্যা দেয়নি প্রশাসন। এক দল মেষপালক মরুভূমি পেরোনোর সময় এই রহস্যজনক হ্রদ আবিষ্কার করেন। মরুভূমির মাঝে হ্রদের জন্মকে কেউ বলছেন মিরাক্যাল, কেউ আবার বলছেন অভিশাপ। ভূতত্ববিদদের মতে, ভূগর্ভের নিচে কোনও প্লেট সরে যাওয়ার ফলেই মাটির নিচের পানি সম্ভবত উপরে উঠে এসেছে। প্রশাসন সূত্রে বাসিন্দাদের সতর্ক করা হয়েছে, হ্রদের পানির উৎপত্তি না জেনেই সেই পানিতে নামা বিপজ্জনক হতে পারে। এমনকী হতে পারে ক্যান্সারও। কিন্তু ৪০ ডিগ্রি গরমের দেশে সে কথা শুনতে নারাজ উৎসাহীরা। প্রতিদিন ছয়'শোরও বেশি উৎসাহী পর্যটক এই হ্রদে নেমে পড়ছেন গোসল করতে। প্রশাসনের তরফে এখনও গোসলে বা হ্রদের পানিতে নামায় কোনও নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়নি। টিউনিশিয়ার দৈনিক সংবাদপত্রের সাংবাদিক সৈয়দের বক্তব্য, 'পানির উপাদান যেহেতু অজানা, তাই ওই পানিতে নামলে ক্যান্সারের আশংকাও উড়িয়ে দেওয়া যাচ্ছে না।' পৃথিবীর আয়ু ফুরিয়ে আসছে! পৃথিবীর শেষ কী এগিয়ে আসছে? কারণ আরো একটি নতুন রহস্যজনক গর্তের দেখা মিলেছে পূর্ব ইমলের টেমায়ারে। গর্তটি প্রায় ৪ মিটার চওড়া এবং ১০০ মিটার গভীর। স্থানীয় বাসিন্দাদের দাবি, গর্তের মুখ থেকে ধোঁয়া ও আগুনের ঝলকানি বের হচ্ছিল। তাদের ধারণা, গর্তটি আকাশ থেকে কিছু একটা পড়ে তৈরি হয়েছে। নয়া গর্তটিকে কেন্দ্র করে উন্মাদনা তৈরি হয়েছে স্থানীয় বাসিন্দাদের মধ্যে। সাইবেরিয়ায় একের পর এক রহস্যজনক গহ্বরের রহস্য ভেদ করতে মাথার চুল ছিঁড়ছেন বৈজ্ঞানিকরা। প্রাকৃতিক কারণেই বিশাল গর্তের সৃষ্টি তা মেনে নিয়েও রাতের ঘুম হারাম হয়েছে বিজ্ঞানীদের। দু’সপ্তাহ আগেই আকাশ পথে সাইবেরিয়ার বরফে ঢাকা উপত্যকায় ২৬২ ফুট চওড়া গহ্বরের ছবি তুলে ইন্টারনেটে ছড়িয়ে দেন এক উৎসাহী। ভিডিও ফুটেজটি দেখার পর থেকেই পৃথিবী শেষ হয়ে যাওয়ার গুজব ছড়িয়ে পড়ে। তারপর ইমল উপদ্বীপের প্রথম গর্তের একশো কিলোমিটার দূরে ১৫ মিটার চওড়া আরো একটি গহ্বর গুজবে ঘি ঢালে। তবে বিজ্ঞানীদের ধারণা, এলাকাটি প্রাকৃতিক গ্যাসে সমৃদ্ধ। গ্যাসের খনি থেকে বিস্ফোরণ হতে পারে। কিন্তু গুজব বাতাসের চেয়েও দ্রুতগতিতে ছড়াচ্ছে। বাসিন্দারা মনে করছেন, পৃথিবীর আয়ু ফুরিয়ে আসছে। একের পর এক দানবাকৃতির গহ্বর আবিস্কারে সংশয় বাড়ছে বাসিন্দাদের মনে। সভ্যতার প্রথম ছোঁয়ায় ব্রাজিলের আদিমরা ব্রাজিলে সন্ধান মিলল অ্যামাজন নদীর তীরের গভীর জঙ্গলে বসবাসকারী বিরল উপজাতির। সভ্য জগতের কাছে এতদিন অপরিচিত ছিলো ওরা। বাকি পৃথিবীর ওদের সমাজের সঙ্গে এযাবত কোনও রকম সংযোগ ঘটেনি। পেরুর গহীন অরণ্য থেকে উত্তর ব্রাজিলের একার রাজ্যের এনভিরা নদীর তীরে উপজাতীয় এলাকায় গত জুন মাসে এসে পৌঁছেছে এক আদিম উপজাতি। কাঠ ও বন্যপ্রাণের লোভে সভ্যদের নির্বিচারে জঙ্গল সাফাইয়ের ফল ভুগতে হয়েছে ওদেরও। প্রাণ হাতে করে সীমান্ত পেরিয়ে তাই ওঁরা এসে পৌঁছেছে পড়শি ব্রাজিলের উত্তর প্রান্তে বসবাসকারী অরণ্য উপজাতি আশানিন্কা ইন্ডিয়ানদের ডেরায়। লক্ষ্য, খাদ্য, বন্ধুত্ব ও অস্ত্র সংগ্রহ। আশানিন্কা ইন্ডিয়ানদের সঙ্গে ওই আদিবাসীদের মেলামেশার ভিডিও ক্লিপিংস সম্প্রতি প্রকাশ করেছে ব্রাজিল সরকার। জানা গেছে, অবৈধ কাঠ পাচারের পাশাপাশি পেরুর অরণ্যপথে ব্যাপক মাদক চোরাচালানের জেরেই সাকিন বদলাতে বাধ্য হয়েছেন তারা। আশানিন্কাদের সঙ্গে ধীরে ধীরে ওঁদের বন্ধুত্ব গড়ে উঠেছে বলে জানা গেছে। ব্রাজিলের 'ন্যাশনাল ইন্ডিয়ান ফাউন্ডেশন'-এর পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, 'প্যানো' গোত্রের কোনও অজানা ভাষায় ভাব বিনিময় করেন তাঁরা। শরীর ঢাকতে এঁরা পোশাকের ব্যবহার শেখেননি। স্ত্রী-পুরুষ সকলেই সম্পূর্ণ নগ্ন অবস্থায় ঘোরাফেরা করেন। অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করেন তির-ধনুক। পেরু থেকে পালিয়ে আসার পথে এঁদের অনেকেই ডিপথেরিয়া ও ফ্লু-তে আক্রান্ত হয়ে মারা যান বলে জানিয়েছেন। জানা গেছে, আদিবাসীদের অসুখ সারাতে ইতিমধ্যে ব্রাজিলের ওই প্রত্যন্ত অঞ্চলে পৌঁছে গিয়েছে সরকারি চিকিৎসক দল। বিষয়টি নিয়ে তীব্র উদ্বেগ প্রকাশ করেছে আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থা 'সার্ভাইভাল ইন্টারন্যাশনাল'। অতীতে ইনফ্লুয়েঞ্জার দাপটে বেশ কিছু আদিবাসী সম্প্রদায় সম্পূর্ণ নিশ্চিহ্ন হয়ে গিয়েছে বলে সংস্থার তরফ থেকে আশঙ্কা প্রকাশ করা হয়েছে। অপর পৃষ্ঠায় দেখুন
সম্প্রতি টিউনিসিয়ার মরুভূমিতে একটি রহস্যজনক হ্রদের আবির্ভাব ঘটেছে। আবিষ্কৃত এই হ্রদকে 'গাসফা বিচ' নাম দিয়েছেন স্থানীয় বাসিন্দারা। কিভাবে খাঁ খাঁ মরুভূমির মাঝে এই হ্রদ তৈরি হল তা নিয়ে কোনও ব্যাখ্যা দেয়নি প্রশাসন। এক দল মেষপালক মরুভূমি পেরোনোর সময় এই রহস্যজনক হ্রদ আবিষ্কার করেন। মরুভূমির মাঝে হ্রদের জন্মকে কেউ বলছেন মিরাক্যাল, কেউ আবার বলছেন অভিশাপ। ভূতত্ববিদদের মতে, ভূগর্ভের নিচে কোনও প্লেট সরে যাওয়ার ফলেই মাটির নিচের পানি সম্ভবত উপরে উঠে এসেছে। প্রশাসন সূত্রে বাসিন্দাদের সতর্ক করা হয়েছে, হ্রদের পানির উৎপত্তি না জেনেই সেই পানিতে নামা বিপজ্জনক হতে পারে। এমনকী হতে পারে ক্যান্সারও। কিন্তু ৪০ ডিগ্রি গরমের দেশে সে কথা শুনতে নারাজ উৎসাহীরা। প্রতিদিন ছয়'শোরও বেশি উৎসাহী পর্যটক এই হ্রদে নেমে পড়ছেন গোসল করতে। প্রশাসনের তরফে এখনও গোসলে বা হ্রদের পানিতে নামায় কোনও নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়নি। টিউনিশিয়ার দৈনিক সংবাদপত্রের সাংবাদিক সৈয়দের বক্তব্য, 'পানির উপাদান যেহেতু অজানা, তাই ওই পানিতে নামলে ক্যান্সারের আশংকাও উড়িয়ে দেওয়া যাচ্ছে না।' পৃথিবীর আয়ু ফুরিয়ে আসছে! পৃথিবীর শেষ কী এগিয়ে আসছে? কারণ আরো একটি নতুন রহস্যজনক গর্তের দেখা মিলেছে পূর্ব ইমলের টেমায়ারে। গর্তটি প্রায় ৪ মিটার চওড়া এবং ১০০ মিটার গভীর। স্থানীয় বাসিন্দাদের দাবি, গর্তের মুখ থেকে ধোঁয়া ও আগুনের ঝলকানি বের হচ্ছিল। তাদের ধারণা, গর্তটি আকাশ থেকে কিছু একটা পড়ে তৈরি হয়েছে। নয়া গর্তটিকে কেন্দ্র করে উন্মাদনা তৈরি হয়েছে স্থানীয় বাসিন্দাদের মধ্যে। সাইবেরিয়ায় একের পর এক রহস্যজনক গহ্বরের রহস্য ভেদ করতে মাথার চুল ছিঁড়ছেন বৈজ্ঞানিকরা। প্রাকৃতিক কারণেই বিশাল গর্তের সৃষ্টি তা মেনে নিয়েও রাতের ঘুম হারাম হয়েছে বিজ্ঞানীদের। দু’সপ্তাহ আগেই আকাশ পথে সাইবেরিয়ার বরফে ঢাকা উপত্যকায় ২৬২ ফুট চওড়া গহ্বরের ছবি তুলে ইন্টারনেটে ছড়িয়ে দেন এক উৎসাহী। ভিডিও ফুটেজটি দেখার পর থেকেই পৃথিবী শেষ হয়ে যাওয়ার গুজব ছড়িয়ে পড়ে। তারপর ইমল উপদ্বীপের প্রথম গর্তের একশো কিলোমিটার দূরে ১৫ মিটার চওড়া আরো একটি গহ্বর গুজবে ঘি ঢালে। তবে বিজ্ঞানীদের ধারণা, এলাকাটি প্রাকৃতিক গ্যাসে সমৃদ্ধ। গ্যাসের খনি থেকে বিস্ফোরণ হতে পারে। কিন্তু গুজব বাতাসের চেয়েও দ্রুতগতিতে ছড়াচ্ছে। বাসিন্দারা মনে করছেন, পৃথিবীর আয়ু ফুরিয়ে আসছে। একের পর এক দানবাকৃতির গহ্বর আবিস্কারে সংশয় বাড়ছে বাসিন্দাদের মনে। সভ্যতার প্রথম ছোঁয়ায় ব্রাজিলের আদিমরা ব্রাজিলে সন্ধান মিলল অ্যামাজন নদীর তীরের গভীর জঙ্গলে বসবাসকারী বিরল উপজাতির। সভ্য জগতের কাছে এতদিন অপরিচিত ছিলো ওরা। বাকি পৃথিবীর ওদের সমাজের সঙ্গে এযাবত কোনও রকম সংযোগ ঘটেনি। পেরুর গহীন অরণ্য থেকে উত্তর ব্রাজিলের একার রাজ্যের এনভিরা নদীর তীরে উপজাতীয় এলাকায় গত জুন মাসে এসে পৌঁছেছে এক আদিম উপজাতি। কাঠ ও বন্যপ্রাণের লোভে সভ্যদের নির্বিচারে জঙ্গল সাফাইয়ের ফল ভুগতে হয়েছে ওদেরও। প্রাণ হাতে করে সীমান্ত পেরিয়ে তাই ওঁরা এসে পৌঁছেছে পড়শি ব্রাজিলের উত্তর প্রান্তে বসবাসকারী অরণ্য উপজাতি আশানিন্কা ইন্ডিয়ানদের ডেরায়। লক্ষ্য, খাদ্য, বন্ধুত্ব ও অস্ত্র সংগ্রহ। আশানিন্কা ইন্ডিয়ানদের সঙ্গে ওই আদিবাসীদের মেলামেশার ভিডিও ক্লিপিংস সম্প্রতি প্রকাশ করেছে ব্রাজিল সরকার। জানা গেছে, অবৈধ কাঠ পাচারের পাশাপাশি পেরুর অরণ্যপথে ব্যাপক মাদক চোরাচালানের জেরেই সাকিন বদলাতে বাধ্য হয়েছেন তারা। আশানিন্কাদের সঙ্গে ধীরে ধীরে ওঁদের বন্ধুত্ব গড়ে উঠেছে বলে জানা গেছে। ব্রাজিলের 'ন্যাশনাল ইন্ডিয়ান ফাউন্ডেশন'-এর পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, 'প্যানো' গোত্রের কোনও অজানা ভাষায় ভাব বিনিময় করেন তাঁরা। শরীর ঢাকতে এঁরা পোশাকের ব্যবহার শেখেননি। স্ত্রী-পুরুষ সকলেই সম্পূর্ণ নগ্ন অবস্থায় ঘোরাফেরা করেন। অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করেন তির-ধনুক। পেরু থেকে পালিয়ে আসার পথে এঁদের অনেকেই ডিপথেরিয়া ও ফ্লু-তে আক্রান্ত হয়ে মারা যান বলে জানিয়েছেন। জানা গেছে, আদিবাসীদের অসুখ সারাতে ইতিমধ্যে ব্রাজিলের ওই প্রত্যন্ত অঞ্চলে পৌঁছে গিয়েছে সরকারি চিকিৎসক দল। বিষয়টি নিয়ে তীব্র উদ্বেগ প্রকাশ করেছে আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থা 'সার্ভাইভাল ইন্টারন্যাশনাল'। অতীতে ইনফ্লুয়েঞ্জার দাপটে বেশ কিছু আদিবাসী সম্প্রদায় সম্পূর্ণ নিশ্চিহ্ন হয়ে গিয়েছে বলে সংস্থার তরফ থেকে আশঙ্কা প্রকাশ করা হয়েছে। অপর পৃষ্ঠায় দেখুন
কিন্তু ৪০ ডিগ্রি গরমের দেশে সে কথা শুনতে নারাজ উৎসাহীরা। প্রতিদিন ছয়'শোরও বেশি উৎসাহী পর্যটক এই হ্রদে নেমে পড়ছেন গোসল করতে। প্রশাসনের তরফে এখনও গোসলে বা হ্রদের পানিতে নামায় কোনও নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়নি। টিউনিশিয়ার দৈনিক সংবাদপত্রের সাংবাদিক সৈয়দের বক্তব্য, 'পানির উপাদান যেহেতু অজানা, তাই ওই পানিতে নামলে ক্যান্সারের আশংকাও উড়িয়ে দেওয়া যাচ্ছে না।'
পৃথিবীর আয়ু ফুরিয়ে আসছে! পৃথিবীর শেষ কী এগিয়ে আসছে? কারণ আরো একটি নতুন রহস্যজনক গর্তের দেখা মিলেছে পূর্ব ইমলের টেমায়ারে। গর্তটি প্রায় ৪ মিটার চওড়া এবং ১০০ মিটার গভীর। স্থানীয় বাসিন্দাদের দাবি, গর্তের মুখ থেকে ধোঁয়া ও আগুনের ঝলকানি বের হচ্ছিল। তাদের ধারণা, গর্তটি আকাশ থেকে কিছু একটা পড়ে তৈরি হয়েছে। নয়া গর্তটিকে কেন্দ্র করে উন্মাদনা তৈরি হয়েছে স্থানীয় বাসিন্দাদের মধ্যে। সাইবেরিয়ায় একের পর এক রহস্যজনক গহ্বরের রহস্য ভেদ করতে মাথার চুল ছিঁড়ছেন বৈজ্ঞানিকরা। প্রাকৃতিক কারণেই বিশাল গর্তের সৃষ্টি তা মেনে নিয়েও রাতের ঘুম হারাম হয়েছে বিজ্ঞানীদের। দু’সপ্তাহ আগেই আকাশ পথে সাইবেরিয়ার বরফে ঢাকা উপত্যকায় ২৬২ ফুট চওড়া গহ্বরের ছবি তুলে ইন্টারনেটে ছড়িয়ে দেন এক উৎসাহী। ভিডিও ফুটেজটি দেখার পর থেকেই পৃথিবী শেষ হয়ে যাওয়ার গুজব ছড়িয়ে পড়ে। তারপর ইমল উপদ্বীপের প্রথম গর্তের একশো কিলোমিটার দূরে ১৫ মিটার চওড়া আরো একটি গহ্বর গুজবে ঘি ঢালে। তবে বিজ্ঞানীদের ধারণা, এলাকাটি প্রাকৃতিক গ্যাসে সমৃদ্ধ। গ্যাসের খনি থেকে বিস্ফোরণ হতে পারে। কিন্তু গুজব বাতাসের চেয়েও দ্রুতগতিতে ছড়াচ্ছে। বাসিন্দারা মনে করছেন, পৃথিবীর আয়ু ফুরিয়ে আসছে। একের পর এক দানবাকৃতির গহ্বর আবিস্কারে সংশয় বাড়ছে বাসিন্দাদের মনে। সভ্যতার প্রথম ছোঁয়ায় ব্রাজিলের আদিমরা ব্রাজিলে সন্ধান মিলল অ্যামাজন নদীর তীরের গভীর জঙ্গলে বসবাসকারী বিরল উপজাতির। সভ্য জগতের কাছে এতদিন অপরিচিত ছিলো ওরা। বাকি পৃথিবীর ওদের সমাজের সঙ্গে এযাবত কোনও রকম সংযোগ ঘটেনি। পেরুর গহীন অরণ্য থেকে উত্তর ব্রাজিলের একার রাজ্যের এনভিরা নদীর তীরে উপজাতীয় এলাকায় গত জুন মাসে এসে পৌঁছেছে এক আদিম উপজাতি। কাঠ ও বন্যপ্রাণের লোভে সভ্যদের নির্বিচারে জঙ্গল সাফাইয়ের ফল ভুগতে হয়েছে ওদেরও। প্রাণ হাতে করে সীমান্ত পেরিয়ে তাই ওঁরা এসে পৌঁছেছে পড়শি ব্রাজিলের উত্তর প্রান্তে বসবাসকারী অরণ্য উপজাতি আশানিন্কা ইন্ডিয়ানদের ডেরায়। লক্ষ্য, খাদ্য, বন্ধুত্ব ও অস্ত্র সংগ্রহ। আশানিন্কা ইন্ডিয়ানদের সঙ্গে ওই আদিবাসীদের মেলামেশার ভিডিও ক্লিপিংস সম্প্রতি প্রকাশ করেছে ব্রাজিল সরকার। জানা গেছে, অবৈধ কাঠ পাচারের পাশাপাশি পেরুর অরণ্যপথে ব্যাপক মাদক চোরাচালানের জেরেই সাকিন বদলাতে বাধ্য হয়েছেন তারা। আশানিন্কাদের সঙ্গে ধীরে ধীরে ওঁদের বন্ধুত্ব গড়ে উঠেছে বলে জানা গেছে। ব্রাজিলের 'ন্যাশনাল ইন্ডিয়ান ফাউন্ডেশন'-এর পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, 'প্যানো' গোত্রের কোনও অজানা ভাষায় ভাব বিনিময় করেন তাঁরা। শরীর ঢাকতে এঁরা পোশাকের ব্যবহার শেখেননি। স্ত্রী-পুরুষ সকলেই সম্পূর্ণ নগ্ন অবস্থায় ঘোরাফেরা করেন। অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করেন তির-ধনুক। পেরু থেকে পালিয়ে আসার পথে এঁদের অনেকেই ডিপথেরিয়া ও ফ্লু-তে আক্রান্ত হয়ে মারা যান বলে জানিয়েছেন। জানা গেছে, আদিবাসীদের অসুখ সারাতে ইতিমধ্যে ব্রাজিলের ওই প্রত্যন্ত অঞ্চলে পৌঁছে গিয়েছে সরকারি চিকিৎসক দল। বিষয়টি নিয়ে তীব্র উদ্বেগ প্রকাশ করেছে আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থা 'সার্ভাইভাল ইন্টারন্যাশনাল'। অতীতে ইনফ্লুয়েঞ্জার দাপটে বেশ কিছু আদিবাসী সম্প্রদায় সম্পূর্ণ নিশ্চিহ্ন হয়ে গিয়েছে বলে সংস্থার তরফ থেকে আশঙ্কা প্রকাশ করা হয়েছে। অপর পৃষ্ঠায় দেখুন
পৃথিবীর শেষ কী এগিয়ে আসছে? কারণ আরো একটি নতুন রহস্যজনক গর্তের দেখা মিলেছে পূর্ব ইমলের টেমায়ারে। গর্তটি প্রায় ৪ মিটার চওড়া এবং ১০০ মিটার গভীর। স্থানীয় বাসিন্দাদের দাবি, গর্তের মুখ থেকে ধোঁয়া ও আগুনের ঝলকানি বের হচ্ছিল। তাদের ধারণা, গর্তটি আকাশ থেকে কিছু একটা পড়ে তৈরি হয়েছে। নয়া গর্তটিকে কেন্দ্র করে উন্মাদনা তৈরি হয়েছে স্থানীয় বাসিন্দাদের মধ্যে। সাইবেরিয়ায় একের পর এক রহস্যজনক গহ্বরের রহস্য ভেদ করতে মাথার চুল ছিঁড়ছেন বৈজ্ঞানিকরা। প্রাকৃতিক কারণেই বিশাল গর্তের সৃষ্টি তা মেনে নিয়েও রাতের ঘুম হারাম হয়েছে বিজ্ঞানীদের। দু’সপ্তাহ আগেই আকাশ পথে সাইবেরিয়ার বরফে ঢাকা উপত্যকায় ২৬২ ফুট চওড়া গহ্বরের ছবি তুলে ইন্টারনেটে ছড়িয়ে দেন এক উৎসাহী। ভিডিও ফুটেজটি দেখার পর থেকেই পৃথিবী শেষ হয়ে যাওয়ার গুজব ছড়িয়ে পড়ে। তারপর ইমল উপদ্বীপের প্রথম গর্তের একশো কিলোমিটার দূরে ১৫ মিটার চওড়া আরো একটি গহ্বর গুজবে ঘি ঢালে। তবে বিজ্ঞানীদের ধারণা, এলাকাটি প্রাকৃতিক গ্যাসে সমৃদ্ধ। গ্যাসের খনি থেকে বিস্ফোরণ হতে পারে। কিন্তু গুজব বাতাসের চেয়েও দ্রুতগতিতে ছড়াচ্ছে। বাসিন্দারা মনে করছেন, পৃথিবীর আয়ু ফুরিয়ে আসছে। একের পর এক দানবাকৃতির গহ্বর আবিস্কারে সংশয় বাড়ছে বাসিন্দাদের মনে। সভ্যতার প্রথম ছোঁয়ায় ব্রাজিলের আদিমরা ব্রাজিলে সন্ধান মিলল অ্যামাজন নদীর তীরের গভীর জঙ্গলে বসবাসকারী বিরল উপজাতির। সভ্য জগতের কাছে এতদিন অপরিচিত ছিলো ওরা। বাকি পৃথিবীর ওদের সমাজের সঙ্গে এযাবত কোনও রকম সংযোগ ঘটেনি। পেরুর গহীন অরণ্য থেকে উত্তর ব্রাজিলের একার রাজ্যের এনভিরা নদীর তীরে উপজাতীয় এলাকায় গত জুন মাসে এসে পৌঁছেছে এক আদিম উপজাতি। কাঠ ও বন্যপ্রাণের লোভে সভ্যদের নির্বিচারে জঙ্গল সাফাইয়ের ফল ভুগতে হয়েছে ওদেরও। প্রাণ হাতে করে সীমান্ত পেরিয়ে তাই ওঁরা এসে পৌঁছেছে পড়শি ব্রাজিলের উত্তর প্রান্তে বসবাসকারী অরণ্য উপজাতি আশানিন্কা ইন্ডিয়ানদের ডেরায়। লক্ষ্য, খাদ্য, বন্ধুত্ব ও অস্ত্র সংগ্রহ। আশানিন্কা ইন্ডিয়ানদের সঙ্গে ওই আদিবাসীদের মেলামেশার ভিডিও ক্লিপিংস সম্প্রতি প্রকাশ করেছে ব্রাজিল সরকার। জানা গেছে, অবৈধ কাঠ পাচারের পাশাপাশি পেরুর অরণ্যপথে ব্যাপক মাদক চোরাচালানের জেরেই সাকিন বদলাতে বাধ্য হয়েছেন তারা। আশানিন্কাদের সঙ্গে ধীরে ধীরে ওঁদের বন্ধুত্ব গড়ে উঠেছে বলে জানা গেছে। ব্রাজিলের 'ন্যাশনাল ইন্ডিয়ান ফাউন্ডেশন'-এর পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, 'প্যানো' গোত্রের কোনও অজানা ভাষায় ভাব বিনিময় করেন তাঁরা। শরীর ঢাকতে এঁরা পোশাকের ব্যবহার শেখেননি। স্ত্রী-পুরুষ সকলেই সম্পূর্ণ নগ্ন অবস্থায় ঘোরাফেরা করেন। অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করেন তির-ধনুক। পেরু থেকে পালিয়ে আসার পথে এঁদের অনেকেই ডিপথেরিয়া ও ফ্লু-তে আক্রান্ত হয়ে মারা যান বলে জানিয়েছেন। জানা গেছে, আদিবাসীদের অসুখ সারাতে ইতিমধ্যে ব্রাজিলের ওই প্রত্যন্ত অঞ্চলে পৌঁছে গিয়েছে সরকারি চিকিৎসক দল। বিষয়টি নিয়ে তীব্র উদ্বেগ প্রকাশ করেছে আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থা 'সার্ভাইভাল ইন্টারন্যাশনাল'। অতীতে ইনফ্লুয়েঞ্জার দাপটে বেশ কিছু আদিবাসী সম্প্রদায় সম্পূর্ণ নিশ্চিহ্ন হয়ে গিয়েছে বলে সংস্থার তরফ থেকে আশঙ্কা প্রকাশ করা হয়েছে। অপর পৃষ্ঠায় দেখুন
প্রাকৃতিক কারণেই বিশাল গর্তের সৃষ্টি তা মেনে নিয়েও রাতের ঘুম হারাম হয়েছে বিজ্ঞানীদের। দু’সপ্তাহ আগেই আকাশ পথে সাইবেরিয়ার বরফে ঢাকা উপত্যকায় ২৬২ ফুট চওড়া গহ্বরের ছবি তুলে ইন্টারনেটে ছড়িয়ে দেন এক উৎসাহী। ভিডিও ফুটেজটি দেখার পর থেকেই পৃথিবী শেষ হয়ে যাওয়ার গুজব ছড়িয়ে পড়ে। তারপর ইমল উপদ্বীপের প্রথম গর্তের একশো কিলোমিটার দূরে ১৫ মিটার চওড়া আরো একটি গহ্বর গুজবে ঘি ঢালে। তবে বিজ্ঞানীদের ধারণা, এলাকাটি প্রাকৃতিক গ্যাসে সমৃদ্ধ। গ্যাসের খনি থেকে বিস্ফোরণ হতে পারে। কিন্তু গুজব বাতাসের চেয়েও দ্রুতগতিতে ছড়াচ্ছে। বাসিন্দারা মনে করছেন, পৃথিবীর আয়ু ফুরিয়ে আসছে। একের পর এক দানবাকৃতির গহ্বর আবিস্কারে সংশয় বাড়ছে বাসিন্দাদের মনে।
সভ্যতার প্রথম ছোঁয়ায় ব্রাজিলের আদিমরা ব্রাজিলে সন্ধান মিলল অ্যামাজন নদীর তীরের গভীর জঙ্গলে বসবাসকারী বিরল উপজাতির। সভ্য জগতের কাছে এতদিন অপরিচিত ছিলো ওরা। বাকি পৃথিবীর ওদের সমাজের সঙ্গে এযাবত কোনও রকম সংযোগ ঘটেনি। পেরুর গহীন অরণ্য থেকে উত্তর ব্রাজিলের একার রাজ্যের এনভিরা নদীর তীরে উপজাতীয় এলাকায় গত জুন মাসে এসে পৌঁছেছে এক আদিম উপজাতি। কাঠ ও বন্যপ্রাণের লোভে সভ্যদের নির্বিচারে জঙ্গল সাফাইয়ের ফল ভুগতে হয়েছে ওদেরও। প্রাণ হাতে করে সীমান্ত পেরিয়ে তাই ওঁরা এসে পৌঁছেছে পড়শি ব্রাজিলের উত্তর প্রান্তে বসবাসকারী অরণ্য উপজাতি আশানিন্কা ইন্ডিয়ানদের ডেরায়। লক্ষ্য, খাদ্য, বন্ধুত্ব ও অস্ত্র সংগ্রহ। আশানিন্কা ইন্ডিয়ানদের সঙ্গে ওই আদিবাসীদের মেলামেশার ভিডিও ক্লিপিংস সম্প্রতি প্রকাশ করেছে ব্রাজিল সরকার। জানা গেছে, অবৈধ কাঠ পাচারের পাশাপাশি পেরুর অরণ্যপথে ব্যাপক মাদক চোরাচালানের জেরেই সাকিন বদলাতে বাধ্য হয়েছেন তারা। আশানিন্কাদের সঙ্গে ধীরে ধীরে ওঁদের বন্ধুত্ব গড়ে উঠেছে বলে জানা গেছে। ব্রাজিলের 'ন্যাশনাল ইন্ডিয়ান ফাউন্ডেশন'-এর পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, 'প্যানো' গোত্রের কোনও অজানা ভাষায় ভাব বিনিময় করেন তাঁরা। শরীর ঢাকতে এঁরা পোশাকের ব্যবহার শেখেননি। স্ত্রী-পুরুষ সকলেই সম্পূর্ণ নগ্ন অবস্থায় ঘোরাফেরা করেন। অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করেন তির-ধনুক। পেরু থেকে পালিয়ে আসার পথে এঁদের অনেকেই ডিপথেরিয়া ও ফ্লু-তে আক্রান্ত হয়ে মারা যান বলে জানিয়েছেন। জানা গেছে, আদিবাসীদের অসুখ সারাতে ইতিমধ্যে ব্রাজিলের ওই প্রত্যন্ত অঞ্চলে পৌঁছে গিয়েছে সরকারি চিকিৎসক দল। বিষয়টি নিয়ে তীব্র উদ্বেগ প্রকাশ করেছে আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থা 'সার্ভাইভাল ইন্টারন্যাশনাল'। অতীতে ইনফ্লুয়েঞ্জার দাপটে বেশ কিছু আদিবাসী সম্প্রদায় সম্পূর্ণ নিশ্চিহ্ন হয়ে গিয়েছে বলে সংস্থার তরফ থেকে আশঙ্কা প্রকাশ করা হয়েছে। অপর পৃষ্ঠায় দেখুন
ব্রাজিলে সন্ধান মিলল অ্যামাজন নদীর তীরের গভীর জঙ্গলে বসবাসকারী বিরল উপজাতির। সভ্য জগতের কাছে এতদিন অপরিচিত ছিলো ওরা। বাকি পৃথিবীর ওদের সমাজের সঙ্গে এযাবত কোনও রকম সংযোগ ঘটেনি। পেরুর গহীন অরণ্য থেকে উত্তর ব্রাজিলের একার রাজ্যের এনভিরা নদীর তীরে উপজাতীয় এলাকায় গত জুন মাসে এসে পৌঁছেছে এক আদিম উপজাতি। কাঠ ও বন্যপ্রাণের লোভে সভ্যদের নির্বিচারে জঙ্গল সাফাইয়ের ফল ভুগতে হয়েছে ওদেরও। প্রাণ হাতে করে সীমান্ত পেরিয়ে তাই ওঁরা এসে পৌঁছেছে পড়শি ব্রাজিলের উত্তর প্রান্তে বসবাসকারী অরণ্য উপজাতি আশানিন্কা ইন্ডিয়ানদের ডেরায়। লক্ষ্য, খাদ্য, বন্ধুত্ব ও অস্ত্র সংগ্রহ। আশানিন্কা ইন্ডিয়ানদের সঙ্গে ওই আদিবাসীদের মেলামেশার ভিডিও ক্লিপিংস সম্প্রতি প্রকাশ করেছে ব্রাজিল সরকার। জানা গেছে, অবৈধ কাঠ পাচারের পাশাপাশি পেরুর অরণ্যপথে ব্যাপক মাদক চোরাচালানের জেরেই সাকিন বদলাতে বাধ্য হয়েছেন তারা। আশানিন্কাদের সঙ্গে ধীরে ধীরে ওঁদের বন্ধুত্ব গড়ে উঠেছে বলে জানা গেছে। ব্রাজিলের 'ন্যাশনাল ইন্ডিয়ান ফাউন্ডেশন'-এর পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, 'প্যানো' গোত্রের কোনও অজানা ভাষায় ভাব বিনিময় করেন তাঁরা। শরীর ঢাকতে এঁরা পোশাকের ব্যবহার শেখেননি। স্ত্রী-পুরুষ সকলেই সম্পূর্ণ নগ্ন অবস্থায় ঘোরাফেরা করেন। অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করেন তির-ধনুক। পেরু থেকে পালিয়ে আসার পথে এঁদের অনেকেই ডিপথেরিয়া ও ফ্লু-তে আক্রান্ত হয়ে মারা যান বলে জানিয়েছেন। জানা গেছে, আদিবাসীদের অসুখ সারাতে ইতিমধ্যে ব্রাজিলের ওই প্রত্যন্ত অঞ্চলে পৌঁছে গিয়েছে সরকারি চিকিৎসক দল। বিষয়টি নিয়ে তীব্র উদ্বেগ প্রকাশ করেছে আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থা 'সার্ভাইভাল ইন্টারন্যাশনাল'। অতীতে ইনফ্লুয়েঞ্জার দাপটে বেশ কিছু আদিবাসী সম্প্রদায় সম্পূর্ণ নিশ্চিহ্ন হয়ে গিয়েছে বলে সংস্থার তরফ থেকে আশঙ্কা প্রকাশ করা হয়েছে। অপর পৃষ্ঠায় দেখুন
আশানিন্কা ইন্ডিয়ানদের সঙ্গে ওই আদিবাসীদের মেলামেশার ভিডিও ক্লিপিংস সম্প্রতি প্রকাশ করেছে ব্রাজিল সরকার। জানা গেছে, অবৈধ কাঠ পাচারের পাশাপাশি পেরুর অরণ্যপথে ব্যাপক মাদক চোরাচালানের জেরেই সাকিন বদলাতে বাধ্য হয়েছেন তারা। আশানিন্কাদের সঙ্গে ধীরে ধীরে ওঁদের বন্ধুত্ব গড়ে উঠেছে বলে জানা গেছে। ব্রাজিলের 'ন্যাশনাল ইন্ডিয়ান ফাউন্ডেশন'-এর পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, 'প্যানো' গোত্রের কোনও অজানা ভাষায় ভাব বিনিময় করেন তাঁরা। শরীর ঢাকতে এঁরা পোশাকের ব্যবহার শেখেননি। স্ত্রী-পুরুষ সকলেই সম্পূর্ণ নগ্ন অবস্থায় ঘোরাফেরা করেন। অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করেন তির-ধনুক। পেরু থেকে পালিয়ে আসার পথে এঁদের অনেকেই ডিপথেরিয়া ও ফ্লু-তে আক্রান্ত হয়ে মারা যান বলে জানিয়েছেন। জানা গেছে, আদিবাসীদের অসুখ সারাতে ইতিমধ্যে ব্রাজিলের ওই প্রত্যন্ত অঞ্চলে পৌঁছে গিয়েছে সরকারি চিকিৎসক দল। বিষয়টি নিয়ে তীব্র উদ্বেগ প্রকাশ করেছে আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থা 'সার্ভাইভাল ইন্টারন্যাশনাল'। অতীতে ইনফ্লুয়েঞ্জার দাপটে বেশ কিছু আদিবাসী সম্প্রদায় সম্পূর্ণ নিশ্চিহ্ন হয়ে গিয়েছে বলে সংস্থার তরফ থেকে আশঙ্কা প্রকাশ করা হয়েছে। অপর পৃষ্ঠায় দেখুন
অপর পৃষ্ঠায় দেখুন
প্রযুক্তি ও অন্যান্য জরুরী প্রয়োজনীয় TECH REVIEW জীবনকে আরো উন্নত সহজসাধ্য করেছে এবং ভবিষ্যতে করবে সেইসব দুনিয়া কাপানো আবিস্কার এবং মানুষের শ্বাশ্বত চিরন্তন কৌতুহলের বিষয়বস্তু পৃথিবীর বিভিন্ন রহস্যময় বস্তু স্থাপনা ও ঘটনা এবং বৈজ্ঞানিকভাবে অমীমাংসিত বিষয়বস্তু নিয়ে এই কলামে আছে লেটেষ্ট আপডেট এছাড়াও কম্পিউটার ও ইন্টারনেট প্রযুক্তি সম্পর্কিত বিভিন্ন ছোটোখাটো টিপস যা প্রয়োজনে অমূল্যবান মনে হবে তার সমাহার রয়েছে এখানে দেখতে ও পড়তে নীচের বাটনে কিক করুন 1.৪১৯ মিলিয়ন বছরের পুরনো মাছের ফসিল উদ্ধার 2.বৃষ্টি হলেই বেজে ওঠে যে সুরেলা বাড়ি 3. পৃথিবীর যত অদ্বুতুড়ে, রহস্যঘেরা অবাক রেষ্টরেন্ট 4.দুই লক্ষ আগের মানুষের মাথার খুলি আবিস্কার 5.স্বর্নের সন্ধানে উন্নাওর জেলার রাজা রাও রাম বক্স সিংয়ের প্রাসাদ খননের কাজ শুরু 6.রেকর্ড দামে বিক্রি টাইটানিকের সেই ভায়োলিন পড়তে এখানে ক্লিক করুন 7.এক উড়ালে আটলান্টিক পাড়ি 8.রং তুলি নয়, এবার চোখের জলে রঙ 9.মৎস্যকন্যা আছে নাকি নাই? 10.পৃথিবীর ভেতর আরেক পৃথিবী চীনের ইয়ার ওয়াং ডং গুহার আবিষ্কার না দেখলে বুঝবেন না যে বিষয়টা কি? পড়তে এখানে ক্লিক করুন 11.এবার হৃদপিন্ড জোড়া লাগাবে আঠায় 12.জ্বালানি সংকট মেটাবে 'কুইনান' 13.ইউক্যালিপ্টাস দিয়ে ভূগর্ভস্থ স্বর্ণের সন্ধান! 14.ডিএমপি হেডকোয়ার্টারে বুয়েটের তৈরি কোয়াটো কপ্টারের পরীক্ষামূলক উড্ডয়ন 15.আশ্চর্য পাহাড় 16.ভূমিকম্প থেকে স্বর্ণ! 17.বিশ্বের সবচেয়ে বড় ও পুরনো ডিম 18.জ্ঞান-বিজ্ঞানের সূতিকাগার: গোয়েটিংগেন 19.বাটির দাম ১৪০ কোটি টাকা 20.২৬ বছর আগের মৃত নারীর অক্ষত কাফন উদ্ধার পড়তে এখানে ক্লিক করুন 21.মস্কো বিমানবন্দরে পড়ে আছে ২০ বিলিয়ন ইউরো! 22. প্রাচীনতম ধূমকেতুর নিদর্শন আবিষ্কার 23.এবার একাকী পাখীর মতো যখন খুশী আকাশে উড়বে মানুষ পড়তে এখানে ক্লিক করুন 1.জিমেইল এর অনেকগুলো একাউন্ট ব্যবহার করুন অতি সহজে 2.ভূয়া ইমেইল আইডি সনাক্ত করুন ইমেইল চেকারের মাধ্যমে 3.একটি মজিলা ফায়ারফক্স দিয়ে একাধিক ফেসবুক/জিমেইল আইডিতে লগইন করুন। 4.দোকানে রিচার্জ করতে যাওয়ার দিন শেষ,আপনার ব্যাংক একাউন্ট থেকে মোবাইলের ব্যালেন্স রিচার্জ করুন কোন প্রকার চার্জ ছাড়াই 5.আপনার পিসির সব ফাইল browse করুন আপনার মোবাইল বা যে কোনো পি সি থেকে 6.মোবাইল কে মডেম হিসেবে ব্যবহার করবেন কিন্তু স্পীড পাবেন ব্রডব্যান্ড কানেকশানের মত!!! 7.আপনার মোবাইলে সেটিং করুন জিমেইল
TECH REVIEW
জীবনকে আরো উন্নত সহজসাধ্য করেছে এবং ভবিষ্যতে করবে সেইসব দুনিয়া কাপানো আবিস্কার এবং মানুষের শ্বাশ্বত চিরন্তন কৌতুহলের বিষয়বস্তু পৃথিবীর বিভিন্ন রহস্যময় বস্তু স্থাপনা ও ঘটনা এবং বৈজ্ঞানিকভাবে অমীমাংসিত বিষয়বস্তু নিয়ে এই কলামে আছে লেটেষ্ট আপডেট এছাড়াও কম্পিউটার ও ইন্টারনেট প্রযুক্তি সম্পর্কিত বিভিন্ন ছোটোখাটো টিপস যা প্রয়োজনে অমূল্যবান মনে হবে তার সমাহার রয়েছে এখানে দেখতে ও পড়তে নীচের বাটনে কিক করুন 1.৪১৯ মিলিয়ন বছরের পুরনো মাছের ফসিল উদ্ধার 2.বৃষ্টি হলেই বেজে ওঠে যে সুরেলা বাড়ি 3. পৃথিবীর যত অদ্বুতুড়ে, রহস্যঘেরা অবাক রেষ্টরেন্ট 4.দুই লক্ষ আগের মানুষের মাথার খুলি আবিস্কার 5.স্বর্নের সন্ধানে উন্নাওর জেলার রাজা রাও রাম বক্স সিংয়ের প্রাসাদ খননের কাজ শুরু 6.রেকর্ড দামে বিক্রি টাইটানিকের সেই ভায়োলিন পড়তে এখানে ক্লিক করুন 7.এক উড়ালে আটলান্টিক পাড়ি 8.রং তুলি নয়, এবার চোখের জলে রঙ 9.মৎস্যকন্যা আছে নাকি নাই? 10.পৃথিবীর ভেতর আরেক পৃথিবী চীনের ইয়ার ওয়াং ডং গুহার আবিষ্কার না দেখলে বুঝবেন না যে বিষয়টা কি? পড়তে এখানে ক্লিক করুন 11.এবার হৃদপিন্ড জোড়া লাগাবে আঠায় 12.জ্বালানি সংকট মেটাবে 'কুইনান' 13.ইউক্যালিপ্টাস দিয়ে ভূগর্ভস্থ স্বর্ণের সন্ধান! 14.ডিএমপি হেডকোয়ার্টারে বুয়েটের তৈরি কোয়াটো কপ্টারের পরীক্ষামূলক উড্ডয়ন 15.আশ্চর্য পাহাড় 16.ভূমিকম্প থেকে স্বর্ণ! 17.বিশ্বের সবচেয়ে বড় ও পুরনো ডিম 18.জ্ঞান-বিজ্ঞানের সূতিকাগার: গোয়েটিংগেন 19.বাটির দাম ১৪০ কোটি টাকা 20.২৬ বছর আগের মৃত নারীর অক্ষত কাফন উদ্ধার পড়তে এখানে ক্লিক করুন
1. স্মার্টফোনে ভূমিকম্প সংকেত 2.বিশ্বের সবচেয়ে বড় টেলিস্কোপ বানালো চিলি 3.নিজের দেহ নিজেই সংযোজিত করবে রোবট 4.শনাক্তকরণে নতুন হাতিয়ার বিশেষ জিন পড়তে এখানে ক্লিক করুন
NOTICE BOARD প্রয়োজনীয় ও দরকারী তথ্যসমূ’হ জীবনকে আরো উন্নত সহজসাধ্য করেছে এবং ভবিষ্যতে করবে সেইসব দুনিয়া কাপানো আবিস্কার এবং মানুষের শ্বাশ্বত চিরন্তন কৌতুহলের বিষয়বস্তু পৃথিবীর বিভিন্ন রহস্যময় বস্তু স্থাপনা ও ঘটনা এবং বৈজ্ঞানিকভাবে অমীমাংসিত বিষয়বস্তু নিয়ে এই কলামে আছে লেটেষ্ট আপডেট এছাড়াও কম্পিউটার ও ইন্টারনেট প্রযুক্তি সম্পর্কিত বিভিন্ন ছোটোখাটো টিপস যা প্রয়োজনে অমূল্যবান মনে হবে তার সমাহার রয়েছে এখানে দেখতে ও পড়তে নীচের বাটনে কিক করুন আমাদের দৈনন্দিন জীবনে অনেককিছুই আমাদের প্রয়োজন কখনও কখনও যার প্রয়োজন খুব বেশী অনুভ’ত হয় কিন্তু প্রয়োজনীয় তথ্য ও তত্ত্বের অভাবে আমরা হয়রানী ও ক্ষতিগ্রস্ত হই, সেইরকমই কিছু দরকারী প্রয়োজনীয় তথ্যের সন্ধান এখানে মিলবে বিনামূল্যে ঠোটকাটা তালুকাটা অপারেশনের জন্য যোগাযোগ করুন: ০১৯২৫৪৫৬৬২৬ পড়তে এখানে ক্লিক করুন টিভি নিউজ ব্রািন্ডং: যে কোন টেলিভিশনের সংবাদে ও প্রতিষ্ঠানের যে কোন নিউজ ব্রািণ্ডং এর জন্য আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন -01925456626 #বিশ্ব মাতানো পণ্যে অবিশ্বাস্য মূল্য ছাড়: ডায়াবেটিক, হার্ট, লিভার ও গ্যাষ্ট্রিক এর জাদুকরী সমাধান: অমৃত রস- অমৃত রস একটি গাছের প্রাকৃতিক নির্যাস্ ইহা সেবনে কোন ওষধ, ব্যায়াম বা ডায়েটকন্ট্রোল ছাড়াই ডায়াবেটিক স্থায়ী ভাবে নির্মূল হয়। যাহা লক্ষ লক্ষ মানুষের ক্ষেত্রে প্রমানিত হয়েছে এর কোন পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নেই: ন্যানো ফ্যাক্স: ন্যানো ফ্যাক্স এমন কিছু দুস্প্রাপ্য ধাতব পদার্থ দ্বারা তৈরী যাহার ভিতরে পানি রেখে সেবন করলে হার্ট, লিভার, ও গ্যাষ্ট্রিকসহ বিভিন্ন রোগের স্থায়ী সমাধান হয়। শিশুদের ক্ষেত্রে এই ফ্যাক্স বিশেষভাবে কার্যকরী যাহা প্রমানিত হয়েছে। আমরাই বাংলাদেশের প্রথম আমদানীকারক: যোগাযোগ- 01925456626 ক্যামিকেল ও ফরমালিনমুক্ত মেশিন: খাদ্যের বিষক্রিয়া থেকে মুক্ত থাকার জন্য (ফরমালিনমুক্ত মেশিনটি ব্যবহার করুন)সারা বাংলাদেশে এজেন্ট/মার্কেটিং ও ডিলার নিয়োগ চলছে যোগাযোগ- 01925456626 আরএক্স কালো চাউল: আল্লাহতায়ালার অশেষ নেয়ামত বলে শেষ করা যাবে না, বিজ্ঞানীরা বলেছেন এ কালো চালের উপকারীতা বলে শেষ করা যাবে না, ডায়াবেটিস, হৃদরোগ, ক্যান্সার, রোগপ্রতিরোধ ও বার্ধক্যঠেকাতে অপ্রতিরোধ্য: যোগাযোগ করুন যোগাযোগ- 01925456626 আপনি কি নিজের ব্যাক্তিগত বা প্রতিষ্টানের জন্য প্রিন্টেড গিফট আইটেম যেমন আপনার বা প্রতিষ্ঠানের নাম ছবি লোগো বা যে কোন ডিজাইন দিয়ে টিশার্ট মগ প্লেট বা অন্যান্য কোন আইটেম আপনার পছন্দমতো ডিজাইন প্রিন্ট করিয়ে নিতে চান, আপনি ওয়েবসাইটে ভিজিট করে সফটওয়্যারের সাহায্যে আপনার মনমত নিজে ডিজাইন করে বা ষ্টক থেকে যে কোন ডিজাইন পছন্দ করে সে অনুযায়ী যে কোন বস্তুর উপর প্রিন্টেড গিফট আইটেম তৈরী করিয়ে নিতে পারেন। যোগাযোগ: ০১৯২৫৪৫৬৬২৬ বিজ্ঞাপনী কলাম এখনই ডট কম www.akhoni.com খাবার, ভ্রমণ, চিত্তবিনোদন, সিনেমা, স্পা, স্বাস্থ্যসেবা, ফিটনেস সেন্টার, বিউটি পার্লার এবং শহরের আরো অনেক জনপ্রিয় ব্যবসা ্পরতিষ্ঠানের পণ্য এবং সেবা সমূহের ৯০ ভাগ পর্যন্ত ছাড় আপনার হাতের নাগালে এনে দিচ্ছে। AKHONI.COM কম্পিউটার ল্যাপটপ সহ সকল ধরনের ইলেকট্রোনিক্স গ্যাজেট এবং আারও বহুবিধ নিত্যব্যবহার্য্য পন্যসামগ্রীর সহজ নিরাপদ অনলাাইন কেনাকাটা : ClickBD আবার ঈদ কে সামনে রেখে বিভিন্ন ছাড় ও উপহারের সুবিধা দিচ্ছে অনলাইন বাজার হাটবাজার । প্রবাসিরা নিজের পছন্দ মত পন্য কিনে প্রিয়জনকে পাঠাতে পারবেন HUTBAZAR ওয়েবসাইটে সকল ধরনের ইলেকট্রোনিক্স হোম অ্যাপ্লায়েন্স, মোবাইল কম্পিউটার ও নানাবিধ ইলেকট্রোনিক গ্যাজেট সহ দৈনিন্দন জীবনের আরও অনেক প্রয়োজনীয় বিলাস সামগ্রী সহ নানাবিধ নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের বিশাল সমাহার যা ঘরে বসেও শুধু দু একটি ক্লিকের মাধ্যমে কেনাকাটা করা যায় এমন কিছু বিশ্বস্ত সাইট DIGITALMARKETBD BANGLABAZAR BANGLADESHMARKETPLACE ওয়েব বাংলাদেশ ডট কমে রয়েছে কেনাকাটার বিশাল সম্ভার। এ বাজারে শিশুদের পন্য , ঈদের ফ্যাশানসহ নানা পন্য পাবেন। WEBBANGLADESH ১.পৃথিবীর সবচেয়ে মূল্যবান সামগ্রী হলো বই, আর এই বই খুব সহজেই নিজের বা প্রিয়জনকে উপহার হিসাবে দেয়ার জন্য ক্রয় করতে পারবেন রকমারী .কম এর মাধ্যমে । একটি বুক ষ্টোর হিসাবে ২০১২ সালে যাত্রা শুরু করে খুব শীঘ্রই এটি ই-বুক, মোবাইল ফোন, কম্পিউটার, কনজিউমার ইলেকট্রোনিক্স, সিডি/ডিভিডি, পেইন্টিং, টিকেট, হ্যান্ডিক্রাফট, হোম অ্যাপ্লায়েন্স, পোশাক, উপহার সামগ্রী, খাদ্যদ্রব্য, খেলনা সহ আরো কিছু বিক্রি শুরু করবে; ROKOMARI ২. সেলবাজার আপনাকে দেবে অনলাইনে গাড়ী, বাড়ী, মোবাইল, কম্পিউটার সহ প্রয়্জোনীয় সব পণ্য কেনাবেচার সুযোগ: CELLBAZAR ৩.গাড়ীসহ বিভিন্ন যানবাহন, প্রোপার্টি, ইলেকট্রোনিক্স, হোম অ্যাপ্লায়েন্স, পারসোনাল আইটেম, স্পোর্টস ও বেবি আইটেম বিভিন্ন জবের খবর পাওয়া যাবে এই সাইটে, এতে আপনার দেয়া এ্যাড ১৮০ দিন পর্যন্ত কার্যকর থাকবে এবং তা ফ্রি। BIKROY ৪.বিডিষ্টোরের মাধ্যমে কম্পিউটার, ইলেকট্্েরানিক্স কার, ফার্নিচার , যে কেউ এতে রেজিষ্ট্রেশন কওে ফ্রিতে ১ টি ষ্টোর ওপেন করার মাধ্যমে পন্য ক্রয়বিক্রয় করতে পারে। BDSTORE ৫.বিডিষ্টল.কম –একটি বড় মাপের অনলাইন গ্রোসার ষ্টোর, এর মাধ্যমে বিভিন্ন পন্য ক্রয় বিক্রয় ছাড়াও আপনি জানতে পারবেনর বিভিন্ন ধরনের ট্যুর প্যাকেজ, ট্রাভেল, ল্যাপটপ ইলেকট্রোনিক্স, মোবাইল নোটবুক, ক্যামেরা- BDSTALL ৬.প্রবাসী বাংলদেশের জন্য শ্রেষ্ট শপিং সেন্টার, হাটবাজার যা বর্তমানে ১০০০ এর ও বেশী ওয়েব সেন্টার এর সাথে গ্রাহকের সমন্বয় সাধন করে দিচ্ছে, এর মাধ্যমে দ্রুততম সময়ে দৈনন্দিন জীবনের সব পন্যাদি ক্রয় করা যায়- HATBAZAR ৭.বাংলাদেশের একটি পরিচিত অনলাইন শপিং সেন্টার হলো ইউশপ.কম বিডি, এই সাইটের শ্লোগান হলো think best save big পছন্দের সামগ্রী ক্রয়ের জন্য সহজেই বেছে নিতে পারেন- USHOP ৮.উপহার টু মি একটি অনলাইন শপিং সেন্টার এর মাধ্যমে দেশের যে কোন প্রান্তে যে কোন ধরনের উপহার পাঠানো যায় – UPOHAR2ME য়েছ ১০.বাংলাদেশের একটি অনলাইন কম্পিউটার শপ এট্া থেকে কম্পিউটার ও ল্যাপটপ এর বিভিন্ন হার্ডওয়্যার বিভিন্ন পার্টস এবং এক্সেসরিজ ভালো মানের ল্যাপটপ ডেস্কটপকম্পিউটার ক্রয় করতে পারেন ক্রেতারা- BDPRICECLUB ১১.সবরকম ইলেকট্রোনিক্স পণ্যের একটি বিশাল জগত হলো সাউ- বিডি.কম যা দেবে সেরা দামে সেরা পন্য ক্রয়ের সুযোগ- SOUND-BD ১২.এটি একটি স্মার্ট অনলাইন শপ যা দিচ্ছে ক্যাশ অন ডেলিভারীর সুযোগ, এই শপ এর মাধ্যমে ল্যাপটপ, কম্পিউটার, ট্যাব, স্মার্টফোন, ক্যামেরা, প্রিণ্টার, স্পিকার, হার্ডড্রাইভ, পেনড্রাইভ, মাদারবোর্ড,নেটওয়ার্কিং টুলস , ইউপিএস – PCRATIO ১৩.কিকবিডি.কম বাংলাদেশের ১টি বড় ইকমার্স সাইট, এর মাধ্যমে ক্রেতারা কম দামে ইলেকট্রোনিক্স, ক্যামেরা, ফোন, কম্পিউটার, সিডি, মোবাইল, ফ্যাশান, মিউজিক, ট্রাভেল, বাংলাদেশ ছাড়াও সুইজারল্যা-, ইউকে, বেলজিয়াম,জার্মানী সহ বিভিন্ন দেশের পণ্যেও বিজ্ঞাপন প্রদর্শিত হয়, এতে এমন সব জুয়েলারী, গাড়ী, রিয়েল এষ্টেট, ল্যাপটপ, মোবাইল ফোন বিক্রয় হয় যার অনেকগুলো এখন ও বাজারে ছাড়াই হয়নি-CLICKBD ১৯.নর্থ আমেরিকা থেকে বিভিন্ন প্রোডাক্ট আমদানী করে নিজেদের ষ্টক তৈরী করে অনলাইন ষ্টোর শপ.স্মার্ট। এখানে ক্রেতারা ইলেকট্রোনিক্স, গ্যাজেট, কসমেটিক এবং অ্যাক্সেসরিজ থেকে শুরু করে সকল ধরনের পণ্য পাবেন। সরাসরি ব্রা-ের পণ্য আমদানী করে বলে এটি সকলের নিকট বেশ জনপ্রিয়- SMARTSHOP BANGLADESHBRANDS RUPKOTHAJAMDANI ESUFIANA
প্রয়োজনীয় ও দরকারী তথ্যসমূ’হ
জীবনকে আরো উন্নত সহজসাধ্য করেছে এবং ভবিষ্যতে করবে সেইসব দুনিয়া কাপানো আবিস্কার এবং মানুষের শ্বাশ্বত চিরন্তন কৌতুহলের বিষয়বস্তু পৃথিবীর বিভিন্ন রহস্যময় বস্তু স্থাপনা ও ঘটনা এবং বৈজ্ঞানিকভাবে অমীমাংসিত বিষয়বস্তু নিয়ে এই কলামে আছে লেটেষ্ট আপডেট এছাড়াও কম্পিউটার ও ইন্টারনেট প্রযুক্তি সম্পর্কিত বিভিন্ন ছোটোখাটো টিপস যা প্রয়োজনে অমূল্যবান মনে হবে তার সমাহার রয়েছে এখানে দেখতে ও পড়তে নীচের বাটনে কিক করুন আমাদের দৈনন্দিন জীবনে অনেককিছুই আমাদের প্রয়োজন কখনও কখনও যার প্রয়োজন খুব বেশী অনুভ’ত হয় কিন্তু প্রয়োজনীয় তথ্য ও তত্ত্বের অভাবে আমরা হয়রানী ও ক্ষতিগ্রস্ত হই, সেইরকমই কিছু দরকারী প্রয়োজনীয় তথ্যের সন্ধান এখানে মিলবে বিনামূল্যে ঠোটকাটা তালুকাটা অপারেশনের জন্য যোগাযোগ করুন: ০১৯২৫৪৫৬৬২৬ পড়তে এখানে ক্লিক করুন টিভি নিউজ ব্রািন্ডং: যে কোন টেলিভিশনের সংবাদে ও প্রতিষ্ঠানের যে কোন নিউজ ব্রািণ্ডং এর জন্য আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন -01925456626 #বিশ্ব মাতানো পণ্যে অবিশ্বাস্য মূল্য ছাড়: ডায়াবেটিক, হার্ট, লিভার ও গ্যাষ্ট্রিক এর জাদুকরী সমাধান: অমৃত রস- অমৃত রস একটি গাছের প্রাকৃতিক নির্যাস্ ইহা সেবনে কোন ওষধ, ব্যায়াম বা ডায়েটকন্ট্রোল ছাড়াই ডায়াবেটিক স্থায়ী ভাবে নির্মূল হয়। যাহা লক্ষ লক্ষ মানুষের ক্ষেত্রে প্রমানিত হয়েছে এর কোন পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নেই: ন্যানো ফ্যাক্স: ন্যানো ফ্যাক্স এমন কিছু দুস্প্রাপ্য ধাতব পদার্থ দ্বারা তৈরী যাহার ভিতরে পানি রেখে সেবন করলে হার্ট, লিভার, ও গ্যাষ্ট্রিকসহ বিভিন্ন রোগের স্থায়ী সমাধান হয়। শিশুদের ক্ষেত্রে এই ফ্যাক্স বিশেষভাবে কার্যকরী যাহা প্রমানিত হয়েছে। আমরাই বাংলাদেশের প্রথম আমদানীকারক: যোগাযোগ- 01925456626 ক্যামিকেল ও ফরমালিনমুক্ত মেশিন: খাদ্যের বিষক্রিয়া থেকে মুক্ত থাকার জন্য (ফরমালিনমুক্ত মেশিনটি ব্যবহার করুন)সারা বাংলাদেশে এজেন্ট/মার্কেটিং ও ডিলার নিয়োগ চলছে যোগাযোগ- 01925456626 আরএক্স কালো চাউল: আল্লাহতায়ালার অশেষ নেয়ামত বলে শেষ করা যাবে না, বিজ্ঞানীরা বলেছেন এ কালো চালের উপকারীতা বলে শেষ করা যাবে না, ডায়াবেটিস, হৃদরোগ, ক্যান্সার, রোগপ্রতিরোধ ও বার্ধক্যঠেকাতে অপ্রতিরোধ্য: যোগাযোগ করুন যোগাযোগ- 01925456626 আপনি কি নিজের ব্যাক্তিগত বা প্রতিষ্টানের জন্য প্রিন্টেড গিফট আইটেম যেমন আপনার বা প্রতিষ্ঠানের নাম ছবি লোগো বা যে কোন ডিজাইন দিয়ে টিশার্ট মগ প্লেট বা অন্যান্য কোন আইটেম আপনার পছন্দমতো ডিজাইন প্রিন্ট করিয়ে নিতে চান, আপনি ওয়েবসাইটে ভিজিট করে সফটওয়্যারের সাহায্যে আপনার মনমত নিজে ডিজাইন করে বা ষ্টক থেকে যে কোন ডিজাইন পছন্দ করে সে অনুযায়ী যে কোন বস্তুর উপর প্রিন্টেড গিফট আইটেম তৈরী করিয়ে নিতে পারেন। যোগাযোগ: ০১৯২৫৪৫৬৬২৬ বিজ্ঞাপনী কলাম এখনই ডট কম www.akhoni.com খাবার, ভ্রমণ, চিত্তবিনোদন, সিনেমা, স্পা, স্বাস্থ্যসেবা, ফিটনেস সেন্টার, বিউটি পার্লার এবং শহরের আরো অনেক জনপ্রিয় ব্যবসা ্পরতিষ্ঠানের পণ্য এবং সেবা সমূহের ৯০ ভাগ পর্যন্ত ছাড় আপনার হাতের নাগালে এনে দিচ্ছে। AKHONI.COM কম্পিউটার ল্যাপটপ সহ সকল ধরনের ইলেকট্রোনিক্স গ্যাজেট এবং আারও বহুবিধ নিত্যব্যবহার্য্য পন্যসামগ্রীর সহজ নিরাপদ অনলাাইন কেনাকাটা : ClickBD আবার ঈদ কে সামনে রেখে বিভিন্ন ছাড় ও উপহারের সুবিধা দিচ্ছে অনলাইন বাজার হাটবাজার । প্রবাসিরা নিজের পছন্দ মত পন্য কিনে প্রিয়জনকে পাঠাতে পারবেন HUTBAZAR ওয়েবসাইটে সকল ধরনের ইলেকট্রোনিক্স হোম অ্যাপ্লায়েন্স, মোবাইল কম্পিউটার ও নানাবিধ ইলেকট্রোনিক গ্যাজেট সহ দৈনিন্দন জীবনের আরও অনেক প্রয়োজনীয় বিলাস সামগ্রী সহ নানাবিধ নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের বিশাল সমাহার যা ঘরে বসেও শুধু দু একটি ক্লিকের মাধ্যমে কেনাকাটা করা যায় এমন কিছু বিশ্বস্ত সাইট DIGITALMARKETBD BANGLABAZAR BANGLADESHMARKETPLACE ওয়েব বাংলাদেশ ডট কমে রয়েছে কেনাকাটার বিশাল সম্ভার। এ বাজারে শিশুদের পন্য , ঈদের ফ্যাশানসহ নানা পন্য পাবেন। WEBBANGLADESH ১.পৃথিবীর সবচেয়ে মূল্যবান সামগ্রী হলো বই, আর এই বই খুব সহজেই নিজের বা প্রিয়জনকে উপহার হিসাবে দেয়ার জন্য ক্রয় করতে পারবেন রকমারী .কম এর মাধ্যমে । একটি বুক ষ্টোর হিসাবে ২০১২ সালে যাত্রা শুরু করে খুব শীঘ্রই এটি ই-বুক, মোবাইল ফোন, কম্পিউটার, কনজিউমার ইলেকট্রোনিক্স, সিডি/ডিভিডি, পেইন্টিং, টিকেট, হ্যান্ডিক্রাফট, হোম অ্যাপ্লায়েন্স, পোশাক, উপহার সামগ্রী, খাদ্যদ্রব্য, খেলনা সহ আরো কিছু বিক্রি শুরু করবে; ROKOMARI ২. সেলবাজার আপনাকে দেবে অনলাইনে গাড়ী, বাড়ী, মোবাইল, কম্পিউটার সহ প্রয়্জোনীয় সব পণ্য কেনাবেচার সুযোগ: CELLBAZAR ৩.গাড়ীসহ বিভিন্ন যানবাহন, প্রোপার্টি, ইলেকট্রোনিক্স, হোম অ্যাপ্লায়েন্স, পারসোনাল আইটেম, স্পোর্টস ও বেবি আইটেম বিভিন্ন জবের খবর পাওয়া যাবে এই সাইটে, এতে আপনার দেয়া এ্যাড ১৮০ দিন পর্যন্ত কার্যকর থাকবে এবং তা ফ্রি। BIKROY ৪.বিডিষ্টোরের মাধ্যমে কম্পিউটার, ইলেকট্্েরানিক্স কার, ফার্নিচার , যে কেউ এতে রেজিষ্ট্রেশন কওে ফ্রিতে ১ টি ষ্টোর ওপেন করার মাধ্যমে পন্য ক্রয়বিক্রয় করতে পারে। BDSTORE ৫.বিডিষ্টল.কম –একটি বড় মাপের অনলাইন গ্রোসার ষ্টোর, এর মাধ্যমে বিভিন্ন পন্য ক্রয় বিক্রয় ছাড়াও আপনি জানতে পারবেনর বিভিন্ন ধরনের ট্যুর প্যাকেজ, ট্রাভেল, ল্যাপটপ ইলেকট্রোনিক্স, মোবাইল নোটবুক, ক্যামেরা- BDSTALL ৬.প্রবাসী বাংলদেশের জন্য শ্রেষ্ট শপিং সেন্টার, হাটবাজার যা বর্তমানে ১০০০ এর ও বেশী ওয়েব সেন্টার এর সাথে গ্রাহকের সমন্বয় সাধন করে দিচ্ছে, এর মাধ্যমে দ্রুততম সময়ে দৈনন্দিন জীবনের সব পন্যাদি ক্রয় করা যায়- HATBAZAR ৭.বাংলাদেশের একটি পরিচিত অনলাইন শপিং সেন্টার হলো ইউশপ.কম বিডি, এই সাইটের শ্লোগান হলো think best save big পছন্দের সামগ্রী ক্রয়ের জন্য সহজেই বেছে নিতে পারেন- USHOP ৮.উপহার টু মি একটি অনলাইন শপিং সেন্টার এর মাধ্যমে দেশের যে কোন প্রান্তে যে কোন ধরনের উপহার পাঠানো যায় – UPOHAR2ME য়েছ ১০.বাংলাদেশের একটি অনলাইন কম্পিউটার শপ এট্া থেকে কম্পিউটার ও ল্যাপটপ এর বিভিন্ন হার্ডওয়্যার বিভিন্ন পার্টস এবং এক্সেসরিজ ভালো মানের ল্যাপটপ ডেস্কটপকম্পিউটার ক্রয় করতে পারেন ক্রেতারা- BDPRICECLUB ১১.সবরকম ইলেকট্রোনিক্স পণ্যের একটি বিশাল জগত হলো সাউ- বিডি.কম যা দেবে সেরা দামে সেরা পন্য ক্রয়ের সুযোগ- SOUND-BD ১২.এটি একটি স্মার্ট অনলাইন শপ যা দিচ্ছে ক্যাশ অন ডেলিভারীর সুযোগ, এই শপ এর মাধ্যমে ল্যাপটপ, কম্পিউটার, ট্যাব, স্মার্টফোন, ক্যামেরা, প্রিণ্টার, স্পিকার, হার্ডড্রাইভ, পেনড্রাইভ, মাদারবোর্ড,নেটওয়ার্কিং টুলস , ইউপিএস – PCRATIO ১৩.কিকবিডি.কম বাংলাদেশের ১টি বড় ইকমার্স সাইট, এর মাধ্যমে ক্রেতারা কম দামে ইলেকট্রোনিক্স, ক্যামেরা, ফোন, কম্পিউটার, সিডি, মোবাইল, ফ্যাশান, মিউজিক, ট্রাভেল, বাংলাদেশ ছাড়াও সুইজারল্যা-, ইউকে, বেলজিয়াম,জার্মানী সহ বিভিন্ন দেশের পণ্যেও বিজ্ঞাপন প্রদর্শিত হয়, এতে এমন সব জুয়েলারী, গাড়ী, রিয়েল এষ্টেট, ল্যাপটপ, মোবাইল ফোন বিক্রয় হয় যার অনেকগুলো এখন ও বাজারে ছাড়াই হয়নি-CLICKBD ১৯.নর্থ আমেরিকা থেকে বিভিন্ন প্রোডাক্ট আমদানী করে নিজেদের ষ্টক তৈরী করে অনলাইন ষ্টোর শপ.স্মার্ট। এখানে ক্রেতারা ইলেকট্রোনিক্স, গ্যাজেট, কসমেটিক এবং অ্যাক্সেসরিজ থেকে শুরু করে সকল ধরনের পণ্য পাবেন। সরাসরি ব্রা-ের পণ্য আমদানী করে বলে এটি সকলের নিকট বেশ জনপ্রিয়- SMARTSHOP BANGLADESHBRANDS RUPKOTHAJAMDANI ESUFIANA
আপনি কি নিজের ব্যাক্তিগত বা প্রতিষ্টানের জন্য প্রিন্টেড গিফট আইটেম যেমন আপনার বা প্রতিষ্ঠানের নাম ছবি লোগো বা যে কোন ডিজাইন দিয়ে টিশার্ট মগ প্লেট বা অন্যান্য কোন আইটেম আপনার পছন্দমতো ডিজাইন প্রিন্ট করিয়ে নিতে চান, আপনি ওয়েবসাইটে ভিজিট করে সফটওয়্যারের সাহায্যে আপনার মনমত নিজে ডিজাইন করে বা ষ্টক থেকে যে কোন ডিজাইন পছন্দ করে সে অনুযায়ী যে কোন বস্তুর উপর প্রিন্টেড গিফট আইটেম তৈরী করিয়ে নিতে পারেন। যোগাযোগ: ০১৯২৫৪৫৬৬২৬
বিজ্ঞাপনী কলাম
এখনই ডট কম www.akhoni.com খাবার, ভ্রমণ, চিত্তবিনোদন, সিনেমা, স্পা, স্বাস্থ্যসেবা, ফিটনেস সেন্টার, বিউটি পার্লার এবং শহরের আরো অনেক জনপ্রিয় ব্যবসা ্পরতিষ্ঠানের পণ্য এবং সেবা সমূহের ৯০ ভাগ পর্যন্ত ছাড় আপনার হাতের নাগালে এনে দিচ্ছে। AKHONI.COM কম্পিউটার ল্যাপটপ সহ সকল ধরনের ইলেকট্রোনিক্স গ্যাজেট এবং আারও বহুবিধ নিত্যব্যবহার্য্য পন্যসামগ্রীর সহজ নিরাপদ অনলাাইন কেনাকাটা : ClickBD আবার ঈদ কে সামনে রেখে বিভিন্ন ছাড় ও উপহারের সুবিধা দিচ্ছে অনলাইন বাজার হাটবাজার । প্রবাসিরা নিজের পছন্দ মত পন্য কিনে প্রিয়জনকে পাঠাতে পারবেন HUTBAZAR ওয়েবসাইটে সকল ধরনের ইলেকট্রোনিক্স হোম অ্যাপ্লায়েন্স, মোবাইল কম্পিউটার ও নানাবিধ ইলেকট্রোনিক গ্যাজেট সহ দৈনিন্দন জীবনের আরও অনেক প্রয়োজনীয় বিলাস সামগ্রী সহ নানাবিধ নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের বিশাল সমাহার যা ঘরে বসেও শুধু দু একটি ক্লিকের মাধ্যমে কেনাকাটা করা যায় এমন কিছু বিশ্বস্ত সাইট DIGITALMARKETBD BANGLABAZAR BANGLADESHMARKETPLACE
কম্পিউটার ল্যাপটপ সহ সকল ধরনের ইলেকট্রোনিক্স গ্যাজেট এবং আারও বহুবিধ নিত্যব্যবহার্য্য পন্যসামগ্রীর সহজ নিরাপদ অনলাাইন কেনাকাটা : ClickBD
আবার ঈদ কে সামনে রেখে বিভিন্ন ছাড় ও উপহারের সুবিধা দিচ্ছে অনলাইন বাজার হাটবাজার । প্রবাসিরা নিজের পছন্দ মত পন্য কিনে প্রিয়জনকে পাঠাতে পারবেন HUTBAZAR
ওয়েবসাইটে সকল ধরনের ইলেকট্রোনিক্স হোম অ্যাপ্লায়েন্স, মোবাইল কম্পিউটার ও নানাবিধ ইলেকট্রোনিক গ্যাজেট সহ দৈনিন্দন জীবনের আরও অনেক প্রয়োজনীয় বিলাস সামগ্রী সহ নানাবিধ নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের বিশাল সমাহার যা ঘরে বসেও শুধু দু একটি ক্লিকের মাধ্যমে কেনাকাটা করা যায় এমন কিছু বিশ্বস্ত সাইট DIGITALMARKETBD
ওয়েব বাংলাদেশ ডট কমে রয়েছে কেনাকাটার বিশাল সম্ভার। এ বাজারে শিশুদের পন্য , ঈদের ফ্যাশানসহ নানা পন্য পাবেন। WEBBANGLADESH ১.পৃথিবীর সবচেয়ে মূল্যবান সামগ্রী হলো বই, আর এই বই খুব সহজেই নিজের বা প্রিয়জনকে উপহার হিসাবে দেয়ার জন্য ক্রয় করতে পারবেন রকমারী .কম এর মাধ্যমে । একটি বুক ষ্টোর হিসাবে ২০১২ সালে যাত্রা শুরু করে খুব শীঘ্রই এটি ই-বুক, মোবাইল ফোন, কম্পিউটার, কনজিউমার ইলেকট্রোনিক্স, সিডি/ডিভিডি, পেইন্টিং, টিকেট, হ্যান্ডিক্রাফট, হোম অ্যাপ্লায়েন্স, পোশাক, উপহার সামগ্রী, খাদ্যদ্রব্য, খেলনা সহ আরো কিছু বিক্রি শুরু করবে; ROKOMARI ২. সেলবাজার আপনাকে দেবে অনলাইনে গাড়ী, বাড়ী, মোবাইল, কম্পিউটার সহ প্রয়্জোনীয় সব পণ্য কেনাবেচার সুযোগ: CELLBAZAR ৩.গাড়ীসহ বিভিন্ন যানবাহন, প্রোপার্টি, ইলেকট্রোনিক্স, হোম অ্যাপ্লায়েন্স, পারসোনাল আইটেম, স্পোর্টস ও বেবি আইটেম বিভিন্ন জবের খবর পাওয়া যাবে এই সাইটে, এতে আপনার দেয়া এ্যাড ১৮০ দিন পর্যন্ত কার্যকর থাকবে এবং তা ফ্রি। BIKROY ৪.বিডিষ্টোরের মাধ্যমে কম্পিউটার, ইলেকট্্েরানিক্স কার, ফার্নিচার , যে কেউ এতে রেজিষ্ট্রেশন কওে ফ্রিতে ১ টি ষ্টোর ওপেন করার মাধ্যমে পন্য ক্রয়বিক্রয় করতে পারে। BDSTORE ৫.বিডিষ্টল.কম –একটি বড় মাপের অনলাইন গ্রোসার ষ্টোর, এর মাধ্যমে বিভিন্ন পন্য ক্রয় বিক্রয় ছাড়াও আপনি জানতে পারবেনর বিভিন্ন ধরনের ট্যুর প্যাকেজ, ট্রাভেল, ল্যাপটপ ইলেকট্রোনিক্স, মোবাইল নোটবুক, ক্যামেরা- BDSTALL ৬.প্রবাসী বাংলদেশের জন্য শ্রেষ্ট শপিং সেন্টার, হাটবাজার যা বর্তমানে ১০০০ এর ও বেশী ওয়েব সেন্টার এর সাথে গ্রাহকের সমন্বয় সাধন করে দিচ্ছে, এর মাধ্যমে দ্রুততম সময়ে দৈনন্দিন জীবনের সব পন্যাদি ক্রয় করা যায়- HATBAZAR ৭.বাংলাদেশের একটি পরিচিত অনলাইন শপিং সেন্টার হলো ইউশপ.কম বিডি, এই সাইটের শ্লোগান হলো think best save big পছন্দের সামগ্রী ক্রয়ের জন্য সহজেই বেছে নিতে পারেন- USHOP ৮.উপহার টু মি একটি অনলাইন শপিং সেন্টার এর মাধ্যমে দেশের যে কোন প্রান্তে যে কোন ধরনের উপহার পাঠানো যায় – UPOHAR2ME য়েছ ১০.বাংলাদেশের একটি অনলাইন কম্পিউটার শপ এট্া থেকে কম্পিউটার ও ল্যাপটপ এর বিভিন্ন হার্ডওয়্যার বিভিন্ন পার্টস এবং এক্সেসরিজ ভালো মানের ল্যাপটপ ডেস্কটপকম্পিউটার ক্রয় করতে পারেন ক্রেতারা- BDPRICECLUB ১১.সবরকম ইলেকট্রোনিক্স পণ্যের একটি বিশাল জগত হলো সাউ- বিডি.কম যা দেবে সেরা দামে সেরা পন্য ক্রয়ের সুযোগ- SOUND-BD ১২.এটি একটি স্মার্ট অনলাইন শপ যা দিচ্ছে ক্যাশ অন ডেলিভারীর সুযোগ, এই শপ এর মাধ্যমে ল্যাপটপ, কম্পিউটার, ট্যাব, স্মার্টফোন, ক্যামেরা, প্রিণ্টার, স্পিকার, হার্ডড্রাইভ, পেনড্রাইভ, মাদারবোর্ড,নেটওয়ার্কিং টুলস , ইউপিএস – PCRATIO ১৩.কিকবিডি.কম বাংলাদেশের ১টি বড় ইকমার্স সাইট, এর মাধ্যমে ক্রেতারা কম দামে ইলেকট্রোনিক্স, ক্যামেরা, ফোন, কম্পিউটার, সিডি, মোবাইল, ফ্যাশান, মিউজিক, ট্রাভেল, বাংলাদেশ ছাড়াও সুইজারল্যা-, ইউকে, বেলজিয়াম,জার্মানী সহ বিভিন্ন দেশের পণ্যেও বিজ্ঞাপন প্রদর্শিত হয়, এতে এমন সব জুয়েলারী, গাড়ী, রিয়েল এষ্টেট, ল্যাপটপ, মোবাইল ফোন বিক্রয় হয় যার অনেকগুলো এখন ও বাজারে ছাড়াই হয়নি-CLICKBD ১৯.নর্থ আমেরিকা থেকে বিভিন্ন প্রোডাক্ট আমদানী করে নিজেদের ষ্টক তৈরী করে অনলাইন ষ্টোর শপ.স্মার্ট। এখানে ক্রেতারা ইলেকট্রোনিক্স, গ্যাজেট, কসমেটিক এবং অ্যাক্সেসরিজ থেকে শুরু করে সকল ধরনের পণ্য পাবেন। সরাসরি ব্রা-ের পণ্য আমদানী করে বলে এটি সকলের নিকট বেশ জনপ্রিয়- SMARTSHOP BANGLADESHBRANDS RUPKOTHAJAMDANI ESUFIANA
১.পৃথিবীর সবচেয়ে মূল্যবান সামগ্রী হলো বই, আর এই বই খুব সহজেই নিজের বা প্রিয়জনকে উপহার হিসাবে দেয়ার জন্য ক্রয় করতে পারবেন রকমারী .কম এর মাধ্যমে । একটি বুক ষ্টোর হিসাবে ২০১২ সালে যাত্রা শুরু করে খুব শীঘ্রই এটি ই-বুক, মোবাইল ফোন, কম্পিউটার, কনজিউমার ইলেকট্রোনিক্স, সিডি/ডিভিডি, পেইন্টিং, টিকেট, হ্যান্ডিক্রাফট, হোম অ্যাপ্লায়েন্স, পোশাক, উপহার সামগ্রী, খাদ্যদ্রব্য, খেলনা সহ আরো কিছু বিক্রি শুরু করবে; ROKOMARI
২. সেলবাজার আপনাকে দেবে অনলাইনে গাড়ী, বাড়ী, মোবাইল, কম্পিউটার সহ প্রয়্জোনীয় সব পণ্য কেনাবেচার সুযোগ: CELLBAZAR
৩.গাড়ীসহ বিভিন্ন যানবাহন, প্রোপার্টি, ইলেকট্রোনিক্স, হোম অ্যাপ্লায়েন্স, পারসোনাল আইটেম, স্পোর্টস ও বেবি আইটেম বিভিন্ন জবের খবর পাওয়া যাবে এই সাইটে, এতে আপনার দেয়া এ্যাড ১৮০ দিন পর্যন্ত কার্যকর থাকবে এবং তা ফ্রি। BIKROY
৪.বিডিষ্টোরের মাধ্যমে কম্পিউটার, ইলেকট্্েরানিক্স কার, ফার্নিচার , যে কেউ এতে রেজিষ্ট্রেশন কওে ফ্রিতে ১ টি ষ্টোর ওপেন করার মাধ্যমে পন্য ক্রয়বিক্রয় করতে পারে। BDSTORE
৫.বিডিষ্টল.কম –একটি বড় মাপের অনলাইন গ্রোসার ষ্টোর, এর মাধ্যমে বিভিন্ন পন্য ক্রয় বিক্রয় ছাড়াও আপনি জানতে পারবেনর বিভিন্ন ধরনের ট্যুর প্যাকেজ, ট্রাভেল, ল্যাপটপ ইলেকট্রোনিক্স, মোবাইল নোটবুক, ক্যামেরা- BDSTALL
৬.প্রবাসী বাংলদেশের জন্য শ্রেষ্ট শপিং সেন্টার, হাটবাজার যা বর্তমানে ১০০০ এর ও বেশী ওয়েব সেন্টার এর সাথে গ্রাহকের সমন্বয় সাধন করে দিচ্ছে, এর মাধ্যমে দ্রুততম সময়ে দৈনন্দিন জীবনের সব পন্যাদি ক্রয় করা যায়- HATBAZAR
৭.বাংলাদেশের একটি পরিচিত অনলাইন শপিং সেন্টার হলো ইউশপ.কম বিডি, এই সাইটের শ্লোগান হলো think best save big পছন্দের সামগ্রী ক্রয়ের জন্য সহজেই বেছে নিতে পারেন- USHOP
৮.উপহার টু মি একটি অনলাইন শপিং সেন্টার এর মাধ্যমে দেশের যে কোন প্রান্তে যে কোন ধরনের উপহার পাঠানো যায় – UPOHAR2ME য়েছ
১০.বাংলাদেশের একটি অনলাইন কম্পিউটার শপ এট্া থেকে কম্পিউটার ও ল্যাপটপ এর বিভিন্ন হার্ডওয়্যার বিভিন্ন পার্টস এবং এক্সেসরিজ ভালো মানের ল্যাপটপ ডেস্কটপকম্পিউটার ক্রয় করতে পারেন ক্রেতারা- BDPRICECLUB
১১.সবরকম ইলেকট্রোনিক্স পণ্যের একটি বিশাল জগত হলো সাউ- বিডি.কম যা দেবে সেরা দামে সেরা পন্য ক্রয়ের সুযোগ- SOUND-BD
১২.এটি একটি স্মার্ট অনলাইন শপ যা দিচ্ছে ক্যাশ অন ডেলিভারীর সুযোগ, এই শপ এর মাধ্যমে ল্যাপটপ, কম্পিউটার, ট্যাব, স্মার্টফোন, ক্যামেরা, প্রিণ্টার, স্পিকার, হার্ডড্রাইভ, পেনড্রাইভ, মাদারবোর্ড,নেটওয়ার্কিং টুলস , ইউপিএস – PCRATIO
১৩.কিকবিডি.কম বাংলাদেশের ১টি বড় ইকমার্স সাইট, এর মাধ্যমে ক্রেতারা কম দামে ইলেকট্রোনিক্স, ক্যামেরা, ফোন, কম্পিউটার, সিডি, মোবাইল, ফ্যাশান, মিউজিক, ট্রাভেল, বাংলাদেশ ছাড়াও সুইজারল্যা-, ইউকে, বেলজিয়াম,জার্মানী সহ বিভিন্ন দেশের পণ্যেও বিজ্ঞাপন প্রদর্শিত হয়, এতে এমন সব জুয়েলারী, গাড়ী, রিয়েল এষ্টেট, ল্যাপটপ, মোবাইল ফোন বিক্রয় হয় যার অনেকগুলো এখন ও বাজারে ছাড়াই হয়নি-CLICKBD
১৯.নর্থ আমেরিকা থেকে বিভিন্ন প্রোডাক্ট আমদানী করে নিজেদের ষ্টক তৈরী করে অনলাইন ষ্টোর শপ.স্মার্ট। এখানে ক্রেতারা ইলেকট্রোনিক্স, গ্যাজেট, কসমেটিক এবং অ্যাক্সেসরিজ থেকে শুরু করে সকল ধরনের পণ্য পাবেন। সরাসরি ব্রা-ের পণ্য আমদানী করে বলে এটি সকলের নিকট বেশ জনপ্রিয়- SMARTSHOP BANGLADESHBRANDS
রেকর্ড দামে বিক্রি টাইটানিকের সেই ভায়োলিন:- আটলান্টিক মহাসাগরে টাইটানিক জাহাজ ডুবে যাওয়ার সময় দৃশ্যত যাত্রীদের শান্ত করতে সুর ছড়িয়েছিল ভায়োলিনটি। বিস্তারিত পড়ুন
পৃথিবীর ভেতর আরেক পৃথিবী চীনের ইয়ার ওয়াং ডং গুহার আবিষ্কার না দেখলে বুঝবেন না যে বিষয়টা কি:- আমি তো দেখে সত্যি অবাক হয়েছি এখন কেমন লাগবে আপনাদের জানি না কষ্ট করে হলেও পুরাটা সবাই পড়বেন। আমার মতে ভাল লাগবে বিস্তারিত পড়ুন
এবার একাকী পাখীর মতো যখন খুশী আকাশে উড়বে মানুষ শখের কি আর শেষ আছে? পাখি আকাশে উড়ে বেড়ায়। তা দেখে মানুষেরও মন চাইলো পাখির মতো উড়তে। একা উড়তে হবে, মুক্ত বিহঙ্গের মতো। বিস্তারিত পড়ুন
৪১৯ মিলিয়ন বছরের পুরনো মাছের ফসিল উদ্ধার ৪১৯ মিলিয়ন বছরের আট ইঞ্চি পুরনো মাছের ফসিলের সন্ধান পেয়েছেন বিজ্ঞানীরা। মাছের ফসিলটি আবিষ্কার করেছে চীনের একটি দল। বিস্তারিত পড়ুন
বাটির দাম ১৪০ কোটি টাকা চীনের মিং রাজবংশ আমলের একটি সিরামিকের বাটি ১৮ মিলিয়ন ডলার বা ১৪০ কোটি ৪০ লাখ টাকায় বিক্রি হয়েছে। মঙ্গলবার হংকংয়ে সথবির নিলাম কেন্দ্রে বাটিটির নিলাম অনুষ্ঠিত হয়। বিস্তারিত পড়ুন
এক উড়ালে আটলান্টিক পাড়ি
ইউরোপ থেকে আমেরিকা মাঝে ১০৬ দশমিক চার মিলিয়ন বর্গকিলোমিটারের উত্তাল আটলান্টিক মহাসমুদ্র। এখন প্রতিদিন এ পথে উড়োজাহাজে আনাগোনা হলেও ১৯২৭ সাল পর্যন্ত তো তা বিস্তারিত পড়ুন
রং তুলি নয়, এবার চোখের জলে রঙ
রং তুলি নয়, এবার চোখের জলে রঙ ছবি এঁকে খুব নাম করবে এটাই ছিল ছেলেটির স্বপ্ন। কিন্তু তার আঁকা ছবিতে কেউ মুগ্ধ হয়নি। সবাই বলত আঁকাটায় কোথাও একটা আন্তরিকতার অভাব আছে। বিস্তারিত পড়ুন
মস্কো বিমানবন্দরে পড়ে আছে ২০ বিলিয়ন ইউরো! ছয় বছর ধরে মস্কোর বিমানবন্দরে পড়ে আছে নগদ ২০ বিলিয়ন ইউরোর একটি কারগো। তথ্য-প্রমাণ সহকারে প্রকৃত দাবিদার না মেলায় কারগোটি হস্তান্তর করতে পারছে না রাশিয়ার কাস্টম বিস্তারিত পড়ুন
মৎস্যকন্যা আছে নাকি নাই?
মৎস্যকন্যা বা মারমেইড হচ্ছে এক ধরনের জলজপ্রাণী, যার উপরের অংশ নারীর মতো এবং নিচের অংশ একটা মাছের মতো। হাজার বছরের পৃথিবীতে একটি বিশাল প্রশ্ন হচ্ছে এই মৎস্যকন্যা বাস্তবে বিস্তারিত পড়ুন
বৃষ্টি হলেই বেজে ওঠে যে সুরেলা বাড়ি!
আকাশে মেঘ করলে কার না মন উদাস হয়! যে গান গাইতে পারে না সেও হয়তো মনে মনে গুনগুন করে ওঠে তার প্রিয় কোন গান। আর বৃষ্টি নামলে তো কথাই নেই। কিন্তু এতো গেল মানুষের কথা। বিস্তারিত পড়ুন
২ লক্ষ বছর পুরনো মানুষের মাথার খুলি!
অতীতে মানুষ দেখতে কেমন ছিল এই প্রশ্নের উত্তর খুঁজতে মরিয়া প্রাণী বিজ্ঞানীরা। বেশ কয়েকবার মাটি খুঁড়ে খুঁজে আনা হয়েছে মানুষের কঙ্কাল। পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে একেক সময় একেক বিস্তারিত পড়ুন
সোনার খোঁজে খনন শুরু উন্নাও'র রাজমহলে
সোনার খোঁজে উত্তরপ্রদেশের উন্নাও জেলার রাজা রাও রাম বক্স সিং দূর্গে আজ শুক্রবার থেকে খনন কাজ শুরু করল ভারতের আর্কিওলজিক্যাল সার্বে অব ইন্ডিয়া (এএসআই)। বিস্তারিত পড়ুন
প্রাচীনতম ধূমকেতুর নিদর্শন আবিষ্কার
মহাকাশের অসীম রহস্য মানুষকে করেছে কৌতূহলী। ধূমকেতু মহাকাশের তেমনই এক রহস্য। অনেক ধূমকেতুই আছড়ে পড়েছে পৃথিবীতে। এদের নিয়ে গবেষণা বিস্তারিত পড়ুন
এবার একাকী পাখীর মতো যখন খুশী আকাশে উড়বে মানুষ
শখের কি আর শেষ আছে? পাখি আকাশে উড়ে বেড়ায়। তা দেখে মানুষেরও মন চাইলো পাখির মতো উড়তে। আবিস্কৃত হলো উড়োজাহাজ, বিস্তারিত পড়ুন
এবার হৃদপিন্ড জোড়া লাগাবে আঠায়
কখনও কখনও মানুষরে হৃদিপেন্ড জন্মগত িকছু ত্রুটি থাক।ে েযমন: একটি িশশৃু হয়তো হ ছদ্রি নযি়ে জন্মায়। তারপর তার সাধারণ জীবন-যাপন করা হয় না। আর এই বিস্তারিত পড়ুন